ভারতের মন্ত্রিসভায় বড় ধরনের রদবদল আসছে
ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং তাঁর মন্ত্রিসভায় বড় ধরনের রদবদল আনতে যাচ্ছেন। আগামী বিধানসভা ও সাধারণ নির্বাচন সামনে রেখে ক্ষমতাসীন দল কংগ্রেসের সম্ভাবনা উজ্জ্বল করার প্রত্যাশায় সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি এ পরিবর্তন আনা হতে পারে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কংগ্রেসের কয়েকজন শীর্ষ নেতা ভারতের ইকোনমিক টাইমসকে জানান, মন্ত্রিসভার আসন্ন পুনর্বিন্যাস কার্যক্রমে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস এম কৃষ্ণা ও পেট্রোলিয়ামমন্ত্রী জয়পাল রেড্ডির মতো প্রভাবশালী মন্ত্রীরা অন্তর্ভুক্ত হতে পারেন। যেসব মন্ত্রণালয়ে পরিবর্তন দেখা যেতে পারে তার মধ্যে রয়েছে পেট্রোলিয়াম, পররাষ্ট্র, বিদ্যুৎ, সড়ক ও জনপথ এবং তথ্য ও সম্প্রচার। সম্ভাব্য এ পরিবর্তনের বিষয়ে এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি বলেও জানান ওই নেতারা।
তাঁরা আরও জানান, পুনর্বিন্যাসের আওতায় স্বাস্থ্যমন্ত্রী গুলাম নবী আজাদকে পেট্রোলিয়ামমন্ত্রী জয়পাল রেড্ডির স্থলাভিষিক্ত করা হতে পারে। আর রেড্ডি অন্ধ্র প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব নিতে পারেন। আজাদকে পেট্রোলিয়ামের জায়গায় বিদ্যুৎ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়ার কথাও বিবেচনা করা হচ্ছে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস এম কৃষ্ণাকে কর্ণাটক রাজ্যের কংগ্রেস প্রধান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের আহ্বান জানানো হতে পারে। কৃষ্ণার স্থানে দেখা যেতে পারে বর্তমান বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রী আনন্দ শর্মাকে। এ ছাড়া তথ্য ও সম্প্রচার এবং সড়ক ও জনপথমন্ত্রী যথাক্রমে আম্বিকা সনি ও সি পি জোশিকেও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় থেকে সরিয়ে দেওয়া হতে পারে। সনিকে মন্ত্রিসভায় রাখা হলেও জোশিকে রাজস্থানের কংগ্রেসের দায়িত্ব দিয়ে ফেরত পাঠানো হতে পারে। আগামী বছরের শেষ নাগাদ রাজ্যটিতে বিধানসভা নির্বাচন অনুষ্ঠানের কথা। দি ইকোনমিক টাইমস।
তাঁরা আরও জানান, পুনর্বিন্যাসের আওতায় স্বাস্থ্যমন্ত্রী গুলাম নবী আজাদকে পেট্রোলিয়ামমন্ত্রী জয়পাল রেড্ডির স্থলাভিষিক্ত করা হতে পারে। আর রেড্ডি অন্ধ্র প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব নিতে পারেন। আজাদকে পেট্রোলিয়ামের জায়গায় বিদ্যুৎ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়ার কথাও বিবেচনা করা হচ্ছে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস এম কৃষ্ণাকে কর্ণাটক রাজ্যের কংগ্রেস প্রধান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের আহ্বান জানানো হতে পারে। কৃষ্ণার স্থানে দেখা যেতে পারে বর্তমান বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রী আনন্দ শর্মাকে। এ ছাড়া তথ্য ও সম্প্রচার এবং সড়ক ও জনপথমন্ত্রী যথাক্রমে আম্বিকা সনি ও সি পি জোশিকেও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় থেকে সরিয়ে দেওয়া হতে পারে। সনিকে মন্ত্রিসভায় রাখা হলেও জোশিকে রাজস্থানের কংগ্রেসের দায়িত্ব দিয়ে ফেরত পাঠানো হতে পারে। আগামী বছরের শেষ নাগাদ রাজ্যটিতে বিধানসভা নির্বাচন অনুষ্ঠানের কথা। দি ইকোনমিক টাইমস।
No comments