ফিলিস্তিনিদের জমি ছাড়তে বলেছে ইসরায়েল
অধিকৃত পশ্চিম তীরের ভূমি ছেড়ে দিতে ফিলিস্তিনি কৃষকদের লিখিতভাবে নির্দেশ দিয়েছে ইসরায়েল। চাষ করা পামগাছ তুলে নেওয়াসহ কৃষিজমি ছেড়ে দিতে কৃষকদের ৪৫ দিনের সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছে। সে অনুযায়ী আগামী ৭ অক্টোবর জেরিকো এলাকার দুই থেকে তিন হাজার কৃষককে সরে যেতে হবে।
এতে তাদের জীবিকা হুমকির মুখে পড়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে।
এ ব্যাপারে যথাযথ পদক্ষেপ নিতে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে কৃষকরা। ফিলিস্তিনের কৃষিমন্ত্রী ওয়ালিদ আসাফ সম্প্রতি জেরিকো সফরে গিয়ে আতঙ্কিত কৃষকদের আশ্বস্ত করেন, ভূমির অধিকার ধরে রাখতে সর্বাত্মক চেষ্টা করবে কর্তৃপক্ষ।
জেরিকো এলাকাটি 'এরিয়া সি'র অন্তর্ভুক্ত। ১৯৬৭ সালে পশ্চিম তীর দখলের পর থেকে এটি ইসরায়েলের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। সেখানে ক্রমাগত বসতি স্থাপন করে চলেছে তারা। ১৯৯৩ সালে স্বাক্ষরিত অসলো চুক্তি অনুযায়ী, পশ্চিম তীর ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষের পূর্ণাঙ্গ বা আংশিক নিয়ন্ত্রণে থাকার কথা।
ভূমি ছাড়ার ব্যাপারে ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষের সতর্কীকরণ চিঠি পাওয়ার কথা স্বীকার করে শওকত হোশিয়েহ নামের এক কৃষক জানান, ইসরায়েলের এ উদ্যোগ এলাকার কৃষকদের জীবিকা হুমকির মুখে ফেলে দিয়েছে। তিনি বলেন, 'আমরা আশা করি, কর্তৃপক্ষ এ ব্যাপারে জরুরিভিত্তিতে পদক্ষেপ নেবে। কেননা, দুই থেকে তিন হাজার কৃষক এতে হুমকির মুখে পড়েছে।' ইসরায়েলের কো-অর্ডিনেটর অব গভার্নমেন্ট অ্যাকটিভিটিজ ইন দ্য টেরিটোরিস (সিওজিএটি) কর্তৃপক্ষ এ চিঠি পাঠিয়েছে। এই সিওজিএটি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের একটি ইউনিট।
সূত্র : আল-জাজিরা।
এ ব্যাপারে যথাযথ পদক্ষেপ নিতে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে কৃষকরা। ফিলিস্তিনের কৃষিমন্ত্রী ওয়ালিদ আসাফ সম্প্রতি জেরিকো সফরে গিয়ে আতঙ্কিত কৃষকদের আশ্বস্ত করেন, ভূমির অধিকার ধরে রাখতে সর্বাত্মক চেষ্টা করবে কর্তৃপক্ষ।
জেরিকো এলাকাটি 'এরিয়া সি'র অন্তর্ভুক্ত। ১৯৬৭ সালে পশ্চিম তীর দখলের পর থেকে এটি ইসরায়েলের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। সেখানে ক্রমাগত বসতি স্থাপন করে চলেছে তারা। ১৯৯৩ সালে স্বাক্ষরিত অসলো চুক্তি অনুযায়ী, পশ্চিম তীর ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষের পূর্ণাঙ্গ বা আংশিক নিয়ন্ত্রণে থাকার কথা।
ভূমি ছাড়ার ব্যাপারে ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষের সতর্কীকরণ চিঠি পাওয়ার কথা স্বীকার করে শওকত হোশিয়েহ নামের এক কৃষক জানান, ইসরায়েলের এ উদ্যোগ এলাকার কৃষকদের জীবিকা হুমকির মুখে ফেলে দিয়েছে। তিনি বলেন, 'আমরা আশা করি, কর্তৃপক্ষ এ ব্যাপারে জরুরিভিত্তিতে পদক্ষেপ নেবে। কেননা, দুই থেকে তিন হাজার কৃষক এতে হুমকির মুখে পড়েছে।' ইসরায়েলের কো-অর্ডিনেটর অব গভার্নমেন্ট অ্যাকটিভিটিজ ইন দ্য টেরিটোরিস (সিওজিএটি) কর্তৃপক্ষ এ চিঠি পাঠিয়েছে। এই সিওজিএটি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের একটি ইউনিট।
সূত্র : আল-জাজিরা।
No comments