পদ্মা সেতু হওয়ার বিষয়ে মিরান্ডার দৃঢ়প্রত্যয়
বাংলাদেশে পদ্মা সেতু হওয়ার ব্যাপারে দৃঢ়প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) দক্ষিণ এশীয় অঞ্চলের মহাপরিচালক হুয়ান মিরান্ডা।আজ বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেন হুয়ান মিরান্ডা। বৈঠক শেষে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘পদ্মা সেতুর জন্য এডিবি আজও যেমন আছে, আগামীতেও তেমনি থাকবে।
এ ব্যাপারে আমি খুব আত্মবিশ্বাসী। আমি দেখতে চাই পত্রিকায় শিরোনাম হবে পদ্মা সেতু নির্মিত হবে।’
সাংবাদিকেরা অর্থমন্ত্রীকে হুয়ান মিরান্ডার এই বক্তব্যের কথা জানালে তিনি বলেন, ‘আমি সব সময় আশাবাদ ব্যক্ত করেছি। আজ বৈঠকে কী হয়েছে, তোমরা তো বার্তা (মেসেজ) পেয়ে গেছো।’
গতকাল বুধবার বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ড্যান ডব্লিউ মজীনা সচিবালয়ে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের সঙ্গে বৈঠক করেন। বৈঠক শেষে তিনি পদ্মা সেতু প্রকল্পে বিশ্বব্যাংক অর্থায়ন বাতিল করায় যুক্তরাষ্ট্র হতাশ বলে মন্তব্য করেন। তবে তিনি বলেন, ঋণ পাওয়ার ব্যাপারে আলোচনা এখনো চলছে। আলোচনার একটি সফল পরিসমাপ্তি ঘটবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
পদ্মা সেতু নির্মাণে বিশ্বব্যাংকের ঋণ পেতে শেষবারের মতো চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে সরকার। প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা গওহর রিজভীকে বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে আলোচনার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।
সরকারের উচ্চপর্যায়ের সূত্র জানায়, আলোচনা ইতিবাচক হলে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের চিঠি বিশ্বব্যাংকের কাছে পাঠানো হবে। সরকার আশা করছে, শেষ সময়ের আলোচনায় ইতিবাচক ফল পাওয়া যাবে।
সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ে কথা বলে জানা যায়, কাল ৩১ আগস্ট পর্যন্ত সময়টুকু অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ ওই দিন অন্যতম দাতা এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) ও জাপানের উন্নয়ন সংস্থা জাইকার ঋণচুক্তির মেয়াদ শেষ হচ্ছে। সরকার আশা করছে, এ সময়ে কিছু একটা ইতিবাচক সিদ্ধান্ত হবে। এ কারণেই অর্থমন্ত্রী গতকাল বিবৃতি প্রকাশ স্থগিত রেখেছেন। পদ্মা সেতু নির্মাণে বিশ্বব্যাংকের ঋণ পাওয়ার বিষয়টি এ মুহূর্তে সরকারের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার। এটা সরকারের ভাবমূর্তিরও ব্যাপার। সরকার মনে করে, বিশ্বব্যাংকের ঋণ ছাড়াও পদ্মা সেতু নির্মাণ করা সম্ভব। কিন্তু এই ঋণ পাওয়াটা এখন সরকারের মর্যাদার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।
সাংবাদিকেরা অর্থমন্ত্রীকে হুয়ান মিরান্ডার এই বক্তব্যের কথা জানালে তিনি বলেন, ‘আমি সব সময় আশাবাদ ব্যক্ত করেছি। আজ বৈঠকে কী হয়েছে, তোমরা তো বার্তা (মেসেজ) পেয়ে গেছো।’
গতকাল বুধবার বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ড্যান ডব্লিউ মজীনা সচিবালয়ে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের সঙ্গে বৈঠক করেন। বৈঠক শেষে তিনি পদ্মা সেতু প্রকল্পে বিশ্বব্যাংক অর্থায়ন বাতিল করায় যুক্তরাষ্ট্র হতাশ বলে মন্তব্য করেন। তবে তিনি বলেন, ঋণ পাওয়ার ব্যাপারে আলোচনা এখনো চলছে। আলোচনার একটি সফল পরিসমাপ্তি ঘটবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
পদ্মা সেতু নির্মাণে বিশ্বব্যাংকের ঋণ পেতে শেষবারের মতো চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে সরকার। প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা গওহর রিজভীকে বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে আলোচনার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।
সরকারের উচ্চপর্যায়ের সূত্র জানায়, আলোচনা ইতিবাচক হলে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের চিঠি বিশ্বব্যাংকের কাছে পাঠানো হবে। সরকার আশা করছে, শেষ সময়ের আলোচনায় ইতিবাচক ফল পাওয়া যাবে।
সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ে কথা বলে জানা যায়, কাল ৩১ আগস্ট পর্যন্ত সময়টুকু অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ ওই দিন অন্যতম দাতা এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) ও জাপানের উন্নয়ন সংস্থা জাইকার ঋণচুক্তির মেয়াদ শেষ হচ্ছে। সরকার আশা করছে, এ সময়ে কিছু একটা ইতিবাচক সিদ্ধান্ত হবে। এ কারণেই অর্থমন্ত্রী গতকাল বিবৃতি প্রকাশ স্থগিত রেখেছেন। পদ্মা সেতু নির্মাণে বিশ্বব্যাংকের ঋণ পাওয়ার বিষয়টি এ মুহূর্তে সরকারের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার। এটা সরকারের ভাবমূর্তিরও ব্যাপার। সরকার মনে করে, বিশ্বব্যাংকের ঋণ ছাড়াও পদ্মা সেতু নির্মাণ করা সম্ভব। কিন্তু এই ঋণ পাওয়াটা এখন সরকারের মর্যাদার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।
No comments