সমাবেশে তরিকুল ইসলাম- ইলিয়াস আলী, চৌধুরী আলম ও রফিকুল রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের শিকার
বিএনপির নেতা ইলিয়াস আলী, চৌধুরী আলম ও রফিকুল ইসলাম রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির সমন্বয়ক তরিকুল ইসলাম।
বিএনপির ঢাকা মহানগরের ৫৬ নম্বর ওয়ার্ড শাখার সদস্যসচিব রফিকুল ইসলাম মজুমদারকে হত্যার প্রতিবাদে গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এক বিক্ষোভ সমাবেশে তরিকুল ইসলাম এ অভিযোগ করেন।
এ পর্যন্ত ১৫৭ জনকে গুম করার অভিযোগ তুলে তরিকুল বলেন, এখন রাষ্ট্রীয়ভাবে সন্ত্রাস পরিচালনা করা হচ্ছে। এ করণেই ইলিয়াস আলী ও চৌধুরী আলমরা গুম আর রফিকুলরা খুন হচ্ছেন। গুম ও খুনের মিছিল দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হচ্ছে। নদীতে, খালে-বিলে লাশ পাওয়া যাচ্ছে। এ অবস্থা থেকে মুক্তি পেতে ইস্পাতকঠিন গণঐক্য গড়ে তুলে স্বৈরাচারের পতন ঘটাতে দলের নেতা-কর্মী ও দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বলেন, ‘আমরা কি এভাবে মার খাওয়া আর মরার জন্যই জন্মেছি?’ তিনি বলেন, ‘এভাবে প্রতিবাদ জানানো আর জানাজায় অংশ নেওয়া বন্ধ করতে হবে। প্রতিজ্ঞা করতে হবে, কেউ আমাকে মারলে, আমিও তাকে জ্যান্ত রাখব না। এ ছাড়া আর কোনো বিকল্প নেই।’
সভাপতির বক্তব্যে ঢাকা মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক সাদেক হোসেন খোকা দাবি করেন, সরকারের কোনো সংস্থা রফিকুল ইসলামকে হত্যা করে পুলিশের ওপর দায় চাপাতে ‘পুলিশ লেখা’ হাতকড়া পরা অবস্থায় লাশ ফেলে গেছে। তিনি বলেন, ‘র্যা বের পোশাকধারী সদস্যরা রফিককে তুলে নিয়ে যায়। দুই ঘণ্টা পর হাতকড়া পরা অবস্থায় লাশ পাওয়া যায়। যারা হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে, তারা কী হাতকড়াটি খুলে নিতে পারত না? পুলিশ যদি এ হত্যার দায়ভার নিতে না চায়, তাহলে এটি কারা ঘটিয়েছে, তা পুলিশকেই খুঁজে বের করতে হবে।’
সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা এ জেড এম জাহিদ হোসেন, দলের যুগ্ম মহাসচিব আমানউল্লাহ আমান, বরকত উল্লাহ বুলু, সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক, বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ জয়নুল আবদীন, মহানগর কমিটির সদস্যসচিব আবদুস সালাম প্রমুখ।
এ পর্যন্ত ১৫৭ জনকে গুম করার অভিযোগ তুলে তরিকুল বলেন, এখন রাষ্ট্রীয়ভাবে সন্ত্রাস পরিচালনা করা হচ্ছে। এ করণেই ইলিয়াস আলী ও চৌধুরী আলমরা গুম আর রফিকুলরা খুন হচ্ছেন। গুম ও খুনের মিছিল দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হচ্ছে। নদীতে, খালে-বিলে লাশ পাওয়া যাচ্ছে। এ অবস্থা থেকে মুক্তি পেতে ইস্পাতকঠিন গণঐক্য গড়ে তুলে স্বৈরাচারের পতন ঘটাতে দলের নেতা-কর্মী ও দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বলেন, ‘আমরা কি এভাবে মার খাওয়া আর মরার জন্যই জন্মেছি?’ তিনি বলেন, ‘এভাবে প্রতিবাদ জানানো আর জানাজায় অংশ নেওয়া বন্ধ করতে হবে। প্রতিজ্ঞা করতে হবে, কেউ আমাকে মারলে, আমিও তাকে জ্যান্ত রাখব না। এ ছাড়া আর কোনো বিকল্প নেই।’
সভাপতির বক্তব্যে ঢাকা মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক সাদেক হোসেন খোকা দাবি করেন, সরকারের কোনো সংস্থা রফিকুল ইসলামকে হত্যা করে পুলিশের ওপর দায় চাপাতে ‘পুলিশ লেখা’ হাতকড়া পরা অবস্থায় লাশ ফেলে গেছে। তিনি বলেন, ‘র্যা বের পোশাকধারী সদস্যরা রফিককে তুলে নিয়ে যায়। দুই ঘণ্টা পর হাতকড়া পরা অবস্থায় লাশ পাওয়া যায়। যারা হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে, তারা কী হাতকড়াটি খুলে নিতে পারত না? পুলিশ যদি এ হত্যার দায়ভার নিতে না চায়, তাহলে এটি কারা ঘটিয়েছে, তা পুলিশকেই খুঁজে বের করতে হবে।’
সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা এ জেড এম জাহিদ হোসেন, দলের যুগ্ম মহাসচিব আমানউল্লাহ আমান, বরকত উল্লাহ বুলু, সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক, বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ জয়নুল আবদীন, মহানগর কমিটির সদস্যসচিব আবদুস সালাম প্রমুখ।
No comments