বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ, শতাধিক গ্রেপ্তার
পুঁজিবাদ, ধনী-দরিদ্র বৈষম্য ও সরকারের ব্যয়সংকোচন নীতির বিরুদ্ধে গতকাল রোববারও বিশ্বের বিভিন্ন শহরে বিক্ষোভ হয়েছে। রোমে ব্যাপক সংঘর্ষ হয়েছে। রোম ও নিউইয়র্ক থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে শতাধিক।
নিউইয়র্কের ‘ওয়াল স্ট্রিট দখল করো’ আন্দোলনের আদলে ‘ইউরোপ দখল করো’ স্লোগানে গতকাল ইউরোপের বিভিন্ন দেশের শহরে শহরে লোকজন রাস্তায় নেমে আসে। তাঁরা বৃহৎ ব্যাংক, শেয়ারবাজার ও করপোরেট প্রতিষ্ঠানের সামনে জড়ো হয়ে বিক্ষোভ করে। লন্ডন, ফ্রাঙ্কফুর্ট ও আমস্টারডামে বিক্ষোভকারীরা তাঁবু খাটিয়ে রাত কাটানো শুরু করেছে।
ইতালির রাজধানী রোমে বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে পুলিশের ব্যাপক সংঘর্ষ হয়েছে। এতে আহত হয়েছে ৭০ জন। পুলিশ ২০ জনকে গ্রেপ্তার করেছে। দেশটির প্রধানমন্ত্রী সিলভিও বেরলুসকোনি এ ঘটনাকে দুঃখজনক আখ্যা দিয়ে সহিংস বিক্ষোভকারীদের বিচারের আওতায় আনার হুমকি দিয়েছেন।
লন্ডনে দ্বিতীয় দিনের মতো বিক্ষোভ করেছে প্রায় তিন হাজার লোক। সেন্ট পল গির্জার বাইরে ৭০টির মতো তাঁবু খাটিয়েছে বিক্ষোভকারীরা। সেখানে প্রায় ৫০০ বিক্ষোভকারী অবস্থান করছে। তারা সেখান থেকে সরবে না বলে ঘোষণা দিয়েছে।
জার্মানির ফ্রাঙ্কফুর্টে ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক ভবনের সামনেও কমপক্ষে ২০০ বিক্ষোভকারী অবস্থান নিয়েছে। এ ছাড়া আমস্টারডামে স্টক এক্সচেঞ্জের সামনে অন্তত ৫০টি তাঁবু দেখা গেছে।
ওয়াল স্ট্রিটবিরোধী হাজার হাজার বিক্ষোভকারী গত শনিবার মিছিল নিয়ে নিউইয়র্কের বিখ্যাত টাইমস স্কয়ারে জড়ো হওয়ার চেষ্টা করলে বিপুলসংখ্যক পুলিশ তাদের আটকে দেয়। একপর্যায়ে পুলিশের সঙ্গে তাদের সংঘর্ষ বেধে যায়। এ সময় পুলিশ কমপক্ষে ৪৫ জনকে গ্রেপ্তার করে। এ ছাড়া বিক্ষোভকারীরা নিউইয়র্কের সিটিব্যাংকে প্রবেশের চেষ্টা করলে পুলিশ সেখান থেকে ২৪ জনকে গ্রেপ্তার করে। অন্যদিকে টাইমস স্কয়ারে বিক্ষোভের পর কারফিউ আইন ভঙ্গের অভিযোগে ওয়াশিংটন স্কয়ার পার্ক এলাকা থেকে অন্য ১৪ জন বিক্ষোভকারীকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে নিউইয়র্কের পুলিশ বিভাগ জানায়।
আন্দোলনের উত্তাপ কানাডার বাণিজ্যিক রাজধানী টরন্টোয় ছড়িয়ে পড়েছে। কানাডার বিভিন্ন প্রদেশ থেকে আসা দুই হাজার বিক্ষোভকারী গত শনিবার সকাল থেকে শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ করে।
গত শুক্রবার রাত থেকেই টরন্টোর ডাউনটাউনে বিক্ষোভকারীরা জড়ো হতে শুরু করে। স্থানীয় সেন্ট জেমস পার্কে তাঁবু খাটিয়ে তারা রাত কাটায়। গত শনিবার দুপুরে শৈত্যপ্রবাহ ও প্রবল বাতাসের মধ্যেও প্ল্যাকার্ড নিয়ে কিং স্ট্রিট, ইয়ক স্ট্রিট পর্যন্ত তাদের দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায়।
‘টরন্টো দখল করো’, ‘কানাডা দখল করো’ এ স্লোগান দিয়ে ব্লগ ও ফেসবুকে আহ্বান জানিয়ে বিক্ষোভকারীদের টরন্টোতে সমবেত হতে বলা হয়।
গত ১৭ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্কের বাণিজ্যিক কেন্দ্র লোয়ার ম্যানহাটনের ওয়াল স্ট্রিটে এ আন্দোলনের সূত্রপাত হয়। শনিবার ওয়াল স্ট্রিটবিরোধী আন্দোলন বৈশ্বিক রূপ নেয়। আন্দোলনের আয়োজকেরা জানান, আমেরিকা, আফ্রিকা, ইউরোপ ও এশিয়ার ৮২টি দেশের ৯৫১টি শহরে এ বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
নিউইয়র্কের ‘ওয়াল স্ট্রিট দখল করো’ আন্দোলনের আদলে ‘ইউরোপ দখল করো’ স্লোগানে গতকাল ইউরোপের বিভিন্ন দেশের শহরে শহরে লোকজন রাস্তায় নেমে আসে। তাঁরা বৃহৎ ব্যাংক, শেয়ারবাজার ও করপোরেট প্রতিষ্ঠানের সামনে জড়ো হয়ে বিক্ষোভ করে। লন্ডন, ফ্রাঙ্কফুর্ট ও আমস্টারডামে বিক্ষোভকারীরা তাঁবু খাটিয়ে রাত কাটানো শুরু করেছে।
ইতালির রাজধানী রোমে বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে পুলিশের ব্যাপক সংঘর্ষ হয়েছে। এতে আহত হয়েছে ৭০ জন। পুলিশ ২০ জনকে গ্রেপ্তার করেছে। দেশটির প্রধানমন্ত্রী সিলভিও বেরলুসকোনি এ ঘটনাকে দুঃখজনক আখ্যা দিয়ে সহিংস বিক্ষোভকারীদের বিচারের আওতায় আনার হুমকি দিয়েছেন।
লন্ডনে দ্বিতীয় দিনের মতো বিক্ষোভ করেছে প্রায় তিন হাজার লোক। সেন্ট পল গির্জার বাইরে ৭০টির মতো তাঁবু খাটিয়েছে বিক্ষোভকারীরা। সেখানে প্রায় ৫০০ বিক্ষোভকারী অবস্থান করছে। তারা সেখান থেকে সরবে না বলে ঘোষণা দিয়েছে।
জার্মানির ফ্রাঙ্কফুর্টে ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক ভবনের সামনেও কমপক্ষে ২০০ বিক্ষোভকারী অবস্থান নিয়েছে। এ ছাড়া আমস্টারডামে স্টক এক্সচেঞ্জের সামনে অন্তত ৫০টি তাঁবু দেখা গেছে।
ওয়াল স্ট্রিটবিরোধী হাজার হাজার বিক্ষোভকারী গত শনিবার মিছিল নিয়ে নিউইয়র্কের বিখ্যাত টাইমস স্কয়ারে জড়ো হওয়ার চেষ্টা করলে বিপুলসংখ্যক পুলিশ তাদের আটকে দেয়। একপর্যায়ে পুলিশের সঙ্গে তাদের সংঘর্ষ বেধে যায়। এ সময় পুলিশ কমপক্ষে ৪৫ জনকে গ্রেপ্তার করে। এ ছাড়া বিক্ষোভকারীরা নিউইয়র্কের সিটিব্যাংকে প্রবেশের চেষ্টা করলে পুলিশ সেখান থেকে ২৪ জনকে গ্রেপ্তার করে। অন্যদিকে টাইমস স্কয়ারে বিক্ষোভের পর কারফিউ আইন ভঙ্গের অভিযোগে ওয়াশিংটন স্কয়ার পার্ক এলাকা থেকে অন্য ১৪ জন বিক্ষোভকারীকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে নিউইয়র্কের পুলিশ বিভাগ জানায়।
আন্দোলনের উত্তাপ কানাডার বাণিজ্যিক রাজধানী টরন্টোয় ছড়িয়ে পড়েছে। কানাডার বিভিন্ন প্রদেশ থেকে আসা দুই হাজার বিক্ষোভকারী গত শনিবার সকাল থেকে শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ করে।
গত শুক্রবার রাত থেকেই টরন্টোর ডাউনটাউনে বিক্ষোভকারীরা জড়ো হতে শুরু করে। স্থানীয় সেন্ট জেমস পার্কে তাঁবু খাটিয়ে তারা রাত কাটায়। গত শনিবার দুপুরে শৈত্যপ্রবাহ ও প্রবল বাতাসের মধ্যেও প্ল্যাকার্ড নিয়ে কিং স্ট্রিট, ইয়ক স্ট্রিট পর্যন্ত তাদের দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায়।
‘টরন্টো দখল করো’, ‘কানাডা দখল করো’ এ স্লোগান দিয়ে ব্লগ ও ফেসবুকে আহ্বান জানিয়ে বিক্ষোভকারীদের টরন্টোতে সমবেত হতে বলা হয়।
গত ১৭ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্কের বাণিজ্যিক কেন্দ্র লোয়ার ম্যানহাটনের ওয়াল স্ট্রিটে এ আন্দোলনের সূত্রপাত হয়। শনিবার ওয়াল স্ট্রিটবিরোধী আন্দোলন বৈশ্বিক রূপ নেয়। আন্দোলনের আয়োজকেরা জানান, আমেরিকা, আফ্রিকা, ইউরোপ ও এশিয়ার ৮২টি দেশের ৯৫১টি শহরে এ বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
No comments