শুরুতেই বার্সা-মিলান রোমাঞ্চ
সময় গড়ায়, টুর্নামেন্টের গতি বাড়তে থাকে। নকআউট, শেষ আট, শেষ চার, ফাইনাল—যেকোনো টুর্নামেন্টেই দর্শকেরা অধীর আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করে এই পর্বগুলোর রোমাঞ্চ উপভোগ করতে। এবারের চ্যাম্পিয়নস লিগের শুরুর দিনই অবশ্য রোমাঞ্চ উপভোগের সুযোগ এসে যাচ্ছে। আজ শুরুর দিনেই ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন বার্সেলোনা নিজেদের মাঠেই সামনে দাঁড়াবে সাতবারের চ্যাম্পিয়ন এসি মিলানের।
প্রথম দিনে মাঠে নামছে ইংল্যান্ডের দুই বড় দল চেলসি ও আর্সেনাল। নিজেদের মাঠে চেলসি খেলবে বেয়ার লেভারকুসেনের বিপক্ষে। লন্ডনের আরেক ক্লাব আর্সেনালের প্রতিপক্ষও এক জার্মান ক্লাব, বরুসিয়া ডর্টমুন্ড। ম্যাচটি ডর্টমুন্ডের মাঠে। তবে বিশ্বজুড়ে টেলিভিশনের দর্শকদের বেশি করে চোখ টানবে হয়তো বার্সেলোনা-মিলান ম্যাচটিই। আবহে এর চেয়ে ধ্রুপদি ম্যাচ আর কোনটিই বা হবে?
দুই দলের লড়াইয়ের অতীত পরিসংখ্যানই এ কথা বলে। এর আগে ইউরোপের মঞ্চে ৯ বার দেখা হয়েছে দুই দলের। চারবার জিতে বার্সেলোনা একটু এগিয়ে আছে। মিলান জিতেছে তিনটিতে, দুটি ম্যাচ হয়েছে ড্র। দুই দলের সর্বশেষ লড়াইটি ছিল গোলশূন্য। ২০০৬ সালে চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনালের দ্বিতীয় লেগে গোলশূন্য এই ড্রয়ের আগে প্রথম লেগে বার্সা এসি মিলানের মাঠ থেকে জিতে ফিরেছিল ১-০ গোলে।
এবার কে যে এগিয়ে, আর কে পিছিয়ে, বলা মুশকিল। স্প্যানিশ লিগের সর্বশেষ ম্যাচে রিয়াল সোসিয়েদাদ ‘সর্বজয়ী’ বার্সেলোনাকে আটকে দিয়েছে ২-২ গোলে। এই ড্রয়ে বার্সা শিবিরের আত্মবিশ্বাস যদি একটু নিম্নমুখী হয়ে থাকে, মিলানের জন্যও সুখবর নেই। সিরি ‘আ’তে নিজেদের প্রথম ম্যাচে লা ৎ সিওর সঙ্গে ২-২ গোলে ড্র করেছে তারাও।
তবে বার্সেলোনার মাঠে যাওয়ার আগে মিলানের আত্মবিশ্বাসে কমতি নেই। দলের ব্রাজিলিয়ান প্লে-মেকার রবিনহো তো টগবগ করে ফুটছেন! ‘আমরা বার্সেলোনাকে হারাতে পারি’—বলেছেন তিনি। কয়েক বছর ধরে নিজেদের খেলাকে অন্য উচ্চতায় নিয়ে যাওয়া বার্সেলোনায়ও আজ স্বরূপে ফেরার প্রত্যয়। বাংলাদেশে নাইজেরিয়ার সঙ্গে প্রীতি ম্যাচ খেলে যাওয়া মেসিকে সোসিয়েদাদের বিপক্ষে শেষ ২৯ মিনিট খেলিয়েছেন কোচ পেপ গার্দিওলা। আজ তিনি খেলবেন শুরুর একাদশে। আর মেসির ফেরা মানেই তো বার্সা স্বরূপে ফেরার আকাঙ্ক্ষা।
স্টামফোর্ড ব্রিজে আজ আবার নতুন করে ইউরোপ জয়ের আশার পাল ওড়াবে চেলসি। ২০০৩ সালে চেলসি কেনার পর একের পর এক কোচ ছাঁটাই করেছেন রোমান আব্রামোভিচ। চ্যাম্পিয়নস লিগ জয়ের আশা যে কেউই পূরণ করতে পারেনি। রুশ ধনকুবের এবার তাঁর আশা পূরণের ভার দিয়েছেন আন্দ্রে ভিলাস-বোয়াসকে। পারবেন তরুণ কোচ? লেভারকুসেনের বিপক্ষে ম্যাচের আগে তিনি আশাবাদই শুনিয়েছেন, ‘মালিক আমাকে যা বলেছেন, আমি আপাতত তাতেই মনোযোগ দেব। তিনি আচ্ছন্ন ভালো ফুটবলে।’
আর্সেনালের কোচের জন্য বরুসিয়ার ম্যাচটি হারানো স্বর্গ ফিরে পাওয়ার চাবি। গত মাসজুড়ে আর্সেনাল কেবলই অন্ধকারে তলিয়েছে। ফ্যাব্রিগাস, নাসরি ক্লাব ছেড়ে চলে গেছেন। ম্যানইউর বিপক্ষে ৮-২ গোলের হার; এসব ভুলিয়ে দিতে পারে আজ চ্যাম্পিয়নস লিগে ডর্টমুন্ডের বিপক্ষে একটি জয়। আশার পাল উড়িয়েই জার্মানি গেছে ওয়েঙ্গারের দল।
প্রথম দিনে মাঠে নামছে ইংল্যান্ডের দুই বড় দল চেলসি ও আর্সেনাল। নিজেদের মাঠে চেলসি খেলবে বেয়ার লেভারকুসেনের বিপক্ষে। লন্ডনের আরেক ক্লাব আর্সেনালের প্রতিপক্ষও এক জার্মান ক্লাব, বরুসিয়া ডর্টমুন্ড। ম্যাচটি ডর্টমুন্ডের মাঠে। তবে বিশ্বজুড়ে টেলিভিশনের দর্শকদের বেশি করে চোখ টানবে হয়তো বার্সেলোনা-মিলান ম্যাচটিই। আবহে এর চেয়ে ধ্রুপদি ম্যাচ আর কোনটিই বা হবে?
দুই দলের লড়াইয়ের অতীত পরিসংখ্যানই এ কথা বলে। এর আগে ইউরোপের মঞ্চে ৯ বার দেখা হয়েছে দুই দলের। চারবার জিতে বার্সেলোনা একটু এগিয়ে আছে। মিলান জিতেছে তিনটিতে, দুটি ম্যাচ হয়েছে ড্র। দুই দলের সর্বশেষ লড়াইটি ছিল গোলশূন্য। ২০০৬ সালে চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনালের দ্বিতীয় লেগে গোলশূন্য এই ড্রয়ের আগে প্রথম লেগে বার্সা এসি মিলানের মাঠ থেকে জিতে ফিরেছিল ১-০ গোলে।
এবার কে যে এগিয়ে, আর কে পিছিয়ে, বলা মুশকিল। স্প্যানিশ লিগের সর্বশেষ ম্যাচে রিয়াল সোসিয়েদাদ ‘সর্বজয়ী’ বার্সেলোনাকে আটকে দিয়েছে ২-২ গোলে। এই ড্রয়ে বার্সা শিবিরের আত্মবিশ্বাস যদি একটু নিম্নমুখী হয়ে থাকে, মিলানের জন্যও সুখবর নেই। সিরি ‘আ’তে নিজেদের প্রথম ম্যাচে লা ৎ সিওর সঙ্গে ২-২ গোলে ড্র করেছে তারাও।
তবে বার্সেলোনার মাঠে যাওয়ার আগে মিলানের আত্মবিশ্বাসে কমতি নেই। দলের ব্রাজিলিয়ান প্লে-মেকার রবিনহো তো টগবগ করে ফুটছেন! ‘আমরা বার্সেলোনাকে হারাতে পারি’—বলেছেন তিনি। কয়েক বছর ধরে নিজেদের খেলাকে অন্য উচ্চতায় নিয়ে যাওয়া বার্সেলোনায়ও আজ স্বরূপে ফেরার প্রত্যয়। বাংলাদেশে নাইজেরিয়ার সঙ্গে প্রীতি ম্যাচ খেলে যাওয়া মেসিকে সোসিয়েদাদের বিপক্ষে শেষ ২৯ মিনিট খেলিয়েছেন কোচ পেপ গার্দিওলা। আজ তিনি খেলবেন শুরুর একাদশে। আর মেসির ফেরা মানেই তো বার্সা স্বরূপে ফেরার আকাঙ্ক্ষা।
স্টামফোর্ড ব্রিজে আজ আবার নতুন করে ইউরোপ জয়ের আশার পাল ওড়াবে চেলসি। ২০০৩ সালে চেলসি কেনার পর একের পর এক কোচ ছাঁটাই করেছেন রোমান আব্রামোভিচ। চ্যাম্পিয়নস লিগ জয়ের আশা যে কেউই পূরণ করতে পারেনি। রুশ ধনকুবের এবার তাঁর আশা পূরণের ভার দিয়েছেন আন্দ্রে ভিলাস-বোয়াসকে। পারবেন তরুণ কোচ? লেভারকুসেনের বিপক্ষে ম্যাচের আগে তিনি আশাবাদই শুনিয়েছেন, ‘মালিক আমাকে যা বলেছেন, আমি আপাতত তাতেই মনোযোগ দেব। তিনি আচ্ছন্ন ভালো ফুটবলে।’
আর্সেনালের কোচের জন্য বরুসিয়ার ম্যাচটি হারানো স্বর্গ ফিরে পাওয়ার চাবি। গত মাসজুড়ে আর্সেনাল কেবলই অন্ধকারে তলিয়েছে। ফ্যাব্রিগাস, নাসরি ক্লাব ছেড়ে চলে গেছেন। ম্যানইউর বিপক্ষে ৮-২ গোলের হার; এসব ভুলিয়ে দিতে পারে আজ চ্যাম্পিয়নস লিগে ডর্টমুন্ডের বিপক্ষে একটি জয়। আশার পাল উড়িয়েই জার্মানি গেছে ওয়েঙ্গারের দল।
No comments