মামলা করায় ছাত্রীর চাচাকে গাছে বেঁধে পেটাল আসামিপক্ষ
রাজশাহীর দুর্গাপুর উপজেলার অষ্টম শ্রেণীর এক ছাত্রীকে অপহরণের অভিযোগে মামলা করায় বাদীপক্ষের একজনকে গাছের সঙ্গে বেঁধে পিটিয়েছে আসামিপক্ষের লোকজন। পরে পুলিশ গিয়ে তাঁকে এবং আসামির বাড়িতে অভিযান চালিয়ে ওই ছাত্রীকে উদ্ধার করে। গত রবিবার রাতে উপজেলার হোজা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রগুলো জানায়, উপজেলার সিংগা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণীর ছাত্রী নাজনীন সুলতানা। গত ১০ অক্টোবর স্কুল থেকে বাড়ি ফেরার পথে একই গ্রামের সমশের আলীর ছেলে শাহজাহান আলী তাকে অপহরণ করে।
এ ঘটনায় গত রবিবার নাজনীনের বাবা জাহিদুল ইসলাম দুর্গাপুর থানায় শাহজাহানের বিরুদ্ধে একটি অপহরণ মামলা করেন। মামলার খবর পেয়ে শাহজাহানের পরিবারের লোকজন খেপে যায়। ওই দিন বিকেলেই শাহজাহানের পরিবারের লোকজন নাজনীনের চাচা ডলারকে ধরে নিয়ে গাছের সঙ্গে বেঁধে পেটায়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, নাজনীনকে উদ্ধারের পর পুলিশ শাহজাহানকে গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে যায়। খবর পেয়ে স্থানীয় আওয়ামী লীগের কয়েকজন নেতা এবং বেশ কিছু কর্মী থানায় যান। তাঁরা বাদীপক্ষের লোকজনকে হুমকি-ধমকি দেন। এতে উত্তেজনা দেখা দিলে পুলিশের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়।
বাদীপক্ষের অভিযোগ, তাঁদের মেয়েকে অপহরণ করা হয়েছে। তবে আসামিপক্ষ বলছে, নাজনীনের সঙ্গে শাহজাহানের প্রেম থাকায় সে স্বেচ্ছায় তাদের বাড়িতে গেছে।
গতকাল সোমবার সকালে অপহৃত নাজনীনকে নিরাপদ হেফাজতে এবং শাহজাহানকে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, নাজনীনকে উদ্ধারের পর পুলিশ শাহজাহানকে গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে যায়। খবর পেয়ে স্থানীয় আওয়ামী লীগের কয়েকজন নেতা এবং বেশ কিছু কর্মী থানায় যান। তাঁরা বাদীপক্ষের লোকজনকে হুমকি-ধমকি দেন। এতে উত্তেজনা দেখা দিলে পুলিশের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়।
বাদীপক্ষের অভিযোগ, তাঁদের মেয়েকে অপহরণ করা হয়েছে। তবে আসামিপক্ষ বলছে, নাজনীনের সঙ্গে শাহজাহানের প্রেম থাকায় সে স্বেচ্ছায় তাদের বাড়িতে গেছে।
গতকাল সোমবার সকালে অপহৃত নাজনীনকে নিরাপদ হেফাজতে এবং শাহজাহানকে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
No comments