আফ্রিকার কৃষি উন্নয়নে যুবশক্তিকে কাজে লাগাতে হবে
যুবকরাই আফ্রিকার কৃষি উন্নয়নের মূল চালিকা শক্তি। তাই তাদের গ্রামে ধরে রাখতে হবে। কৃষি উন্নয়নে তাদের মেধা ও শ্রম কাজে লাগাতে হবে। আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) ১২তম আফ্রিকান আঞ্চলিক সভায় অংশগ্রহণকারীদের বক্তব্যে এ কথাগুলো উঠে এসেছে। গত শুক্রবার শেষ হওয়া এ সভায় উপস্থিত ছিলেন সরকারি কর্মকর্তা, ইউনিয়ন প্রতিনিধি, বিশেষজ্ঞ ও বিভিন্ন পর্যায়ের পেশাজীবীরা। বক্তারা এ ব্যাপারে একমত হয়েছেন যে পিছিয়ে থাকা আফ্রিকাকে এগিয়ে নিতে কৃষিকাজ ও পশুপালনে আরো গুরুত্ব দিতে হবে।
তাই তরুণরা যেভাবে ঝাঁকে ঝাঁকে শহরের দিকে চলে যাচ্ছে, তা রুখতে হলে আকর্ষণীয় চাকরি ও সুবিধা দিয়ে তাদের গ্রামে ধরে রাখতে হবে।
আইএলওর উপস্থাপিত গবেষণা প্রতিবেদনে দেখা যায়, সাব সাহারা আফ্রিকার দুই-তৃতীয়াংশ জনসংখ্যা থাকে এবং তারা কাজ করে গ্রামাঞ্চালে। গত দুই দশকে দেখা গেছে, আফ্রিকার টেকসই উন্নয়নে গ্রামের অর্থনীতিই মুখ্য ভূমিকা রাখছে। সেনেগালিস ইউনিয়নের প্রতিনিধি ওসমান দিয়া বলেন, 'গ্রামীণ উন্নয়নে নারী ও বৃদ্ধরা যথেষ্ট নয়। অথচ গ্রামগুলো প্রায় যুবক শূন্য। তাই যুবকরা যাতে গ্রামে থেকে কৃষিকাজের মাধ্যমে নিজেদের মেলে ধরতে পারে_এ জন্য তাদের উৎসাহ যোগাতে হবে।' আইএলওর আফ্রিকান আঞ্চলিক পরিচালক চার্লস ড্যান বলেন, 'আমাদের টেকসই উন্নয়নের কথা ভাবতে হবে, যা আসবে প্রবৃদ্ধি থেকে। আর প্রবৃদ্ধি আসে রপ্তানি থেকে; কিন্তু বেশির ভাগ কাজই অনানুষ্ঠানিক ও গ্রামীণ অর্থনীতিতে।'
এমপ্লয়ার্স অ্যাসোসিয়েশন অব মালির সাধারণ সম্পাদক ল্যাসিনা তারোরে বলেন, 'গ্রামীণ উন্নয়নে রাষ্ট্রকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে। অবকাঠামো উন্নয়ন যেমন জরুরি তেমনি বেসরকারি খাতকে বিনিয়োগে উৎসাহী করতে হবে।' তিনি বলেন, 'আমার দেশে আমের মৌসুমে প্রচুর আম পচে যায়; কিন্তু এ খাতে যদি বিনিয়োগ করা যেত, তাহলে আম দিয়ে বিভিন্ন পণ্য যেমন তৈরি করা যেত, তেমনি এটা রপ্তানিও করা যেত।' আইএলওর প্রতিবেদনে বলা হয়, ১৯৯০ এবং ২০০৫ সালের মধ্যে সাব সাহারা আফ্রিকার ৩২টি দেশের ১৭টির মাথাপিছু খাদ্য উৎপাদন কমেছে। এএফপি।
আইএলওর উপস্থাপিত গবেষণা প্রতিবেদনে দেখা যায়, সাব সাহারা আফ্রিকার দুই-তৃতীয়াংশ জনসংখ্যা থাকে এবং তারা কাজ করে গ্রামাঞ্চালে। গত দুই দশকে দেখা গেছে, আফ্রিকার টেকসই উন্নয়নে গ্রামের অর্থনীতিই মুখ্য ভূমিকা রাখছে। সেনেগালিস ইউনিয়নের প্রতিনিধি ওসমান দিয়া বলেন, 'গ্রামীণ উন্নয়নে নারী ও বৃদ্ধরা যথেষ্ট নয়। অথচ গ্রামগুলো প্রায় যুবক শূন্য। তাই যুবকরা যাতে গ্রামে থেকে কৃষিকাজের মাধ্যমে নিজেদের মেলে ধরতে পারে_এ জন্য তাদের উৎসাহ যোগাতে হবে।' আইএলওর আফ্রিকান আঞ্চলিক পরিচালক চার্লস ড্যান বলেন, 'আমাদের টেকসই উন্নয়নের কথা ভাবতে হবে, যা আসবে প্রবৃদ্ধি থেকে। আর প্রবৃদ্ধি আসে রপ্তানি থেকে; কিন্তু বেশির ভাগ কাজই অনানুষ্ঠানিক ও গ্রামীণ অর্থনীতিতে।'
এমপ্লয়ার্স অ্যাসোসিয়েশন অব মালির সাধারণ সম্পাদক ল্যাসিনা তারোরে বলেন, 'গ্রামীণ উন্নয়নে রাষ্ট্রকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে। অবকাঠামো উন্নয়ন যেমন জরুরি তেমনি বেসরকারি খাতকে বিনিয়োগে উৎসাহী করতে হবে।' তিনি বলেন, 'আমার দেশে আমের মৌসুমে প্রচুর আম পচে যায়; কিন্তু এ খাতে যদি বিনিয়োগ করা যেত, তাহলে আম দিয়ে বিভিন্ন পণ্য যেমন তৈরি করা যেত, তেমনি এটা রপ্তানিও করা যেত।' আইএলওর প্রতিবেদনে বলা হয়, ১৯৯০ এবং ২০০৫ সালের মধ্যে সাব সাহারা আফ্রিকার ৩২টি দেশের ১৭টির মাথাপিছু খাদ্য উৎপাদন কমেছে। এএফপি।
No comments