ন্যামকে কার্যকর করার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সারা বিশ্বে স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে জোটনিরপেক্ষ আন্দোলনকে (ন্যাম) আরও শক্তিশালী, কার্যকর ও ঐক্যবদ্ধ করার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘ন্যামের প্রতিষ্ঠাতারা পারস্পরিক শ্রদ্ধা, সর্বোচ্চ সমতা, ন্যায়বিচার ও আইনের শাসনভিত্তিক বিশ্বব্যবস্থা গড়ে তোলার স্বপ্ন দেখেছিলেন।
এ লক্ষ্য অর্জনে আমাদেরকে ন্যামের সামগ্রিক অঙ্গীকারের মূল নীতি বাস্তবায়নে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে।’
গতকাল বৃহস্পতিবার ওআইসি সম্মেলন কেন্দ্রে ন্যাম সম্মেলনের মূল অধিবেশনে বক্তৃতায় প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন। তিনি বলেন, জাতিসংঘের বিভিন্ন পর্যায়ে নিরপেক্ষ, গণতান্ত্রিক ও সুষম সিদ্ধান্ত নিশ্চিত করতে ন্যাম নেতাদের পরিবর্তিত বিশ্ব সংস্থা এবং অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে একযোগে কাজ করতে হবে। খবর বাসস ও ইউএনবির।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, অবিচার বৈশ্বিক সংঘাতের মূল কারণ বিধায় ন্যামকে সর্বক্ষেত্রে এবং এর সদস্যরাষ্ট্রে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার ওপর জোর দিতে হবে। ষাটের দশকে ন্যামের কর্মকাণ্ড ঔপনিবেশিক শাসনের অবসান এবং উপনিবেশভুক্ত দেশগুলোর স্বাধীনতার মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল। অন্যদিকে আজ গণতন্ত্র, ন্যায়বিচার, স্বাধীনতা, মানবাধিকার ও জলবায়ু বিপর্যয়ের ওপর জোর দেওয়া হচ্ছে।
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, আল কুদস আল শরিফকে রাজধানী করে একটি সার্বভৌম ও স্থিতিশীল ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় ন্যামের দাবির প্রতি বাংলাদেশের দৃঢ় সমর্থন রয়েছে। উন্নয়নের জন্য অভিবাসনকে এ শতাব্দীর অন্যতম বৃহৎ আন্তরাষ্ট্রীয় অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড উল্লেখ করে তিনি বলেন, ন্যামভুক্ত দেশগুলো বিশ্বের সংখ্যাগরিষ্ঠ অভিবাসী শ্রমিক জোগান দেয়। এঁদের পাঠানো রেমিট্যান্স দারিদ্র্য বিমোচনে অবদান রাখছে। কিন্তু তুলনামূলকভাবে অর্থের অবাধ প্রবাহ থাকলেও শ্রমের ক্ষেত্রে তা নেই।
ন্যায়, গণতান্ত্রিক ও আর্থসামাজিক অধিকার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে ফিলিস্তিন এবং অন্যান্য অনুরূপ গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা সমাধানের আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ফিলিস্তিনি জনগণের ওপর জুলুম, অবিচার, হত্যা, নির্যাতন ও অমানবিক আচরণের মতো বর্বরতা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল।
এর আগে গতকাল সকালে ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ খামেনি ১২০ দেশের সংস্থার শীর্ষ সম্মেলনের উদ্বোধন করেন। প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানেরা উদ্বোধনী অধিবেশনে যোগ দেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার ওআইসি সম্মেলন কেন্দ্রে ন্যাম সম্মেলনের মূল অধিবেশনে বক্তৃতায় প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন। তিনি বলেন, জাতিসংঘের বিভিন্ন পর্যায়ে নিরপেক্ষ, গণতান্ত্রিক ও সুষম সিদ্ধান্ত নিশ্চিত করতে ন্যাম নেতাদের পরিবর্তিত বিশ্ব সংস্থা এবং অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে একযোগে কাজ করতে হবে। খবর বাসস ও ইউএনবির।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, অবিচার বৈশ্বিক সংঘাতের মূল কারণ বিধায় ন্যামকে সর্বক্ষেত্রে এবং এর সদস্যরাষ্ট্রে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার ওপর জোর দিতে হবে। ষাটের দশকে ন্যামের কর্মকাণ্ড ঔপনিবেশিক শাসনের অবসান এবং উপনিবেশভুক্ত দেশগুলোর স্বাধীনতার মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল। অন্যদিকে আজ গণতন্ত্র, ন্যায়বিচার, স্বাধীনতা, মানবাধিকার ও জলবায়ু বিপর্যয়ের ওপর জোর দেওয়া হচ্ছে।
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, আল কুদস আল শরিফকে রাজধানী করে একটি সার্বভৌম ও স্থিতিশীল ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় ন্যামের দাবির প্রতি বাংলাদেশের দৃঢ় সমর্থন রয়েছে। উন্নয়নের জন্য অভিবাসনকে এ শতাব্দীর অন্যতম বৃহৎ আন্তরাষ্ট্রীয় অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড উল্লেখ করে তিনি বলেন, ন্যামভুক্ত দেশগুলো বিশ্বের সংখ্যাগরিষ্ঠ অভিবাসী শ্রমিক জোগান দেয়। এঁদের পাঠানো রেমিট্যান্স দারিদ্র্য বিমোচনে অবদান রাখছে। কিন্তু তুলনামূলকভাবে অর্থের অবাধ প্রবাহ থাকলেও শ্রমের ক্ষেত্রে তা নেই।
ন্যায়, গণতান্ত্রিক ও আর্থসামাজিক অধিকার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে ফিলিস্তিন এবং অন্যান্য অনুরূপ গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা সমাধানের আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ফিলিস্তিনি জনগণের ওপর জুলুম, অবিচার, হত্যা, নির্যাতন ও অমানবিক আচরণের মতো বর্বরতা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল।
এর আগে গতকাল সকালে ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ খামেনি ১২০ দেশের সংস্থার শীর্ষ সম্মেলনের উদ্বোধন করেন। প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানেরা উদ্বোধনী অধিবেশনে যোগ দেন।
No comments