তৈমূরের বাড়িতে কেন্দ্রীয় পাঁচ নেতার বৈঠক
বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী অ্যাডভোকেট তৈমূর আলম খন্দকারের বাড়িতে গতকাল সোমবার সন্ধ্যা থেকে পৌনে ৯টা পর্যন্ত রুদ্ধদ্বার বৈঠক করেন বিএনপির কেন্দ্রীয় পাঁচ নেতা। তাঁরা হলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্রিগেডিয়ার (অব.) হান্নান শাহ, যুগ্ম মহাসচিব আমানউল্ল্লাহ আমান, মহিলা দলের কেন্দ্রীয় সভানেত্রী শিরিন সুলতানা, কেন্দ্রীয় নেতা খায়রুল কবির খোকন ও এম এ মান্নান। এ সময় সেখানে আরো উপস্থিত ছিলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবুল কালাম, গিয়াসউদ্দিন, রেজাউল করিম, আড়াইহাজার থানা বিএনপির সভাপতি বদরুজ্জামান খসরু, নগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এ টি এম কামাল, আতাউর রহমান মুকুল প্রমুখ।
তবে বৈঠকে কী সিদ্ধান্ত হয়েছে, তা জানাতে অস্বীকার করেন উপস্থিত নেতারা।বৈঠকের ব্যাপারে তৈমূর আলমের মোবাইল ফোনে দুইবার কল করলেও অন্য একজন রিসিভ করে বলেন, 'ভেতর থেকে দরজা বন্ধ। উনি (তৈমূর) বের হলে কল দেবেন।'
নগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এ টি এম কামালকে রাত সাড়ে ৯টায় ফোন করলে তিনি বলেন, 'আমি ভেতরে ছিলাম না। ওনারা চলে গেছেন। তবে ঘর থেকে বেরিয়ে যাওয়ার সময় কিছু বলে যাননি।'
তৈমূরের ব্যক্তিগত সহকারী ও শহর বিএনপির দপ্তর সম্পাদক আক্তার হোসেন খোকন শাহ বলেন, 'আমি কিছু জানি না। শুধু জানি নেতারা ভেতরে আছেন।'
তৈমূরের ঘনিষ্ঠ সূত্রে জানা যায়, কেন্দ্রীয় নির্দেশে প্রচার কমিটির প্রধান হিসেবে হান্নান শাহকে দায়িত্ব দেওয়া হতে পারে। এ ছাড়া প্রকৃতপক্ষে জেলা বিএনপির কোন্দল মিটে গেছে কি না বা মাঠের বাস্তব পরিস্থিতি কী তা স্বচক্ষে দেখতে এসেছিলেন কেন্দ্রীয় এই পাঁচ নেতা।
এ ব্যাপারে রাত পৌনে ১০টায় তৈমূরের মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি কালের কণ্ঠকে বলেন, 'নেতারা আমাকে দোয়া করে গেছেন।' কেন্দ্রীয় নেতারা আপনার পক্ষে ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত মাঠে থাকবেন কি না_এমন প্রশ্নের জবাবে তৈমূর বলেন, 'ওনারা যা ভালো মনে করেন, তাই করবেন।' অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, 'মৃত্যুই আমাকে নির্বাচন থেকে দূরে সরিয়ে দিতে পারে।'
নগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এ টি এম কামালকে রাত সাড়ে ৯টায় ফোন করলে তিনি বলেন, 'আমি ভেতরে ছিলাম না। ওনারা চলে গেছেন। তবে ঘর থেকে বেরিয়ে যাওয়ার সময় কিছু বলে যাননি।'
তৈমূরের ব্যক্তিগত সহকারী ও শহর বিএনপির দপ্তর সম্পাদক আক্তার হোসেন খোকন শাহ বলেন, 'আমি কিছু জানি না। শুধু জানি নেতারা ভেতরে আছেন।'
তৈমূরের ঘনিষ্ঠ সূত্রে জানা যায়, কেন্দ্রীয় নির্দেশে প্রচার কমিটির প্রধান হিসেবে হান্নান শাহকে দায়িত্ব দেওয়া হতে পারে। এ ছাড়া প্রকৃতপক্ষে জেলা বিএনপির কোন্দল মিটে গেছে কি না বা মাঠের বাস্তব পরিস্থিতি কী তা স্বচক্ষে দেখতে এসেছিলেন কেন্দ্রীয় এই পাঁচ নেতা।
এ ব্যাপারে রাত পৌনে ১০টায় তৈমূরের মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি কালের কণ্ঠকে বলেন, 'নেতারা আমাকে দোয়া করে গেছেন।' কেন্দ্রীয় নেতারা আপনার পক্ষে ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত মাঠে থাকবেন কি না_এমন প্রশ্নের জবাবে তৈমূর বলেন, 'ওনারা যা ভালো মনে করেন, তাই করবেন।' অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, 'মৃত্যুই আমাকে নির্বাচন থেকে দূরে সরিয়ে দিতে পারে।'
No comments