ব্যঙ্গচিত্র আর কুশপুতুলে আরেক সাজেস্বাধীনতা প্রজন্ম চত্বর
যুদ্ধাপরাধীদের ব্যঙ্গচিত্র ও কুশপুতুল কত
রকমের হতে পারে তা শাহবাগে না গেলে বোঝা যাবে না। যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির
দাবিতে শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চকে ঘিরে বিভিন্ন জায়গায় টাঙ্গানো হয়েছে বা
আঁকা হয়েছে যুদ্ধাপরাধীদের ব্যঙ্গচিত্র।
কারও বা হাতে,
কারও কপালে, কারও গালে, কারও পিঠে ব্যঙ্গচিত্র শোভা পাচ্ছে। ব্যঙ্গচিত্রের
নিচে লেখা যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি চাই। আরও কত রকমের বক্তব্য সংবলিত লেখা
রয়েছে তার কোন ইয়ত্তা নেই। এ ছাড়াও রয়েছে হাজারও রকমের কুশপুতুল। এর কোনটি
ছেড়া কাপড়, কোনটি আবার খড় দিয়ে, আবার কোনটি সুদৃশ্য রঙ্গীন পোস্টারের আদলে
তৈরি করা হয়েছে। কয়েক হাজার ব্যঙ্গচিত্র পুরো এলাকায় ছড়িয়ে পড়ছে। এসব
ব্যঙ্গচিত্রে কেউবা ঘৃণায় ক্ষোভে থু থু দিচ্ছেন। আবার কেউ কেউ জুতো মারছেন।
কেউ কেউ লাথি মেরেও মনকে তৃপ্ত করতে পারছেন না। তাই লাথি মারার পর আবার
অনেকেই নিজের পায়ের জুতো খুলে ব্যঙ্গচিত্রকে জুতোপেটা করছেন।
কুখ্যাত যুদ্ধাপরাধী জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আব্দুল কাদের মোল্লাকে যাবজ্জীবন কারাদ- প্রদানের প্রতিবাদে এবং ফাঁসির দাবিতে গত মঙ্গলবার রাত থেকে শাহবাগে জড়ো হতে থাকেন নানা শ্রেণী পেশার মানুষ। হোটেল রূপসী বাংলার সামনে দিয়ে শাহবাগে ঢুকতেই চোখে পড়ে নানা রকমের ব্যঙ্গচিত্র। প্রথমেই রাস্তার উপর চোখে পড়বে রংবেরঙের ব্যানার আর ফেস্টুন।
এসব ব্যানারের কোনটিতে রয়েছে কুখ্যাত যুদ্ধাপরাধী জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমির গোলাম আযম বা বর্তমান আমির মতিউর রহমান নিজামী বা সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ বা নায়েবে আমির দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী বা সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আব্দুল কাদের মোল্লা বা মোহাম্মদ কামরুজ্জামান বা বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর আলাদা আলাদা নানা ধরনের নানা রঙের ব্যঙ্গচিত্র। কোন কোন ব্যানারে গ্রেফতারকৃত ছবি যুদ্ধাপরাধীর ব্যঙ্গচিত্র আছে। আবার কোনটিতে শুধু একজন করে যুদ্ধাপরাধীর ব্যঙ্গচিত্র আঁকা হয়েছে। আবার কোনটিতে শুধু সদ্য সাজাপ্রাপ্ত কাদের মোল্লার ব্যঙ্গচিত্র স্থান পেয়েছে। এসব ব্যঙ্গচিত্র নানাভাবে নানা ঢঙে আঁকা। কোনটিতে দেখা গেছে, গোলাম আযমের ৫ হাত জিহ্বা বেরিয়ে এসেছে। এর নিচেই বাংলার সুন্দরী কোন গৃহবধূর ছবি আঁকা রয়েছে। অর্থাৎ মহান স্বাধীনতাযুদ্ধের সময় এসব যুদ্ধাপরাধী বাংলার নিরীহ সহজ সরল সুন্দরী গৃহবধূদের দিকে কুনজরে দেখেছে। বীরাঙ্গনাদের ধরে ধরে পাকিস্তানের হাতে তুলে দিয়েছে। পাকিস্তানীরা এ বীরাঙ্গনাদের ওপর পৈশাচিক নির্যাতন চালিয়েছে। এসব ব্যঙ্গচিত্রে কেউ বা ঘৃণা ভরে থু থু দিচ্ছেন। আবার কেউ কেউ ব্যঙ্গচিত্রকে জুতোপেটা করছেন। তারপরও সবার মধ্যে একটা অতৃপ্ত ভাব লক্ষ্য করা গেছে।
বারডেম হাসপাতালের সামনেই একদল যুবক আর মাঝবয়সী মানুষ গোল হয়ে বসে আছেন। কাছে গিয়ে দেখা গেল তাঁরা কাদের মোল্লার ব্যঙ্গচিত্র ছাপ দিয়েছেন রঙ্গীন মোটা প্লাস্টিকের ব্যানারে। ব্যঙ্গচিত্রে কাদের মোল্লার গালের দুইদিক দিয়ে ২টি বিশাল বিশাল রক্তমাখা দাঁত বের করে রাখা হয়েছে। কাদের মোল্লার চোখ ২টি লাল। রক্ত পিপাসু। কাদের মোল্লার এমন ভয়ঙ্কর ব্যঙ্গচিত্রের সামনেই মিরপুরের আলবদি গ্রাম বুঝানো হয়েছে। দেখা গেছে সেই আলবদি গ্রামে অনেক হাড়গোড় পড়ে আছে। আর পাশেই আলবদি গ্রামের আর কিছু মানুষকে দেখানো হয়েছে। ব্যঙ্গচিত্রে কাদের মোল্লার রক্তচক্ষু সেই আলবদি গ্রামের জীবিত মানুষগুলোর দিকে। এতে আলবদি গ্রামে প্রায় সাড়ে ৩শ’ মানুষকে হত্যা করা এবং কাদের মোল্লা জীবিত থাকলে আলবদি গ্রামের জীবিত মানুষদের হত্যা করা হবে বলে ব্যঙ্গচিত্রে ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করা হয়েছে। ব্যানারটিকে ঘিরে সমবেতরা কাদের মোল্লার ফাঁসি দাবি করছেন। আর মাঝে মধ্যেই মনের কষ্ট নিবারণের জন্য কাদের মোল্লার গালে জুতো মারছেন। জুতো মারতে যাতে কার কোন অসুবিধে না হয়, এ জন্য সমবেতরা পুরনো জুতো যোগাড় করে রেখেছেন। যাতে কাদের মোল্লাকে জুতো মারতে আগতদের কষ্ট করে জুতো খুলে আর বাড়তি ঝক্কি ঝামেলা পোহাতে না হয়।
তার পাশেই ওয়াসার পানি সরবরাহ কেন্দ্র। এখানে খড় দিয়ে কাদের মোল্লার কুশপুতুল বানানো হয়েছে। তাকে সারাক্ষণ জুতো মারছেন আগতরা। জুতোপেটায় কুশপুতুলটি খানিকটা হেলে গেছে। তাতেও ছাড় নেই। তারপরও চলছে জুতোপেটা। একজন আরেকজনকে জুতো মারতে উৎসাহ যোগাচ্ছেন। কেউ কেউ হেলে যাওয়া কুশপুতুলটি ধরে রাখছেন আরেকজনের জুতো মারার সুবিধার্থে। পাশেই কাপড়ে চলছে গণস্বাক্ষর কর্মসূচী। সেখানেও দেখা গেছে, নানা ব্যঙ্গচিত্র। এর মধ্যে কাদের মোল্লার ব্যঙ্গচিত্র সবচেয়ে বেশি। কেউ বা কাদের মোল্লার বিকৃত চেহারা একে তাতে একটি কষে লাথি মারার দৃশ্য একে দিয়েছেন। আর কেউ কেউ শুধু ব্যঙ্গচিত্র একে কাদের মোল্লার ফাঁসি দাবি করেছেন। পুরো শাহবাগজুড়েই একই চিত্র। হাজারও রকমের ব্যঙ্গচিত্র স্থান পেয়েছে তাতে। রাস্তায় রাস্তায় কাদের মোল্লার ব্যঙ্গচিত্র আঁকা হয়েছে। আর সেই ব্যঙ্গচিত্রে অবিরাম চলছে জুতোপেটা, থু থু নিক্ষেপ, লাথি মারা, ময়লা আবর্জনা দিয়ে অপমান অপদস্ত করার কাজ। আরও অনেক কুশপুতুলে ফাঁসি দেয়া হয়েছে যুদ্ধাপরাধীদের। ব্যঙ্গচিত্রে কাদের মোল্লাকে ফাঁসির মঞ্চে নিয়ে ফাঁসি কার্যকর করা হচ্ছে। আবার কাদের মোল্লার কুশপুতুলের গলায় রশি পেঁচিয়ে ফাঁসি দেয়ার দৃশ্য দেখানো হয়েছে বহুস্থানে। এ ছাড়াও নানা বয়সী মানুষ কেউবা গালে, কেউবা হাতে আবার কেউবা কপালে কাদের মোল্লা বা অন্যকোন যুদ্ধাপরাধীদের ব্যঙ্গচিত্র একে নিয়েছেন। এসব ব্যঙ্গচিত্রের নিচে লেখা, যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি চাই। এসব ব্যঙ্গচিত্র তাৎক্ষণিক একে দিচ্ছেন বেশ কিছু তরুণ আঁকিয়ে। তাঁরা রঙ আর তুলি নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। সেখানেও জায়গা নেই। সবাই হুমড়ি খেয়ে পড়ছে ব্যঙ্গচিত্র এঁকে নিতে। সবচেয়ে বেশি পরিসংখ্যক ব্যঙ্গচিত্র এঁকে নেয়ার প্রবণতা দেখা গেছে শিশু, তরুণ আর মাঝবয়সী মানুষের মধ্যে। একই অবস্থা মৎস ভবন, টিএসসি, শাহবাগ গণজাগরণ মঞ্চ, বারডেম হাসপাতালের সামনে, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়, জাতীয় যাদুঘর, আজিজ সুপারমার্কেটসহ আশপাশের প্রতিটি এলাকায়। আর মঞ্চের চারদিকে লাগানো হয়েছে বড় বড় ব্যানারে অসংখ্য ব্যঙ্গচিত্র।
কুখ্যাত যুদ্ধাপরাধী জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আব্দুল কাদের মোল্লাকে যাবজ্জীবন কারাদ- প্রদানের প্রতিবাদে এবং ফাঁসির দাবিতে গত মঙ্গলবার রাত থেকে শাহবাগে জড়ো হতে থাকেন নানা শ্রেণী পেশার মানুষ। হোটেল রূপসী বাংলার সামনে দিয়ে শাহবাগে ঢুকতেই চোখে পড়ে নানা রকমের ব্যঙ্গচিত্র। প্রথমেই রাস্তার উপর চোখে পড়বে রংবেরঙের ব্যানার আর ফেস্টুন।
এসব ব্যানারের কোনটিতে রয়েছে কুখ্যাত যুদ্ধাপরাধী জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমির গোলাম আযম বা বর্তমান আমির মতিউর রহমান নিজামী বা সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ বা নায়েবে আমির দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী বা সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আব্দুল কাদের মোল্লা বা মোহাম্মদ কামরুজ্জামান বা বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর আলাদা আলাদা নানা ধরনের নানা রঙের ব্যঙ্গচিত্র। কোন কোন ব্যানারে গ্রেফতারকৃত ছবি যুদ্ধাপরাধীর ব্যঙ্গচিত্র আছে। আবার কোনটিতে শুধু একজন করে যুদ্ধাপরাধীর ব্যঙ্গচিত্র আঁকা হয়েছে। আবার কোনটিতে শুধু সদ্য সাজাপ্রাপ্ত কাদের মোল্লার ব্যঙ্গচিত্র স্থান পেয়েছে। এসব ব্যঙ্গচিত্র নানাভাবে নানা ঢঙে আঁকা। কোনটিতে দেখা গেছে, গোলাম আযমের ৫ হাত জিহ্বা বেরিয়ে এসেছে। এর নিচেই বাংলার সুন্দরী কোন গৃহবধূর ছবি আঁকা রয়েছে। অর্থাৎ মহান স্বাধীনতাযুদ্ধের সময় এসব যুদ্ধাপরাধী বাংলার নিরীহ সহজ সরল সুন্দরী গৃহবধূদের দিকে কুনজরে দেখেছে। বীরাঙ্গনাদের ধরে ধরে পাকিস্তানের হাতে তুলে দিয়েছে। পাকিস্তানীরা এ বীরাঙ্গনাদের ওপর পৈশাচিক নির্যাতন চালিয়েছে। এসব ব্যঙ্গচিত্রে কেউ বা ঘৃণা ভরে থু থু দিচ্ছেন। আবার কেউ কেউ ব্যঙ্গচিত্রকে জুতোপেটা করছেন। তারপরও সবার মধ্যে একটা অতৃপ্ত ভাব লক্ষ্য করা গেছে।
বারডেম হাসপাতালের সামনেই একদল যুবক আর মাঝবয়সী মানুষ গোল হয়ে বসে আছেন। কাছে গিয়ে দেখা গেল তাঁরা কাদের মোল্লার ব্যঙ্গচিত্র ছাপ দিয়েছেন রঙ্গীন মোটা প্লাস্টিকের ব্যানারে। ব্যঙ্গচিত্রে কাদের মোল্লার গালের দুইদিক দিয়ে ২টি বিশাল বিশাল রক্তমাখা দাঁত বের করে রাখা হয়েছে। কাদের মোল্লার চোখ ২টি লাল। রক্ত পিপাসু। কাদের মোল্লার এমন ভয়ঙ্কর ব্যঙ্গচিত্রের সামনেই মিরপুরের আলবদি গ্রাম বুঝানো হয়েছে। দেখা গেছে সেই আলবদি গ্রামে অনেক হাড়গোড় পড়ে আছে। আর পাশেই আলবদি গ্রামের আর কিছু মানুষকে দেখানো হয়েছে। ব্যঙ্গচিত্রে কাদের মোল্লার রক্তচক্ষু সেই আলবদি গ্রামের জীবিত মানুষগুলোর দিকে। এতে আলবদি গ্রামে প্রায় সাড়ে ৩শ’ মানুষকে হত্যা করা এবং কাদের মোল্লা জীবিত থাকলে আলবদি গ্রামের জীবিত মানুষদের হত্যা করা হবে বলে ব্যঙ্গচিত্রে ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করা হয়েছে। ব্যানারটিকে ঘিরে সমবেতরা কাদের মোল্লার ফাঁসি দাবি করছেন। আর মাঝে মধ্যেই মনের কষ্ট নিবারণের জন্য কাদের মোল্লার গালে জুতো মারছেন। জুতো মারতে যাতে কার কোন অসুবিধে না হয়, এ জন্য সমবেতরা পুরনো জুতো যোগাড় করে রেখেছেন। যাতে কাদের মোল্লাকে জুতো মারতে আগতদের কষ্ট করে জুতো খুলে আর বাড়তি ঝক্কি ঝামেলা পোহাতে না হয়।
তার পাশেই ওয়াসার পানি সরবরাহ কেন্দ্র। এখানে খড় দিয়ে কাদের মোল্লার কুশপুতুল বানানো হয়েছে। তাকে সারাক্ষণ জুতো মারছেন আগতরা। জুতোপেটায় কুশপুতুলটি খানিকটা হেলে গেছে। তাতেও ছাড় নেই। তারপরও চলছে জুতোপেটা। একজন আরেকজনকে জুতো মারতে উৎসাহ যোগাচ্ছেন। কেউ কেউ হেলে যাওয়া কুশপুতুলটি ধরে রাখছেন আরেকজনের জুতো মারার সুবিধার্থে। পাশেই কাপড়ে চলছে গণস্বাক্ষর কর্মসূচী। সেখানেও দেখা গেছে, নানা ব্যঙ্গচিত্র। এর মধ্যে কাদের মোল্লার ব্যঙ্গচিত্র সবচেয়ে বেশি। কেউ বা কাদের মোল্লার বিকৃত চেহারা একে তাতে একটি কষে লাথি মারার দৃশ্য একে দিয়েছেন। আর কেউ কেউ শুধু ব্যঙ্গচিত্র একে কাদের মোল্লার ফাঁসি দাবি করেছেন। পুরো শাহবাগজুড়েই একই চিত্র। হাজারও রকমের ব্যঙ্গচিত্র স্থান পেয়েছে তাতে। রাস্তায় রাস্তায় কাদের মোল্লার ব্যঙ্গচিত্র আঁকা হয়েছে। আর সেই ব্যঙ্গচিত্রে অবিরাম চলছে জুতোপেটা, থু থু নিক্ষেপ, লাথি মারা, ময়লা আবর্জনা দিয়ে অপমান অপদস্ত করার কাজ। আরও অনেক কুশপুতুলে ফাঁসি দেয়া হয়েছে যুদ্ধাপরাধীদের। ব্যঙ্গচিত্রে কাদের মোল্লাকে ফাঁসির মঞ্চে নিয়ে ফাঁসি কার্যকর করা হচ্ছে। আবার কাদের মোল্লার কুশপুতুলের গলায় রশি পেঁচিয়ে ফাঁসি দেয়ার দৃশ্য দেখানো হয়েছে বহুস্থানে। এ ছাড়াও নানা বয়সী মানুষ কেউবা গালে, কেউবা হাতে আবার কেউবা কপালে কাদের মোল্লা বা অন্যকোন যুদ্ধাপরাধীদের ব্যঙ্গচিত্র একে নিয়েছেন। এসব ব্যঙ্গচিত্রের নিচে লেখা, যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি চাই। এসব ব্যঙ্গচিত্র তাৎক্ষণিক একে দিচ্ছেন বেশ কিছু তরুণ আঁকিয়ে। তাঁরা রঙ আর তুলি নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। সেখানেও জায়গা নেই। সবাই হুমড়ি খেয়ে পড়ছে ব্যঙ্গচিত্র এঁকে নিতে। সবচেয়ে বেশি পরিসংখ্যক ব্যঙ্গচিত্র এঁকে নেয়ার প্রবণতা দেখা গেছে শিশু, তরুণ আর মাঝবয়সী মানুষের মধ্যে। একই অবস্থা মৎস ভবন, টিএসসি, শাহবাগ গণজাগরণ মঞ্চ, বারডেম হাসপাতালের সামনে, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়, জাতীয় যাদুঘর, আজিজ সুপারমার্কেটসহ আশপাশের প্রতিটি এলাকায়। আর মঞ্চের চারদিকে লাগানো হয়েছে বড় বড় ব্যানারে অসংখ্য ব্যঙ্গচিত্র।
No comments