যুক্তরাষ্ট্রের অভিযোগ খতিয়ে দেখবে ইরান-সৌদি রাষ্ট্রদূতকে হত্যা পরিকল্পনা
সৌদি রাষ্ট্রদূতকে হত্যা পরিকল্পনার যুক্তরাষ্ট্রের কথিত অভিযোগ খতিয়ে দেখতে ইরান প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী আলি আকবর সালেহি। তিনি বলেন, ভুয়া হলেও ইরান যুক্তরাষ্ট্রের অভিযোগ খতিয়ে দেখতে চায়। আমরা যুক্তরাষ্ট্রকে এ বিষয়ে তথ্য-প্রমাণাদি দিতে বলেছি। এসব পাওয়ার পর তা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখা হবে। এ বিষয়ে সুইস কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে ইরান একটি চিঠিও পাঠিয়েছে। সালেহিকে উদ্ধৃত করে বার্তা সংস্থা ইরনা এ খবর জানিয়েছে। খবর এএফপি, বিবিসি, রয়টার্স।
যুক্তরাষ্ট্রে নিয়োজিত সৌদি রাষ্ট্রদূত আদেল আল-জুবেইরকে হত্যা পরিকল্পনার অভিযোগে মনসুর আরবাবসিয়া নামে মার্কিন ও ইরানের দ্বৈত এ নাগরিককে সেপ্টেম্বর মাসে আটক করা হয়। তেহরান এ অভিযোগকে 'কমেডি শো' বলে উল্লেখ করলেও একে 'বাস্তব সত্য' বলে জানিয়েছেন মার্কিন আইন প্রণেতারা। একই সঙ্গে তারা ইরানের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপের প্রয়োজনীয়তাও তুলে ধরেন।
ইরানি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা সুইস এ প্রতিনিধিকে বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের এ অভিযোগ যে ভিত্তিহীন সে বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। ওই কর্মকর্তা আরও বলেন, অভিযোগ ওঠা ব্যক্তির বিষয়ে ব্যক্তিগত তথ্য সরবরাহ ও কূটনৈতিকভাবে তার সঙ্গে যোগাযোগের সুযোগ দেওয়া মার্কিন সরকারের দায়িত্বের মধ্যে পড়ে। এক্ষেত্রে বিলম্ব হওয়ার অর্থ আন্তর্জাতিক আইন ও মার্কিন সরকারের দায়িত্বের লঙ্ঘন। ইরানে মার্কিন স্বার্থ দেখার দায়িত্ব দেওয়া হয় সুইস এমবাসিকে।
আটক ব্যক্তির সঙ্গে কূটনৈতিক সুবিধার আওতায় সাক্ষাতের সুযোগ চেয়েছে ইরান। একই সঙ্গে পশ্চিমা দেশগুলো 'অনুচিত কোনো ব্যবস্থা' নিলে তার সমুচিত জবাব দেওয়া হবে বলেও হুশিয়ারি জানিয়েছে ইরান।
ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে সুইস শার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্সকে ডেকে পাঠিয়েছে। ১৯৭৯ সালে ইরানে ইসলামিক বিপ্লব সংঘটিত হওয়ার পর দেশটির সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করে যুক্তরাষ্ট্র। ইরানের প্রধান ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি বলেন, 'ইরানের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক বা নিরাপত্তা সম্পর্কিত 'অনুচিত কোনো ব্যবস্থা' নেওয়া হলে কঠোরভাবে তা মোকাবেলা করা হবে।
'ওয়ালস্ট্রিট' আন্দোলন থেকে মনোযোগ সরিয়ে নিতে ওয়াশিংটন এটা করছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
ইরানি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা সুইস এ প্রতিনিধিকে বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের এ অভিযোগ যে ভিত্তিহীন সে বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। ওই কর্মকর্তা আরও বলেন, অভিযোগ ওঠা ব্যক্তির বিষয়ে ব্যক্তিগত তথ্য সরবরাহ ও কূটনৈতিকভাবে তার সঙ্গে যোগাযোগের সুযোগ দেওয়া মার্কিন সরকারের দায়িত্বের মধ্যে পড়ে। এক্ষেত্রে বিলম্ব হওয়ার অর্থ আন্তর্জাতিক আইন ও মার্কিন সরকারের দায়িত্বের লঙ্ঘন। ইরানে মার্কিন স্বার্থ দেখার দায়িত্ব দেওয়া হয় সুইস এমবাসিকে।
আটক ব্যক্তির সঙ্গে কূটনৈতিক সুবিধার আওতায় সাক্ষাতের সুযোগ চেয়েছে ইরান। একই সঙ্গে পশ্চিমা দেশগুলো 'অনুচিত কোনো ব্যবস্থা' নিলে তার সমুচিত জবাব দেওয়া হবে বলেও হুশিয়ারি জানিয়েছে ইরান।
ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে সুইস শার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্সকে ডেকে পাঠিয়েছে। ১৯৭৯ সালে ইরানে ইসলামিক বিপ্লব সংঘটিত হওয়ার পর দেশটির সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করে যুক্তরাষ্ট্র। ইরানের প্রধান ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি বলেন, 'ইরানের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক বা নিরাপত্তা সম্পর্কিত 'অনুচিত কোনো ব্যবস্থা' নেওয়া হলে কঠোরভাবে তা মোকাবেলা করা হবে।
'ওয়ালস্ট্রিট' আন্দোলন থেকে মনোযোগ সরিয়ে নিতে ওয়াশিংটন এটা করছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
No comments