বিশ্বজুড়ে পুঁজিবাদবিরোধী বিক্ষোভ : শিকাগোতে অভিযান : গ্রেফতার ১৭৫
নিউইয়র্কে অকুপাই ওয়ালস্ট্রিট আন্দোলনের জোয়ারে উদ্বুদ্ধ জনতা শিকাগোয় তাঁবু খাটিয়ে বিক্ষোভে জাঁকিয়ে বসায় শনিবার রাতভর ১৭৫ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্বের অনেক দেশের প্রধান শহরে লাখ লাখ মানুষ বিক্ষোভ করে। রোববার পুলিশ জানায়, ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক অব শিকাগো থেকে গ্র্যান্ট পার্ক পর্যন্ত পদযাত্রায় যোগ দিয়েছে ২ হাজারেরও বেশি মানুষ। গ্রেফতার হওয়া বিক্ষোভকারীদের বিরুদ্ধে অভিযোগের বিস্তারিত তাত্ক্ষণিকভাবে জানা যায়নি।
ওয়ালস্ট্রিটবিরোধীদের বিশ্বজুড়ে আন্দোলনের ডাকে শনিবার যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা এমনকি এশিয়া-ইউরোপজুড়ে বিক্ষোভ হয়েছে।যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন, বোস্টন, শিকাগো, লসঅ্যাঞ্জেলেস, মিয়ামিসহ আরও বহু জায়গায় ছড়িয়ে পড়ে আন্দোলনের ঢেউ। সব মিলিয়ে ৮২টি দেশের ৯৫১টি শহরে বিক্ষোভ হয়েছে শনিবার।
বিক্ষোভকারীদের অভিযোগ, বিশ্বের বেশিরভাগ সম্পদ ভোগ করছে অল্প কিছু মানুষ, যুক্তরাষ্ট্রে যাদের হার ১ শতাংশেরও কম। রাজনীতিক আর ব্যাংকারদের ‘করপোরেট’ লোভের কারণে বাকি ৯৯ শতাংশ মানুষ বৈষম্য আর দারিদ্র্যের শিকার হচ্ছে। এ আন্দোলনের প্রাণকেন্দ্র নিউইয়র্কে প্রায় ৫ হাজার মানুষ টাইম স্কোয়ারে জড়ো হয়ে জানিয়েছে তাদের অভিযোগ আর দাবির কথা। এ সময় অন্তত ৭০ জনকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
রোমে বিক্ষোভের শুরুটা শান্তিপূর্ণ হলেও পরে তা সহিংস রূপ পায়। মুখোশধারী কিছু বিক্ষোভকারী গাড়ি পোড়ানো এবং ব্যাংকসহ বিভিন্ন স্থাপনায় হামলা করলে তাদের ওপর চড়াও হয় পুলিশ। বিক্ষোভ দমাতে কাঁদানে গ্যাস আর জলকামানও ব্যবহার করতে হয় পুলিশকে। সংঘর্ষে আহত হয় অর্ধশতাধিক।
‘ওয়ালস্ট্রিটবিরোধী’ আন্দোলনে সংহতি জানিয়ে পর্তুগালের লিসবনে ২০ হাজারেরও বেশি মানুষ রাস্তায় নামে। তারা স্লোগান দেয়—‘ঋণের দায় আমাদের নয়, আইএমএফ বেরিয়ে যাও’। এক পর্যায়ে একদল যুবক পার্লামেন্ট ভবন ঘেরাওয়ের চেষ্টা করলে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়।
বিক্ষোভ চলে মাদ্রিদ, টরন্টো, সিউল, তাইপে, সিডনিতেও। বৈশ্বিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থাকে ‘মুনাফালোভী’ আখ্যায়িত করে সরকারি ব্যয় সঙ্কোচনের প্রতিবাদ জানায় তারা। তাদের দাবি—ব্যাংক, বীমাসহ আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর সম্মিলিত ‘কর্তৃত্ব’ খর্ব করে অর্থনৈতিক সংস্কার করতে হবে।
বিক্ষোভকারীদের অভিযোগ, বিশ্বের বেশিরভাগ সম্পদ ভোগ করছে অল্প কিছু মানুষ, যুক্তরাষ্ট্রে যাদের হার ১ শতাংশেরও কম। রাজনীতিক আর ব্যাংকারদের ‘করপোরেট’ লোভের কারণে বাকি ৯৯ শতাংশ মানুষ বৈষম্য আর দারিদ্র্যের শিকার হচ্ছে। এ আন্দোলনের প্রাণকেন্দ্র নিউইয়র্কে প্রায় ৫ হাজার মানুষ টাইম স্কোয়ারে জড়ো হয়ে জানিয়েছে তাদের অভিযোগ আর দাবির কথা। এ সময় অন্তত ৭০ জনকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
রোমে বিক্ষোভের শুরুটা শান্তিপূর্ণ হলেও পরে তা সহিংস রূপ পায়। মুখোশধারী কিছু বিক্ষোভকারী গাড়ি পোড়ানো এবং ব্যাংকসহ বিভিন্ন স্থাপনায় হামলা করলে তাদের ওপর চড়াও হয় পুলিশ। বিক্ষোভ দমাতে কাঁদানে গ্যাস আর জলকামানও ব্যবহার করতে হয় পুলিশকে। সংঘর্ষে আহত হয় অর্ধশতাধিক।
‘ওয়ালস্ট্রিটবিরোধী’ আন্দোলনে সংহতি জানিয়ে পর্তুগালের লিসবনে ২০ হাজারেরও বেশি মানুষ রাস্তায় নামে। তারা স্লোগান দেয়—‘ঋণের দায় আমাদের নয়, আইএমএফ বেরিয়ে যাও’। এক পর্যায়ে একদল যুবক পার্লামেন্ট ভবন ঘেরাওয়ের চেষ্টা করলে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়।
বিক্ষোভ চলে মাদ্রিদ, টরন্টো, সিউল, তাইপে, সিডনিতেও। বৈশ্বিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থাকে ‘মুনাফালোভী’ আখ্যায়িত করে সরকারি ব্যয় সঙ্কোচনের প্রতিবাদ জানায় তারা। তাদের দাবি—ব্যাংক, বীমাসহ আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর সম্মিলিত ‘কর্তৃত্ব’ খর্ব করে অর্থনৈতিক সংস্কার করতে হবে।
No comments