এসইসির দুই মামলায় পাঁচজনের জামিন
নিয়মবহির্ভূতভাবে শেয়ার ক্রয়-বিক্রয়ের অভিযোগে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এঙ্চেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) দায়ের করা দুটি মামলায় পাঁচজনের জামিন মঞ্জুর করেছেন আদালত। গতকাল সোমবার ঢাকার মহানগর হাকিম এ জি এম আল মাসুদের আদালতে অভিযুক্ত পাঁচজন আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করলে বিচারক শুনানি শেষে তাঁদের জামিন মঞ্জুর করেন।জামিনপ্রাপ্তরা হলেন আবু সাদাত মো. সায়েম, মো. আবদুল মোবিন মোল্ল্লা, সৈয়দ সিরাজউদ্দৌলা, রাশেদা আক্তার মায়া ও মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান।
গত ২১ আগস্ট সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এঙ্চেঞ্জ কমিশনের পরিচালক মো. মাহবুবের রহমান চৌধুরী আসামিদের বিরুদ্ধে ইস্টার্ন হাউজিং লিমিটেড ও পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেডের শেয়ারের অভিহিত মূল্য বাড়িয়ে কেনাবেচার অপরাধে পৃথক দুটি মামলা করেন। ওই দিনই একই আদালত অভিযুক্তদের গতকাল সশরীরে হাজির হওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন।
একটি মামলায় আবু সাদাত মো. সায়েম ও তাঁর ভাই মো. আবদুল মোবিন মোল্লাকে আসামি করা হয়। আরজিতে বলা হয়, এই দুজন ব্যক্তিগত ও যৌথ অ্যাকাউন্টসহ মোট আটটি অ্যাকাউন্টে প্রতিদিন একাধিক ট্রেডের মাধ্যমে ইস্টার্ন হাউজিং লিমিটেডের শেয়ারের দাম বাড়ান। পুরো লেনদেনের প্রায় ২৫ শতাংশ এই দুজন সম্পন্ন করে শেয়ারের দাম অস্বাভাবিক বাড়ান এবং অবৈধ মুনাফা অর্জর্ন করেন। আসামিরা ইস্টার্ন হাউজিংয়ের শেয়ারের সিরিয়াল ট্রেডিং করে পুঁজিবাজারে 'কৃত্রিম সক্রিয় লেনদেন পরিস্থিতি' সৃষ্টির মাধ্যমে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের প্রলুব্ধ করেন। এভাবে তাঁরা স্বল্প সময়ে শেয়ারের অস্বাভাবিক মূল্য বৃদ্ধিতে ভূমিকা পালন করেন।
অন্য মামলার আরজিতে বলা হয়, সৈয়দ সিরাজউদ্দৌলা, তাঁর স্ত্রী রাশেদা আক্তার মায়া এবং মো. হাবিবুর রহমান এফপিআই সিকিউরিটিজ ব্রোকারেজ হাউসের মাধ্যমে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেডের শেয়ারের ক্রয়-বিক্রয়ের ক্ষেত্রে নিজেরা 'বাল্ক ট্রানজেকশন' করে আর্টিফিশিয়াল অ্যাকটিভ ট্রেডিং এনভায়রনমেন্ট সৃষ্টি করেন।
একটি মামলায় আবু সাদাত মো. সায়েম ও তাঁর ভাই মো. আবদুল মোবিন মোল্লাকে আসামি করা হয়। আরজিতে বলা হয়, এই দুজন ব্যক্তিগত ও যৌথ অ্যাকাউন্টসহ মোট আটটি অ্যাকাউন্টে প্রতিদিন একাধিক ট্রেডের মাধ্যমে ইস্টার্ন হাউজিং লিমিটেডের শেয়ারের দাম বাড়ান। পুরো লেনদেনের প্রায় ২৫ শতাংশ এই দুজন সম্পন্ন করে শেয়ারের দাম অস্বাভাবিক বাড়ান এবং অবৈধ মুনাফা অর্জর্ন করেন। আসামিরা ইস্টার্ন হাউজিংয়ের শেয়ারের সিরিয়াল ট্রেডিং করে পুঁজিবাজারে 'কৃত্রিম সক্রিয় লেনদেন পরিস্থিতি' সৃষ্টির মাধ্যমে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের প্রলুব্ধ করেন। এভাবে তাঁরা স্বল্প সময়ে শেয়ারের অস্বাভাবিক মূল্য বৃদ্ধিতে ভূমিকা পালন করেন।
অন্য মামলার আরজিতে বলা হয়, সৈয়দ সিরাজউদ্দৌলা, তাঁর স্ত্রী রাশেদা আক্তার মায়া এবং মো. হাবিবুর রহমান এফপিআই সিকিউরিটিজ ব্রোকারেজ হাউসের মাধ্যমে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেডের শেয়ারের ক্রয়-বিক্রয়ের ক্ষেত্রে নিজেরা 'বাল্ক ট্রানজেকশন' করে আর্টিফিশিয়াল অ্যাকটিভ ট্রেডিং এনভায়রনমেন্ট সৃষ্টি করেন।
No comments