ত্রিপোলিতে গাদ্দাফি পরিবারের প্রাসাদগুলো ভেঙে ফেলা হচ্ছে : বনি ওয়ালিদে ঢুকে পড়েছে বিদ্রোহীরা
লিবিয়ায় গাদ্দাফি বাহিনীর দখল করা শহর বনি ওয়ালিদে আবার যুদ্ধ শুরু করেছে লিবিয়ার জাতীয় অন্তর্বর্তীকালীন পরিষদের (এনটিসি) বাহিনী। তারা শহরটিতে প্রবেশ করতে সক্ষম হয়েছে বলে দাবি করছে। সেপ্টেম্বর মাস থেকে শহরটির চারপাশ ঘিরে রেখেছিল এনটিসি। অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহে এনটিসি দাবি করেছিল, তারা বনি ওয়ালিদ বিমানবন্দর দখল করে নিয়েছে। উল্লেখ্য, গত সপ্তাহে বনি ওয়ালিদে এনটিসি যোদ্ধারা ভয়াবহ ক্ষয়ক্ষতির সম্মুখীন হওয়ার পর তাদের বাহিনী সরিয়ে নেয়া হয়েছিল। বিবিসির অনলাইন সংস্করণে বলা হয়, রোববার তারা বেশ কয়েকটি হামলা চালিয়েছে।
এনটিসির অধিনায়করা দাবি করছে, তারা বনি ওয়ালিদ দখলে বেশ অগ্রসর হয়েছে। কিন্তু তারা কতটুকু অগ্রসর হতে পেরেছে সেটি এখনও অস্পষ্ট। এএফপিকে এনটিসি কমান্ডার জামাল সালেম বলেন, ‘রোববার সকালে আমরা দক্ষিণ-পূর্বদিকে বেশ কয়েকটি আক্রমণ করেছি। বিকালের মধ্যে আমরা শহরে প্রবেশ করতে পেরেছি। কিন্তু গাদ্দাফি বাহিনীর তীব্র প্রতিরোধের মুখোমুখি হতে হয়েছে আমাদের।’
এদিকে গাদ্দাফির জন্মস্থান সিরতে দখলের যুদ্ধ অব্যাহত রয়েছে। সিরতে ও বনি ওয়ালিদ শহর দুটি এখনও গাদ্দাফি বাহিনীর দখলে রয়েছে। অন্যদিকে ত্রিপোলিতে বুলডোজার দিয়ে গাদ্দাফি পরিবারের প্রাসাদগুলো ভেঙে ফেলা হচ্ছে।
লিবিয়ার ক্ষমতাচ্যুত স্বৈরশাসক মুয়াম্মার গাদ্দাফির বাসভবন বাব আল-আজিজিয়ার সীমানা প্রাচীর ভেঙে ফেলার কাজ শুরু হয়েছে। গতকাল বন্দুকধারী বিপ্লবী যোদ্ধাদের তত্ত্বাবধানে দুটি বুলডোজার দিয়ে রাজধানী ত্রিপোলিতে অবস্থিত এ ভবনের প্রাচীর ভাঙার কাজ শুরু হয়। এসময় উপস্থিত জনতা ‘আল্লাহু আকবর’ এবং ‘এটা শহীদদের রক্তের বদলা’ বলে স্লোগান দেয়।
এ সময় অনেকে মেশিনগান থেকে ফাঁকা গুলি ছুঁড়ে আনন্দ প্রকাশ করে। একজন বিপ্লবী যোদ্ধা বলেন, ‘আমরা এটা ধ্বংস করছি এ কারণে যে, গাদ্দাফির কোনো জিনিস আমরা রাখতে চাই না।’ বাব আল-আজিজিয়া ভেঙে সেখানে একটি শান্তি প্রাসাদ করা হবে বলেও জানিয়েছেন এক বিপ্লবী যোদ্ধা। এ সময় ওই এলাকা দিয়ে যাওয়া লোকজন গাড়ি থামিয়ে প্রাচীর ভাঙার দৃশ্য দেখেন এবং তার প্রতি সমর্থন জানান। গাদ্দাফির এ বাসভবন ছয় বর্গকিলোমিটার এলাকা নিয়ে বিস্তৃত। এদিকে লিবিয়ার ক্ষমতাচ্যুত শাসক কর্নেল মুয়াম্মার গাদ্দাফির সবচেয়ে ছোট ছেলে খামিস গাদ্দাফি যুদ্ধে নিহত হয়েছেন বলে দামেস্কভিত্তিক গাদ্দাফিপন্থী টেলিভিশন চ্যানেল ‘আর রাই’ খবর পরিবেশন করেছে।
এদিকে গাদ্দাফির জন্মস্থান সিরতে দখলের যুদ্ধ অব্যাহত রয়েছে। সিরতে ও বনি ওয়ালিদ শহর দুটি এখনও গাদ্দাফি বাহিনীর দখলে রয়েছে। অন্যদিকে ত্রিপোলিতে বুলডোজার দিয়ে গাদ্দাফি পরিবারের প্রাসাদগুলো ভেঙে ফেলা হচ্ছে।
লিবিয়ার ক্ষমতাচ্যুত স্বৈরশাসক মুয়াম্মার গাদ্দাফির বাসভবন বাব আল-আজিজিয়ার সীমানা প্রাচীর ভেঙে ফেলার কাজ শুরু হয়েছে। গতকাল বন্দুকধারী বিপ্লবী যোদ্ধাদের তত্ত্বাবধানে দুটি বুলডোজার দিয়ে রাজধানী ত্রিপোলিতে অবস্থিত এ ভবনের প্রাচীর ভাঙার কাজ শুরু হয়। এসময় উপস্থিত জনতা ‘আল্লাহু আকবর’ এবং ‘এটা শহীদদের রক্তের বদলা’ বলে স্লোগান দেয়।
এ সময় অনেকে মেশিনগান থেকে ফাঁকা গুলি ছুঁড়ে আনন্দ প্রকাশ করে। একজন বিপ্লবী যোদ্ধা বলেন, ‘আমরা এটা ধ্বংস করছি এ কারণে যে, গাদ্দাফির কোনো জিনিস আমরা রাখতে চাই না।’ বাব আল-আজিজিয়া ভেঙে সেখানে একটি শান্তি প্রাসাদ করা হবে বলেও জানিয়েছেন এক বিপ্লবী যোদ্ধা। এ সময় ওই এলাকা দিয়ে যাওয়া লোকজন গাড়ি থামিয়ে প্রাচীর ভাঙার দৃশ্য দেখেন এবং তার প্রতি সমর্থন জানান। গাদ্দাফির এ বাসভবন ছয় বর্গকিলোমিটার এলাকা নিয়ে বিস্তৃত। এদিকে লিবিয়ার ক্ষমতাচ্যুত শাসক কর্নেল মুয়াম্মার গাদ্দাফির সবচেয়ে ছোট ছেলে খামিস গাদ্দাফি যুদ্ধে নিহত হয়েছেন বলে দামেস্কভিত্তিক গাদ্দাফিপন্থী টেলিভিশন চ্যানেল ‘আর রাই’ খবর পরিবেশন করেছে।
No comments