ইটসকভের অমরত্ব প্রকল্প!
টাকায় হয়ত কেনা যায় অনেককিছুই। কিন্তু অমরত্ব? মানুষকে কীভাবে অমরত্ব দেওয়া যায় এবারে গবেষকরা সে বিষয়টি নিয়েই কাজ শুরু করেছেন। সম্প্রতি রাশিয়ার কোটিপতি ও মিডিয়া মুঘল দিমিতার ইটসকভ অমরত্বের গবেষণায় অর্থ বিনিয়োগের পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন এবং আন্তর্জাতিক গবেষণা কেন্দ্র গড়ে তোলার কথা জানিয়েছেন। এক খবরে এ তথ্য জানিয়েছে হাফিংটন পোস্ট।
২০১১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসেই ‘২০৪৫ ইনিশিয়েটিভ’ নামে প্রকল্প চালু করার ঘোষণা দিয়েছিলেন তিনি। এ প্রকল্পের জন্য ইতিমধ্যে ৩০ জন বিখ্যাত রাশিয়ার বিজ্ঞানীকে নিয়োগও দিয়েছেন ইটসকভ।
দিমিতার ইটসকভের এ গবেষণাকেন্দ্রে ৩০ জন বিজ্ঞানী মিলে অমরত্ব নিয়ে কাজ করবেন। ৩০ বছরের এ পরিকল্পনায় মানুষের নতুন একটি ভার্চুয়াল প্রজাতি তৈরি করা হবে, যা অনেকটাই ‘অ্যাভাটার’ চলচ্চিত্রে দেখানো ভার্চুয়াল মানুষ বা রোবটের মত কাজ করবে।
ইটসকভ জানিয়েছেন, গবেষকরা এমন একটি প্রযুক্তি তৈরিতে কাজ করবেন, যা মানুষের জ্ঞান বা মস্তিষ্ককে হলোগ্রাম বা রোবটের মধ্যে প্রতিস্থাপন করতে সক্ষম হবে।
উইয়ার্ডকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ইটসকভ জানিয়েছেন, তিনি মানুষের এমন একটি হলোগ্রাম শরীর তৈরির চেষ্টা করছেন যা অ্যাভাটার চলচ্চিত্রে দেখানো প্রযুক্তির মত মানুষের চিন্তা-চেতনা ধরে রাখতে পারবে।
ইটসকভ বলেন, ‘আমি এমন একটি বিষয় বিশ্বাস করি, যাকে মার্কিনরা স্বপ্ন বলে। কেউ যদি সময় ও শক্তি খরচ করে এর পেছনে লেগে থাকে তবে বাস্তবে তার দেখা মিলবেই।’
এরকম প্রযুক্তি তৈরিতে খরচ কেমন হবে? ইটসকভ জানিয়েছেন, ‘বিষয়টি নিয়ে চিন্তার কিছু নেই। এটা যে কেবল কোটিপতিদের জন্যই তৈরি হচ্ছে তা নয়। বরং একটা গাড়ির যা দাম পড়ে সেই খরচেই নিজের ভার্চুয়াল প্রতিলিপি তৈরি করা সম্ভব হতে পারে। এটা মধ্যবিত্তদের নাগালের মধ্যেই রাখা হবে।’
উল্লেখ্য, ইটসকভ তাঁর প্রকল্পে বিনিয়োগের জন্য জুলাই মাসে ফোর্বসের তালিকায় থাকা কোটিপতিদের কাছে একটা খোলা চিঠি লিখেছিলেন।
ইটসকভ জানিয়েছেন, গবেষকরা এমন একটি প্রযুক্তি তৈরিতে কাজ করবেন, যা মানুষের জ্ঞান বা মস্তিষ্ককে হলোগ্রাম বা রোবটের মধ্যে প্রতিস্থাপন করতে সক্ষম হবে।
উইয়ার্ডকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ইটসকভ জানিয়েছেন, তিনি মানুষের এমন একটি হলোগ্রাম শরীর তৈরির চেষ্টা করছেন যা অ্যাভাটার চলচ্চিত্রে দেখানো প্রযুক্তির মত মানুষের চিন্তা-চেতনা ধরে রাখতে পারবে।
ইটসকভ বলেন, ‘আমি এমন একটি বিষয় বিশ্বাস করি, যাকে মার্কিনরা স্বপ্ন বলে। কেউ যদি সময় ও শক্তি খরচ করে এর পেছনে লেগে থাকে তবে বাস্তবে তার দেখা মিলবেই।’
এরকম প্রযুক্তি তৈরিতে খরচ কেমন হবে? ইটসকভ জানিয়েছেন, ‘বিষয়টি নিয়ে চিন্তার কিছু নেই। এটা যে কেবল কোটিপতিদের জন্যই তৈরি হচ্ছে তা নয়। বরং একটা গাড়ির যা দাম পড়ে সেই খরচেই নিজের ভার্চুয়াল প্রতিলিপি তৈরি করা সম্ভব হতে পারে। এটা মধ্যবিত্তদের নাগালের মধ্যেই রাখা হবে।’
উল্লেখ্য, ইটসকভ তাঁর প্রকল্পে বিনিয়োগের জন্য জুলাই মাসে ফোর্বসের তালিকায় থাকা কোটিপতিদের কাছে একটা খোলা চিঠি লিখেছিলেন।
No comments