বছরের প্রথম কার্যদিবসেই শুরু হচ্ছে মবিল যমুনার আইপিও আবেদন-প্রতিটি মার্কেট লটের জন্য জমা দিতে হবে ১৫ হাজার ২৪০ টাকা দুজন বিনিয়োগকারী সর্বোচ্চ তিনটি আবেদন করতে পারবেন
জ্বালানি খাতের কম্পানি মবিল যমুনা লুব্রিকেন্টস (এমজিএল) বাংলাদেশ লিমিটেডের আইপিওর আবেদনপ্রক্রিয়া আজ রবিবার শুরু হচ্ছে। আজ থেকে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা কম্পানিটির প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) শেয়ারের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
আগামী বৃহস্পতিবার পর্যন্ত দেশীয় বিনিয়োগকারীদের আবেদনের শেষ দিন। তবে প্রবাসী বাংলাদেশিরা ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত আবেদনের সুযোগ পাবেন।
গত বছরের ৩ অক্টোবর পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এঙ্চেঞ্জ কমিশন (এসইসি) কম্পানির শেয়ার ছাড়ার আবেদন অনুমোদন করে। নতুন বছরের প্রথম কার্যদিবসেই বড় একটি কম্পানির আইপিও প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে। নতুন বছরে যা শেয়ারবাজারের সরবরাহ বাড়াতে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে বলে বাজার-সংশ্লিষ্টদের অভিমত। কম্পানিটির প্রতিটি মার্কেট লট বা বাজারগুচ্ছে রয়েছে ১০০ শেয়ার। প্রতিটি শেয়ারের বিক্রয়মূল্য বা অফার প্রাইস ১৫২ টাকা ৪০ পয়সা। সেই হিসাবে একজন বিনিয়োগকারীকে প্রতিটি মার্কেট লটের জন্য ১৫ হাজার ২৪০ টাকা জমা দিতে হবে। একজন বিনিয়োগকারী তাঁর নিজ নামে একটি এবং যৌথ নামে একটিসহ মোট দুটি আবেদন জমা দিতে পারবেন। অর্থাৎ দুজন বিনিয়োগকারী মিলে তিনটি আবেদন করতে পারবেন।
জানা গেছে, কম্পানিটি বুকবিল্ডিংপদ্ধতিতে চার কোটি শেয়ার বাজারে ছাড়বে। প্রতিটি শেয়ারের অভিহিত মূল্য ১০ টাকা। বুকবিল্ডিংপদ্ধতিতে প্রতিটি শেয়ারের প্রিমিয়াম নির্ধারিত হয়েছে ১৪২ টাকা ৪০ পয়সা। আর প্রিমিয়াম ও অভিহিত মূল্য মিলিয়ে প্রতিটি শেয়ারের বিক্রয়মূল্য নির্ধারিত হয় ১৫২ টাকা ৪০ পয়সা।
এই বিক্রয় মূল্যের হিসাবে কম্পানিটি বাজার থেকে প্রায় ৬০৯ কোটি টাকারও বেশি অর্থ সংগ্রহ করবে। গ্রামীণফোনের পর এটিই দেশের শেয়ারবাজারে সবচেয়ে বড় প্রাথমিক গণপ্রস্তাব বা আইপিও। কম্পানিটির শেয়ারের ইস্যু ব্যবস্থাপকের দায়িত্বে রয়েছে প্রাইম ফিন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড। জানা গেছে, ১৯৯৮ সালের ৩ ডিসেম্বর প্রাইভেট লিমিটেড কম্পানি হিসেবে যাত্রা শুরু করে মবিল যমুনা। '৯৯ সালের মে মাসে সেটি বাণিজ্যিক উৎপাদন কার্যক্রম শুরু করে। ২০০৯ সালে এসে এটি পাবলিক লিমিটেড কম্পানিতে পরিণত হয়।
কম্পানিটির মোট শেয়ার সংখ্যা ১৪ কোটি তিন লাখ ২০ হাজার। এর মধ্যে ২৫ শতাংশ বা প্রায় সাড়ে তিন কোটি শেয়ার রয়েছে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান যমুনা অয়েলের হাতে। ইস্টকোস্ট গ্রুপের মালিকানাধীন ইসি সিকিউরিটিজ লিমিটেডের হাতে রয়েছে ৭৪ দশমিক ৯৮ শতাংশ বা ১০ কোটি ৫২ লাখ ২০ হাজার শেয়ার। বাকি শেয়ারের মধ্যে আজম জে চৌধুরী, মেরিনা ইয়াসমীন চৌধুরী, তানজিল চৌধুরী, দিলরুবা চৌধুরী ও পার্কসাইন প্রোডাক্ট লিমিটেডের কাছে যথাক্রমে চার হাজার করে শেয়ার রয়েছে। ডিএসই সূত্র জানায়, বর্তমানে দেশের ২৪৩টি বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের কম্পানির মধ্যে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত আছে ১১টি। নতুন এই কম্পানিটি তালিকাভুক্ত হলে এ খাতের কম্পানির সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াবে ১৩টিতে।
গত বছরের ৩ অক্টোবর পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এঙ্চেঞ্জ কমিশন (এসইসি) কম্পানির শেয়ার ছাড়ার আবেদন অনুমোদন করে। নতুন বছরের প্রথম কার্যদিবসেই বড় একটি কম্পানির আইপিও প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে। নতুন বছরে যা শেয়ারবাজারের সরবরাহ বাড়াতে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে বলে বাজার-সংশ্লিষ্টদের অভিমত। কম্পানিটির প্রতিটি মার্কেট লট বা বাজারগুচ্ছে রয়েছে ১০০ শেয়ার। প্রতিটি শেয়ারের বিক্রয়মূল্য বা অফার প্রাইস ১৫২ টাকা ৪০ পয়সা। সেই হিসাবে একজন বিনিয়োগকারীকে প্রতিটি মার্কেট লটের জন্য ১৫ হাজার ২৪০ টাকা জমা দিতে হবে। একজন বিনিয়োগকারী তাঁর নিজ নামে একটি এবং যৌথ নামে একটিসহ মোট দুটি আবেদন জমা দিতে পারবেন। অর্থাৎ দুজন বিনিয়োগকারী মিলে তিনটি আবেদন করতে পারবেন।
জানা গেছে, কম্পানিটি বুকবিল্ডিংপদ্ধতিতে চার কোটি শেয়ার বাজারে ছাড়বে। প্রতিটি শেয়ারের অভিহিত মূল্য ১০ টাকা। বুকবিল্ডিংপদ্ধতিতে প্রতিটি শেয়ারের প্রিমিয়াম নির্ধারিত হয়েছে ১৪২ টাকা ৪০ পয়সা। আর প্রিমিয়াম ও অভিহিত মূল্য মিলিয়ে প্রতিটি শেয়ারের বিক্রয়মূল্য নির্ধারিত হয় ১৫২ টাকা ৪০ পয়সা।
এই বিক্রয় মূল্যের হিসাবে কম্পানিটি বাজার থেকে প্রায় ৬০৯ কোটি টাকারও বেশি অর্থ সংগ্রহ করবে। গ্রামীণফোনের পর এটিই দেশের শেয়ারবাজারে সবচেয়ে বড় প্রাথমিক গণপ্রস্তাব বা আইপিও। কম্পানিটির শেয়ারের ইস্যু ব্যবস্থাপকের দায়িত্বে রয়েছে প্রাইম ফিন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড। জানা গেছে, ১৯৯৮ সালের ৩ ডিসেম্বর প্রাইভেট লিমিটেড কম্পানি হিসেবে যাত্রা শুরু করে মবিল যমুনা। '৯৯ সালের মে মাসে সেটি বাণিজ্যিক উৎপাদন কার্যক্রম শুরু করে। ২০০৯ সালে এসে এটি পাবলিক লিমিটেড কম্পানিতে পরিণত হয়।
কম্পানিটির মোট শেয়ার সংখ্যা ১৪ কোটি তিন লাখ ২০ হাজার। এর মধ্যে ২৫ শতাংশ বা প্রায় সাড়ে তিন কোটি শেয়ার রয়েছে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান যমুনা অয়েলের হাতে। ইস্টকোস্ট গ্রুপের মালিকানাধীন ইসি সিকিউরিটিজ লিমিটেডের হাতে রয়েছে ৭৪ দশমিক ৯৮ শতাংশ বা ১০ কোটি ৫২ লাখ ২০ হাজার শেয়ার। বাকি শেয়ারের মধ্যে আজম জে চৌধুরী, মেরিনা ইয়াসমীন চৌধুরী, তানজিল চৌধুরী, দিলরুবা চৌধুরী ও পার্কসাইন প্রোডাক্ট লিমিটেডের কাছে যথাক্রমে চার হাজার করে শেয়ার রয়েছে। ডিএসই সূত্র জানায়, বর্তমানে দেশের ২৪৩টি বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের কম্পানির মধ্যে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত আছে ১১টি। নতুন এই কম্পানিটি তালিকাভুক্ত হলে এ খাতের কম্পানির সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াবে ১৩টিতে।
No comments