লুথার কিংয়ের ভাস্কর্য উন্মোচন করলেন ওবামা
ওয়াশিংটনে গণঅধিকার আন্দোলনের নেতা মার্টিন লুথার কিংয়ের একটি স্মারক ভাস্কর্য উন্মোচন করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। এ উপলক্ষে সমবেতদের উদ্দেশে ওবামা বলেন, লুথার কিংও আমেরিকান জাতির অন্যতম স্থপতি।১৯৬৩ সালে লুথার কিং ওয়াশিংটনের যে স্থানটিতে দাঁড়িয়ে তার বিখ্যাত ‘আমার একটি স্বপ্ন আছে’ (আই হ্যাভ এ ড্রিম) শীর্ষক ভাষণটি দিয়েছিলেন সেখানেই ৩০ ফুট উঁচু গ্রানাইটের ভাস্কর্যটি স্থাপন করা হয়েছে।
চলতি বছরের আগস্টে লুথার কিংয়ের ওই স্মারক ভাস্কর্যটি উন্মোচিত হওয়ার কথা থাকলেও ঘূর্ণিঝড় আইরিনের কারণে সেটি পিছিয়ে যায় বলে বিবিসি জানায়।
চলতি বছরের আগস্টে লুথার কিংয়ের ওই স্মারক ভাস্কর্যটি উন্মোচিত হওয়ার কথা থাকলেও ঘূর্ণিঝড় আইরিনের কারণে সেটি পিছিয়ে যায় বলে বিবিসি জানায়।
অনুষ্ঠানে ওবামার সঙ্গে ছিলেন মার্কিন ফার্স্ট লেডি মিশেল ওবামা ও তাদের দুই মেয়ে।
এতে অংশগ্রহণকারী হাজার হাজার মানুষের উদ্দেশে ওবামা বলেন, লুথার কিংয়ের স্বপ্ন ও ঐক্যের দৃষ্টিভঙ্গি উদযাপনের অধিকার আমেরিকার জনগণের রয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ‘আজ আমরা এমন একজন মানুষকে, এমন একটি আন্দোলনকে উদযাপন করছি, যা আমাদের দেশকে অনেক দিয়েছে। পূর্বসূরিদের এই সংগ্রাম থেকে আমাদের শক্তি সঞ্চয় করতে হবে।’
সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট টমাস জেফারসন এবং আব্রাহাম লিংকনের ভাস্কর্যের মধ্যবর্তী স্থানে লুথার কিংয়ের ভাস্কর্যটি স্থাপন করা হয়েছে।
মার্টিন লুথার কিং ১৯২৯ সালে জর্জিয়ার আটলান্টায় জন্মগ্রহণ করেন। যুক্তরাষ্ট্রের জনগণের অধিকার আদায়ের আন্দোলনে লুথার কিং অন্যতম প্রধান ব্যক্তিত্ব হিসেবে বিবেচিত।
১৯৬৮ সালে টেনেসির মেমফিস সফরকালে আততায়ীর গুলিতে তিনি মারা যান।
এতে অংশগ্রহণকারী হাজার হাজার মানুষের উদ্দেশে ওবামা বলেন, লুথার কিংয়ের স্বপ্ন ও ঐক্যের দৃষ্টিভঙ্গি উদযাপনের অধিকার আমেরিকার জনগণের রয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ‘আজ আমরা এমন একজন মানুষকে, এমন একটি আন্দোলনকে উদযাপন করছি, যা আমাদের দেশকে অনেক দিয়েছে। পূর্বসূরিদের এই সংগ্রাম থেকে আমাদের শক্তি সঞ্চয় করতে হবে।’
সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট টমাস জেফারসন এবং আব্রাহাম লিংকনের ভাস্কর্যের মধ্যবর্তী স্থানে লুথার কিংয়ের ভাস্কর্যটি স্থাপন করা হয়েছে।
মার্টিন লুথার কিং ১৯২৯ সালে জর্জিয়ার আটলান্টায় জন্মগ্রহণ করেন। যুক্তরাষ্ট্রের জনগণের অধিকার আদায়ের আন্দোলনে লুথার কিং অন্যতম প্রধান ব্যক্তিত্ব হিসেবে বিবেচিত।
১৯৬৮ সালে টেনেসির মেমফিস সফরকালে আততায়ীর গুলিতে তিনি মারা যান।
No comments