অভিযুক্ত মিতালী, হৈমন্তী, পাওলি, ঋতুপর্ণা টাকা না দিয়ে খ্যাপ
ভারতীয় শিল্পীদের অবৈধ খ্যাপে রাজস্ব লোকসান হচ্ছে বাংলাদেশের। অভিযোগ উঠেছে, বাংলাদেশের প্রচলিত আইন ভঙ্গ করে বাংলাদেশে এসে অনুষ্ঠান করে গেছেন শিল্পীরা। তাদের এই মিথ্যাচারের কারণে সরকার বড় অঙ্কের রাজস্ব আয় থেকে বঞ্চিত হয়েছে।
দুই গানের শিল্পী ছাড়াও অভিনয়শিল্পী পাওলি দাম ও ঋতুপর্ণার বিরুদ্ধেও টাকা না দিয়ে (রাজস্ব) অবৈধভাবে খ্যাপ মারা অভিযোগ উঠেছে। সূত্র জানায়, শিল্পী পরিচয় গোপন করে মিথ্যা পরিচয়ে সম্প্রতি বাংলাদেশে এসে আরটিভির আয়োজনে ‘ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ড স্টার নাইট’ নামের একটি অনুষ্ঠানে যোগ দেন মিতালী মুখার্জি। এ অনুষ্ঠানটি ছিল গত ২৫ ফেব্রুয়ারি বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলনকেন্দ্রে। ওই সফরে ২৬ ফেব্রুয়ারি আরটিভি’র একটি লাইভ অনুষ্ঠানেও অংশ নেন তিনি।
তবে ওই সফরে স্রেফ রাজস্ব ফাঁকি দিতে শিল্পী হিসেবে নয়, গৃহিণীর পরিচয় দেন তিনি এবং উদ্দেশ্য হিসেবে উল্লেখ করেন জমিজমা সংক্রান্ত বিষয়।
মিতালী বাংলাদেশে জন্মগ্রহণ করলেও তিনি ভারতীয় গজলশিল্পী ভুপিন্দর সিংকে বিয়ে করে মিতালী ভুপিন্দর সিং সনি নাম ধারণ করে ভারতীয় নাগরিকত্ব লাভ করেন। সূত্র আরো জানায়, ট্রাভেল ভিসা নিয়ে ২৪ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশে এসে দুই দিন অবস্থান করে বিভিন্ন লাভজনক বাণিজ্যিক কর্মসূচিতে অংশ নেন মিতালী। এমনকি সাংস্কৃতিক মন্ত্রণালয়ের কোনো অনুমতিও নেননি তিনি।বিদেশি শিল্পীর অংশগ্রহণে বাংলাদেশে কোনো সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজন করার ক্ষেত্রে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের অনুমতি নেয়া বাধ্যতামূলক। কিন্তু আরটিভি’র ওই অনুষ্ঠানে মন্ত্রণালয়ের কোনো অনুমতি নেওয়া হয়নি, যা সরকারি নীতিমালার সুনির্দিষ্ট লঙ্ঘন। বাংলাদেশে মিতালী মুখার্জির গানের চাহিদা ব্যাপক। ২০০৮ সাল থেকে ২০১২ সালের মধ্যে এ পর্যন্ত ১০ বার মিতালী মুখার্জি বাংলাদেশে এসেছেন।
মিতালী মুখার্জির বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করে তার বিরুদ্ধে এরই মধ্যে সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তরে নোট পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছে একটি সূত্র। তাতে বলা হয়েছে, শিল্পী মিতালী ভুপিন্দর সিং সোনি আরটিভি’র সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে যোগ দিতে বাংলাদেশে এলেও ভিসা নেওয়ার আগে মিথ্যা তথ্য দিয়েছেন। এ ঘটনা বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী একটি অপরাধ।
একই ধরনের অভিযোগ রয়েছে শিল্পী হৈমন্তী শুক্লার ক্ষেত্রেও। গত ২৭ ফেব্রুয়ারি হৈমন্তী কোনো ধরনের সরকারি অনুমতি ছাড়া ঢাকা অফিসার্স ক্লাব আয়োজিত একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে অংশ নেন। ‘টি’ ভিসায় ২৪ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশে এসে ২৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত অবস্থান করেন।
সূত্র জানায় বাংলাদেশে তার গানের চাহিদা থাকায় ২০১১ সালে ৬ বার ও ২০১২ সালে এ পর্যন্ত ২ বার হৈমন্তী শুক্লা বাংলাদেশে আসেন। বেশিরভাগ সময়ই তিনি সরকারি অনুমতি ছাড়া এসে বিপুল অঙ্কের রাজস্ব ফাঁকি দেন। বিষয়টিতে নজরদারিকারী একটি সংস্থার সূত্র জানায়, ভারতীয় সেনসেশনাল দুই অভিনেত্রী পাওলি দাম ও ঋতুপর্ণার বাংলাদেশে আসার বিষয়েও রয়েছে একই ধরনের অভিযোগ।
সম্প্রতি সংস্থাটির পক্ষ থেকে পাঠানো একটি রিপোর্টে বলা হয়েছে, কতিপয় ভারতীয় শিল্পী সরকারি অনুমতি ছাড়া নিয়ম বহির্ভূতভাবে বাংলাদেশে এসে বিভিন্ন করপোরেট হাউজের বা অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের অনুষ্ঠানে অংশ নিচ্ছেন। তাদের এহেন কাজের কারণে সরকার রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। সূত্র জানায়, আইন অমান্যকারী এই শিল্পীদের ব্যাপারে কঠোর হতে, প্রয়োজনে নিষেধাজ্ঞা আরোপের সুপারিশ করেছে সংস্থাটি।
মিতালী বাংলাদেশে জন্মগ্রহণ করলেও তিনি ভারতীয় গজলশিল্পী ভুপিন্দর সিংকে বিয়ে করে মিতালী ভুপিন্দর সিং সনি নাম ধারণ করে ভারতীয় নাগরিকত্ব লাভ করেন। সূত্র আরো জানায়, ট্রাভেল ভিসা নিয়ে ২৪ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশে এসে দুই দিন অবস্থান করে বিভিন্ন লাভজনক বাণিজ্যিক কর্মসূচিতে অংশ নেন মিতালী। এমনকি সাংস্কৃতিক মন্ত্রণালয়ের কোনো অনুমতিও নেননি তিনি।বিদেশি শিল্পীর অংশগ্রহণে বাংলাদেশে কোনো সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজন করার ক্ষেত্রে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের অনুমতি নেয়া বাধ্যতামূলক। কিন্তু আরটিভি’র ওই অনুষ্ঠানে মন্ত্রণালয়ের কোনো অনুমতি নেওয়া হয়নি, যা সরকারি নীতিমালার সুনির্দিষ্ট লঙ্ঘন। বাংলাদেশে মিতালী মুখার্জির গানের চাহিদা ব্যাপক। ২০০৮ সাল থেকে ২০১২ সালের মধ্যে এ পর্যন্ত ১০ বার মিতালী মুখার্জি বাংলাদেশে এসেছেন।
মিতালী মুখার্জির বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করে তার বিরুদ্ধে এরই মধ্যে সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তরে নোট পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছে একটি সূত্র। তাতে বলা হয়েছে, শিল্পী মিতালী ভুপিন্দর সিং সোনি আরটিভি’র সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে যোগ দিতে বাংলাদেশে এলেও ভিসা নেওয়ার আগে মিথ্যা তথ্য দিয়েছেন। এ ঘটনা বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী একটি অপরাধ।
একই ধরনের অভিযোগ রয়েছে শিল্পী হৈমন্তী শুক্লার ক্ষেত্রেও। গত ২৭ ফেব্রুয়ারি হৈমন্তী কোনো ধরনের সরকারি অনুমতি ছাড়া ঢাকা অফিসার্স ক্লাব আয়োজিত একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে অংশ নেন। ‘টি’ ভিসায় ২৪ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশে এসে ২৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত অবস্থান করেন।
সূত্র জানায় বাংলাদেশে তার গানের চাহিদা থাকায় ২০১১ সালে ৬ বার ও ২০১২ সালে এ পর্যন্ত ২ বার হৈমন্তী শুক্লা বাংলাদেশে আসেন। বেশিরভাগ সময়ই তিনি সরকারি অনুমতি ছাড়া এসে বিপুল অঙ্কের রাজস্ব ফাঁকি দেন। বিষয়টিতে নজরদারিকারী একটি সংস্থার সূত্র জানায়, ভারতীয় সেনসেশনাল দুই অভিনেত্রী পাওলি দাম ও ঋতুপর্ণার বাংলাদেশে আসার বিষয়েও রয়েছে একই ধরনের অভিযোগ।
সম্প্রতি সংস্থাটির পক্ষ থেকে পাঠানো একটি রিপোর্টে বলা হয়েছে, কতিপয় ভারতীয় শিল্পী সরকারি অনুমতি ছাড়া নিয়ম বহির্ভূতভাবে বাংলাদেশে এসে বিভিন্ন করপোরেট হাউজের বা অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের অনুষ্ঠানে অংশ নিচ্ছেন। তাদের এহেন কাজের কারণে সরকার রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। সূত্র জানায়, আইন অমান্যকারী এই শিল্পীদের ব্যাপারে কঠোর হতে, প্রয়োজনে নিষেধাজ্ঞা আরোপের সুপারিশ করেছে সংস্থাটি।
No comments