৪৮০০ স্কুলের প্রতিযোগিতা
‘আমিও স্কুল ফুটবলেরই আবিষ্কার’—জাতীয় স্কুল ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপের সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে কাল বলেছেন বাফুফে সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন। টুর্নামেন্টের দিনক্ষণ এখনো চূড়ান্ত হয়নি। তবে আগামী অক্টোবরের মাঝামাঝি সারা দেশে শুরু হতে পারে খুদে ফুটবলারদের এই মহাযজ্ঞ। ৪৮০টি উপজেলার ৪৮০০টি স্কুল নিয়ে শুরু হচ্ছে এই টুর্নামেন্ট।
ভবিষ্যতের ফুটবলার গড়ে তুলতেই এমন আয়োজন। এই টুর্নামেন্টে বাফুফেকে সহায়তা করছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। তবে আর্থিকভাবে নয়, সারা দেশে বাফুফেকে অবকাঠামোগত ও প্রশাসনিক সহযোগিতা করা হবে বলে আশ্বাস দিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ, ‘আমরা প্রতীকী অর্থে কিছু টাকা দেব। তবে স্কুলগুলো যাতে এই টুর্নামেন্টে অংশ নেয়, সে ব্যাপারে মন্ত্রণালয় থেকে নিশ্চয়তা দেওয়া হবে।’ কিছুদিন আগেই বাংলাদেশে ঘুরে গেছেন বিশ্বসেরা ফুটবলার লিওনেল মেসি। এই আগ্রহটা ধরে রেখেই এ প্রতিযোগিতা শুরু করা উচিত বলে মনে করেন তিনি।
প্রতিটি উপজেলা থেকে ১০টি করে স্কুল এই প্রতিযোগিতায় অংশ নেবে। উপজেলা সদরে প্রতিযোগিতা হবে দুই দিনব্যাপী। সেখান থেকে দুটি বা একটি করে দল জেলা পর্যায়ে আসবে। একটা টুর্নামেন্ট খেলে প্রতি জেলা থেকে দুটি করে দল আসবে বিভাগীয় পর্যায়ে। এভাবে সাতটি বিভাগ থেকে ১৪টি দল নিয়ে হবে চূড়ান্ত পর্ব। পুরো টুর্নামেন্টের বাজেট ৫ কোটি টাকা।
বাফুফের স্কুল ফুটবল কমিটির চেয়ারম্যান এবং টেলিভিশন চ্যানেল এটিএন বাংলার চেয়ারম্যান মাহফুজুর রহমান দারুণ আশাবাদী স্কুল ফুটবল নিয়ে, ‘এটা নিয়মিত করতে পারলে এখান থেকে উঠে আসবে আগামী দিনের তারকা। এ জন্য আগামী প্রজন্মের ছেলেদের খেলাধুলার মধ্যে সারাক্ষণ ব্যস্ত রাখতে হবে, যাতে তারা বিপথগামী না হতে পারে।’
টুর্নামেন্ট শুরুর আগে কাল সচিবালয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও বাফুফে সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন বাফুফের পক্ষে মাহফুজুর রহমান এবং শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পক্ষে সচিব কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী।
ভবিষ্যতের ফুটবলার গড়ে তুলতেই এমন আয়োজন। এই টুর্নামেন্টে বাফুফেকে সহায়তা করছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। তবে আর্থিকভাবে নয়, সারা দেশে বাফুফেকে অবকাঠামোগত ও প্রশাসনিক সহযোগিতা করা হবে বলে আশ্বাস দিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ, ‘আমরা প্রতীকী অর্থে কিছু টাকা দেব। তবে স্কুলগুলো যাতে এই টুর্নামেন্টে অংশ নেয়, সে ব্যাপারে মন্ত্রণালয় থেকে নিশ্চয়তা দেওয়া হবে।’ কিছুদিন আগেই বাংলাদেশে ঘুরে গেছেন বিশ্বসেরা ফুটবলার লিওনেল মেসি। এই আগ্রহটা ধরে রেখেই এ প্রতিযোগিতা শুরু করা উচিত বলে মনে করেন তিনি।
প্রতিটি উপজেলা থেকে ১০টি করে স্কুল এই প্রতিযোগিতায় অংশ নেবে। উপজেলা সদরে প্রতিযোগিতা হবে দুই দিনব্যাপী। সেখান থেকে দুটি বা একটি করে দল জেলা পর্যায়ে আসবে। একটা টুর্নামেন্ট খেলে প্রতি জেলা থেকে দুটি করে দল আসবে বিভাগীয় পর্যায়ে। এভাবে সাতটি বিভাগ থেকে ১৪টি দল নিয়ে হবে চূড়ান্ত পর্ব। পুরো টুর্নামেন্টের বাজেট ৫ কোটি টাকা।
বাফুফের স্কুল ফুটবল কমিটির চেয়ারম্যান এবং টেলিভিশন চ্যানেল এটিএন বাংলার চেয়ারম্যান মাহফুজুর রহমান দারুণ আশাবাদী স্কুল ফুটবল নিয়ে, ‘এটা নিয়মিত করতে পারলে এখান থেকে উঠে আসবে আগামী দিনের তারকা। এ জন্য আগামী প্রজন্মের ছেলেদের খেলাধুলার মধ্যে সারাক্ষণ ব্যস্ত রাখতে হবে, যাতে তারা বিপথগামী না হতে পারে।’
টুর্নামেন্ট শুরুর আগে কাল সচিবালয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও বাফুফে সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন বাফুফের পক্ষে মাহফুজুর রহমান এবং শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পক্ষে সচিব কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী।
No comments