জাতিসংঘের জলবায়ু আলোচনায় প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের ছায়া
জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার থেকে থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে আলোচনা শুরু হয়েছে। জাতিসংঘ আয়োজিত সপ্তাহব্যাপী এ আলোচনায় ১৯০টিরও বেশি দেশের প্রতিনিধিরা অংশ নিয়েছেন।
আগামী ২৬ নভেম্বর থেকে ৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত কাতারের রাজধানী দোহায় জাতিসংঘের জলবায়ু সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে।
আগামী ২৬ নভেম্বর থেকে ৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত কাতারের রাজধানী দোহায় জাতিসংঘের জলবায়ু সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে।
মন্ত্রীপর্যায়ের প্রতিনিধিদের ওই সম্মেলনের প্রস্তুতিমূলক বৈঠক এটি।
এমন সময় এটি শুরু হলো যখন বিশ্বব্যাপী বেশ কয়েকটি চরম প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের ঘটনা ঘটেছে। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই অবস্থা কার্বন নিঃসরণ কমাতে জরুরি ভিত্তিতে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার বিষয়টিকেই জোরালো করে। তাঁদের মতে, এসব বিপর্যয় আলোচকদের জন্য সতর্কসংকেত।
প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপরাষ্ট্র নাউরু প্রজাতন্ত্রের মার্লিন মোসেস বলেন, 'সম্প্রতি দক্ষিণ কোরিয়ায় ভয়াবহ টাইফুন আঘাত হেনেছে। ক্যাটরিনার আঘাতের সপ্তম বছরে নিউ অর্লিন্সের কাছে আঘাত হানল হারিকেন। যুক্তরাষ্ট্রে চলছে ৫০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে তীব্র খরা। এসবই গ্রিন হাউস গ্যাস নিঃসরণ কমানোর জরুরি প্রয়োজনীয়তার কথা আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয়।' ছোট দ্বীপরাষ্ট্রগুলোর জোটের সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন মোসেস। অনানুষ্ঠানিক এ বৈঠক থেকে বড় কোনো সাফল্য আসবে_এমন আশা করা হচ্ছে না। তবে ২০২০ সালের পর থেকে বিশ্বের সবচেয়ে বড় কার্বন নিঃসরণকারী দেশগুলোকে একই আইনের অধীনে (সিঙ্গেল লিগ্যাল রুফ) আনার চিন্তার ব্যাপারে কিছুটা অগ্রগতি ঘটাতে চান প্রতিনিধিরা। সূত্র : এএফপি
এমন সময় এটি শুরু হলো যখন বিশ্বব্যাপী বেশ কয়েকটি চরম প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের ঘটনা ঘটেছে। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই অবস্থা কার্বন নিঃসরণ কমাতে জরুরি ভিত্তিতে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার বিষয়টিকেই জোরালো করে। তাঁদের মতে, এসব বিপর্যয় আলোচকদের জন্য সতর্কসংকেত।
প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপরাষ্ট্র নাউরু প্রজাতন্ত্রের মার্লিন মোসেস বলেন, 'সম্প্রতি দক্ষিণ কোরিয়ায় ভয়াবহ টাইফুন আঘাত হেনেছে। ক্যাটরিনার আঘাতের সপ্তম বছরে নিউ অর্লিন্সের কাছে আঘাত হানল হারিকেন। যুক্তরাষ্ট্রে চলছে ৫০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে তীব্র খরা। এসবই গ্রিন হাউস গ্যাস নিঃসরণ কমানোর জরুরি প্রয়োজনীয়তার কথা আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয়।' ছোট দ্বীপরাষ্ট্রগুলোর জোটের সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন মোসেস। অনানুষ্ঠানিক এ বৈঠক থেকে বড় কোনো সাফল্য আসবে_এমন আশা করা হচ্ছে না। তবে ২০২০ সালের পর থেকে বিশ্বের সবচেয়ে বড় কার্বন নিঃসরণকারী দেশগুলোকে একই আইনের অধীনে (সিঙ্গেল লিগ্যাল রুফ) আনার চিন্তার ব্যাপারে কিছুটা অগ্রগতি ঘটাতে চান প্রতিনিধিরা। সূত্র : এএফপি
No comments