ধর্মীয় সংগঠনের কর্মকাণ্ড নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ!
পাকিস্তানে সশস্ত্র বাহিনীর অভ্যন্তরে ধর্মভিত্তিক সংগঠন দাওয়াত-ই-ইসলামির কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। সেনাবাহিনীর অভ্যন্তরে ওই সংগঠনটির প্রভাব ক্রমশ বৃদ্ধির পরিণতি মারাত্মক হতে পারে বলে গোয়েন্দা সংস্থার বিভিন্ন প্রতিবেদনে সতর্ক করে দেওয়ার পর কর্তৃপক্ষ এ সিদ্ধান্ত নিল।
দাওয়াত-ই-ইসলামি এমনিতে ধর্মভিত্তিক অরাজনৈতিক সংগঠন হিসেবে পরিচিত। সহিংসতা-বর্জিত ধর্মীয় দৃষ্টিভঙ্গির কারণেই সংগঠনটির ওপর নিরাপত্তা সংস্থাগুলো এ পর্যন্ত কখনো কড়া নজরদারি করেনি।
তবে মুমতাজ হোসেন কাদরি নামের এক পুলিশ-সদস্যের গুলিতে গত জানুয়ারিতে পাঞ্জাব প্রদেশের গভর্নর সালমান তাসির নিহত হওয়ার পর থেকে পরিস্থিতি বদলে গেছে। ধারণা করা হচ্ছে, মুমতাজ হোসেন কাদরি দাওয়াত-ই-ইসলামির একজন সদস্য। বিতর্কিত ব্লাসফেমি আইনের বিরোধিতা করায় তিনি সালমান তাসিরকে গুলি করে হত্যার কথা স্বীকার করেছেন।
দাওয়াত-ই-ইসলামি এমনিতে ধর্মভিত্তিক অরাজনৈতিক সংগঠন হিসেবে পরিচিত। সহিংসতা-বর্জিত ধর্মীয় দৃষ্টিভঙ্গির কারণেই সংগঠনটির ওপর নিরাপত্তা সংস্থাগুলো এ পর্যন্ত কখনো কড়া নজরদারি করেনি।
তবে মুমতাজ হোসেন কাদরি নামের এক পুলিশ-সদস্যের গুলিতে গত জানুয়ারিতে পাঞ্জাব প্রদেশের গভর্নর সালমান তাসির নিহত হওয়ার পর থেকে পরিস্থিতি বদলে গেছে। ধারণা করা হচ্ছে, মুমতাজ হোসেন কাদরি দাওয়াত-ই-ইসলামির একজন সদস্য। বিতর্কিত ব্লাসফেমি আইনের বিরোধিতা করায় তিনি সালমান তাসিরকে গুলি করে হত্যার কথা স্বীকার করেছেন।
No comments