বাংলাদেশী পণ্যের জন্য জিএসপি সুবিধা পুনর্বিবেচনা করা হবে ॥ by মজেনা
যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশী পণ্যের শুল্কমুক্ত সুবিধার (জিএসপি) কথা পুনর্বিবেচনা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ড্যান ডব্লিউ মজেনা।
মঙ্গলবার সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে ‘আমেরিকার গণতন্ত্রের মূল্যবোধ’ শীর্ষক একক বক্তৃতা শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
মঙ্গলবার সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে ‘আমেরিকার গণতন্ত্রের মূল্যবোধ’ শীর্ষক একক বক্তৃতা শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ আয়োজিত এ বক্তৃতা অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রদূত বলেন, স্থানীয় সরকার, সংসদ, সরকারের জবাবদিহিতা এবং রাজনৈতিক দলসমূহ শক্তিশালীকরণ এবং নাগরিক সমাজের দক্ষতা বাড়ানোর জন্য আমেরিকা ও বাংলাদেশ যৌথভাবে কাজ করছে।
তিনি বলেন, আমেরিকা ও বিশ্বের অন্যান্য গণতান্ত্রিক দেশের মতো বাংলাদেশকে অনেক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে হচ্ছে। গণতন্ত্র গড়ে তোলার কাজ কখনোই শেষ হয় না, গণতন্ত্র একটি চলমান প্রক্রিয়া। নির্বাচন শেষ হবার সঙ্গে সঙ্গেই গণতন্ত্র শেষ হয়ে যায় না, শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরও সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ।
তিনি আরও বলেন, তাঁরা একে অন্যের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করেন এবং উভয়েই উভয়কে প্রতিশ্রুতি দেন যে সম্মিলিত কল্যাণের জন্য তাঁরা একত্রে কাজ করবেন। সাবলীলভাবে এই পরাজয় মেনে নেয়া এবং মার্জিত বিজয় আমেরিকার গণতন্ত্রের মান নির্দেশক। আমেরিকার গণতন্ত্রের সৌন্দর্যের কথা উল্লেখ করে ড্যান মজেনা বলেন, আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়-পরাজয় মেনে নিয়ে বিজয়ী ও বিজিত প্রার্থীরা একে অপরকে অভিনন্দন জানান। এটাই হচ্ছে আমেরিকার গণতন্ত্রের সবচেয়ে বড় সৌন্দর্য।
তিনি রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীদের রাজনীতিতে যোগদানে উৎসাহিত করে বলেন, একটি দেশের রাজনীতিতে এর উপর পড়াশোনা করা ব্যক্তিদের প্রয়োজন রয়েছে। দেশের গণতন্ত্র শক্তিশালী করার জন্য তাদের সাহায্য রাষ্ট্রের জন্য অত্যন্ত জরুরী।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সবসময় দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে অবদান রেখে চলেছে। দেশ বিদেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে। গণতন্ত্র ও মানবাধিকার রক্ষা ও সুসংহত করা আমেরিকার পলিসির একটি অংশ।
রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক গিয়াসউদ্দিন মোল্লার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. নাসরিন আহমাদ। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন সহযোগী অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ। এর আগে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের সঙ্গে এক সৌজন্য সাক্ষাতে মিলিত হন।
তিনি বলেন, আমেরিকা ও বিশ্বের অন্যান্য গণতান্ত্রিক দেশের মতো বাংলাদেশকে অনেক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে হচ্ছে। গণতন্ত্র গড়ে তোলার কাজ কখনোই শেষ হয় না, গণতন্ত্র একটি চলমান প্রক্রিয়া। নির্বাচন শেষ হবার সঙ্গে সঙ্গেই গণতন্ত্র শেষ হয়ে যায় না, শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরও সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ।
তিনি আরও বলেন, তাঁরা একে অন্যের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করেন এবং উভয়েই উভয়কে প্রতিশ্রুতি দেন যে সম্মিলিত কল্যাণের জন্য তাঁরা একত্রে কাজ করবেন। সাবলীলভাবে এই পরাজয় মেনে নেয়া এবং মার্জিত বিজয় আমেরিকার গণতন্ত্রের মান নির্দেশক। আমেরিকার গণতন্ত্রের সৌন্দর্যের কথা উল্লেখ করে ড্যান মজেনা বলেন, আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়-পরাজয় মেনে নিয়ে বিজয়ী ও বিজিত প্রার্থীরা একে অপরকে অভিনন্দন জানান। এটাই হচ্ছে আমেরিকার গণতন্ত্রের সবচেয়ে বড় সৌন্দর্য।
তিনি রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীদের রাজনীতিতে যোগদানে উৎসাহিত করে বলেন, একটি দেশের রাজনীতিতে এর উপর পড়াশোনা করা ব্যক্তিদের প্রয়োজন রয়েছে। দেশের গণতন্ত্র শক্তিশালী করার জন্য তাদের সাহায্য রাষ্ট্রের জন্য অত্যন্ত জরুরী।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সবসময় দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে অবদান রেখে চলেছে। দেশ বিদেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে। গণতন্ত্র ও মানবাধিকার রক্ষা ও সুসংহত করা আমেরিকার পলিসির একটি অংশ।
রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক গিয়াসউদ্দিন মোল্লার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. নাসরিন আহমাদ। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন সহযোগী অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ। এর আগে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের সঙ্গে এক সৌজন্য সাক্ষাতে মিলিত হন।
No comments