ভোট গণনায় সারলিফের প্রতি পক্ষপাতের অভিযোগ
লাইবেরিয়ায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দেশটির জাতীয় নির্বাচন কমিশন ভোট গণনায় বর্তমান প্রেসিডেন্ট ও চলতি বছর শান্তিতে নোবেলজয়ী এলেন জনসন সারলিফের প্রতি পক্ষপাতিত্ব করছে বলে অভিযোগ করছে বিরোধী দল।
নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, এ পর্যন্ত ৮০ শতাংশ ভোট গণনা করা হয়েছে। এতে ৪৪ দশমিক ৬ শতাংশ ভোট পেয়ে এগিয়ে আছেন বর্তমান প্রেসিডেন্ট সারলিফ। তবে প্রথম রাউন্ডেই জয়ী হওয়ার মতো সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাননি এখনো। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উইনস্টন টাবম্যান পেয়েছেন ৩১ দশমিক ৪ শতাংশ ভোট। সাবেক বিদ্রোহী নেতা প্রিন্স জনসন তৃতীয় স্থানে রয়েছেন। তিনি ১১ দশমিক ২ শতাংশ ভোট পেয়েছেন। ২৬ অক্টোবর পূর্ণাঙ্গ ফল ঘোষণা করার কথা রয়েছে।
লাইবেরিয়ার সংবিধান অনুযায়ী, কোনো প্রার্থীকে প্রেসিডেন্ট পদে জিততে হলে মোট প্রদত্ত ভোটের ৫০ শতাংশ পেতে হবে। তা না হলে শীর্ষ দুই প্রতিদ্বন্দ্বীকে দ্বিতীয় রাউন্ডের ভোটে অংশ নিতে হবে। আগামী নভেম্বরে দ্বিতীয় রাউন্ডের ভোট হতে পারে।
দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে থাকা দুই দল যৌথ বিবৃতিতে অভিযোগ করে, ভোট গণনা ও ঘোষণার সময় নির্বাচন কমিশন প্রেসিডেন্ট সারলিফের প্রতি পক্ষপাতিত্ব করছে। তাদের কাছে এর প্রমাণও রয়েছে। বিবৃতিতে আরও বলা হয়, দল দুটি নির্বাচন কমিশনের ভোট গণনা পর্যবেক্ষণে দেওয়া তাদের প্রতিনিধিদের শিগগিরই প্রত্যাহার করে নেবে। এর পরও ভোট গণনা চলতে থাকলে তারা ফল প্রত্যাখ্যান করবে।
নির্বাচন কমিশনের চেয়ারম্যান জেমস ফ্রোমায়াহ বিরোধীদের অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তিনি বলেন, পুরো নির্বাচন প্রক্রিয়া স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকেরাও দেখছেন। তাঁরা স্বচ্ছ, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু এই নির্বাচনকে স্বাগত জানিয়েছেন।
নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুযায়ী এবারের নির্বাচনে গড়ে ৭০ দশমিক ২ শতাংশ ভোট পড়েছে। দেশটির নিবন্ধিত ভোটারের সংখ্যা ১৮ লাখ। ১১ অক্টোবর এ নির্বাচনে ভোট গ্রহণ করা হয়।
নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, এ পর্যন্ত ৮০ শতাংশ ভোট গণনা করা হয়েছে। এতে ৪৪ দশমিক ৬ শতাংশ ভোট পেয়ে এগিয়ে আছেন বর্তমান প্রেসিডেন্ট সারলিফ। তবে প্রথম রাউন্ডেই জয়ী হওয়ার মতো সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাননি এখনো। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উইনস্টন টাবম্যান পেয়েছেন ৩১ দশমিক ৪ শতাংশ ভোট। সাবেক বিদ্রোহী নেতা প্রিন্স জনসন তৃতীয় স্থানে রয়েছেন। তিনি ১১ দশমিক ২ শতাংশ ভোট পেয়েছেন। ২৬ অক্টোবর পূর্ণাঙ্গ ফল ঘোষণা করার কথা রয়েছে।
লাইবেরিয়ার সংবিধান অনুযায়ী, কোনো প্রার্থীকে প্রেসিডেন্ট পদে জিততে হলে মোট প্রদত্ত ভোটের ৫০ শতাংশ পেতে হবে। তা না হলে শীর্ষ দুই প্রতিদ্বন্দ্বীকে দ্বিতীয় রাউন্ডের ভোটে অংশ নিতে হবে। আগামী নভেম্বরে দ্বিতীয় রাউন্ডের ভোট হতে পারে।
দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে থাকা দুই দল যৌথ বিবৃতিতে অভিযোগ করে, ভোট গণনা ও ঘোষণার সময় নির্বাচন কমিশন প্রেসিডেন্ট সারলিফের প্রতি পক্ষপাতিত্ব করছে। তাদের কাছে এর প্রমাণও রয়েছে। বিবৃতিতে আরও বলা হয়, দল দুটি নির্বাচন কমিশনের ভোট গণনা পর্যবেক্ষণে দেওয়া তাদের প্রতিনিধিদের শিগগিরই প্রত্যাহার করে নেবে। এর পরও ভোট গণনা চলতে থাকলে তারা ফল প্রত্যাখ্যান করবে।
নির্বাচন কমিশনের চেয়ারম্যান জেমস ফ্রোমায়াহ বিরোধীদের অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তিনি বলেন, পুরো নির্বাচন প্রক্রিয়া স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকেরাও দেখছেন। তাঁরা স্বচ্ছ, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু এই নির্বাচনকে স্বাগত জানিয়েছেন।
নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুযায়ী এবারের নির্বাচনে গড়ে ৭০ দশমিক ২ শতাংশ ভোট পড়েছে। দেশটির নিবন্ধিত ভোটারের সংখ্যা ১৮ লাখ। ১১ অক্টোবর এ নির্বাচনে ভোট গ্রহণ করা হয়।
No comments