ঝলমলে চুল পেতে by খাদিজা ফাল্গুনী
ঝলমলে সুন্দর চুল কে না চায়। চুলটা একটু রেশমি হোক, নরম হোক, তবেই না সাজের সঙ্গে মিলিয়ে খেলা করা যাবে চুলের সঙ্গে। রেশমের মতো নরম ও চকচকে স্বাস্থ্যোজ্জ্বল চুল পেতে দেখে নিন হারমনি স্পার প্রধান রূপ বিশেষজ্ঞ রাহিমা সুলতানার দেওয়া কিছু পরামর্শ।
তিনি বলেন, চুল মূলত চার ধরনের হয়। ধরন বুঝে কিছু প্রাকৃতিক যত্ন নিলে ঘরে বসেই পেতে পারেন রেশমি ও ঝলমলে চুল।
তৈলাক্ত চুল
তৈলাক্ত চুল সারাক্ষণই চটচটে হয়ে থাকে। ভেজা ভাব থাকে, ফলে খুব দ্রুত খুশকি ও ময়লা জমে। এ চুল সপ্তাহে অন্তত তিন দিন খুব ভালো শ্যাম্পু দিয়ে ঠান্ডা পানিতে ধুতে হবে। খুব বেশি ম্যাসাজ বা তেল দেওয়া যাবে না। অনেকক্ষণ চিরুনি দিয়ে আঁচড়াবেন না। এতে আরও বেশি তেল নিঃসৃত হবে। শ্যাম্পু শেষে সাধারণ কন্ডিশনার ব্যবহার করতে পারেন। তারপর এক মগ পানিতে চার টেবিল চামচ লেবুর রস মিলিয়ে ধুয়ে ফেলবেন।
মিশ্র চুল
অনেকের চুল মিশ্র প্রকৃতির হয়। এই চুলের গোড়া চটচটে থাকে, কিন্তু উপরিভাগ রুক্ষ প্রকৃতির হয়। মিশ্র চুলে সপ্তাহে অন্তত তিন দিন শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার ব্যবহার করতে হবে। শ্যাম্পুর আগে কুসুম গরম তেলে লেবুর রস মিশিয়ে হালকা ম্যাসাজ করে নেবেন। পানিতে গ্লিসারিন মিশিয়েও ম্যাসাজ করতে পারেন।
রুক্ষ চুল
আজকাল রুক্ষ চুলও খুব বেশি দেখা যায়। ধুলাবালি, রোদের ক্ষতিকর প্রভাবে চুল রুক্ষ হতে পারে। রুক্ষ চুলে কোনো চকচকে ভাব থাকে না, চুলের আগা ফাটা হয়। এই চুল অন্তত তিন দিন খুব ভালো ম্যাসাজ করতে হবে তেল দিয়ে। ময়েশ্চারসমৃদ্ধ শ্যাম্পু ব্যবহার করতে হবে ও ডিপ কন্ডিশনিং করা চাই। শ্যাম্পুর আগে তেলের বদলে ঘৃতকুমারীর (অ্যালোভেরা) শাঁস বা দুধ ও মধুর মিশ্রণ দিয়েও ম্যাসাজ করা যায়। শ্যাম্পু শেষে এক মগ পানিতে দুই টেবিল চামচ লেবুর রস ও চার টেবিল চামচ মধু মিলিয়ে চুল ধুতে পারেন।
স্বাভাবিক চুল
যাঁদের চুল স্বাভাবিক, তাঁদের চুল নিয়ে খুব কমই ভাবতে হয়। তাঁদের চুল স্বাভাবিকভাবেই রেশমি হয়। তাঁরা সপ্তাহে এক দিন শ্যাম্পু করলেও চলে। মাঝেমধ্যে রিঠা, শিকাকাই ও আমলকী ভেজানো পানি চুলে ম্যাসাজ করতে পারেন।
সবশেষে রাহিমা সুলতান বললেন, যেকোনো ধরনের চুল সপ্তাহে এক দিন চা-পাতার লিকার দিয়ে ধুলে চুল রেশমি থাকে। ডিমের কুসুমের সঙ্গে গোলাপজল মিলিয়ে চুলে ম্যাসাজ করলেও চুলের কন্ডিশনারের কাজ হয়। মেথির দানা পানিতে ভিজিয়ে চুলে ম্যাসাজ করে কুসুম গরম পানিতে ধুলেও চুলের স্বাস্থ্য ভালো থাকবে ও সিল্কি হয়ে উঠবে।
তৈলাক্ত চুল
তৈলাক্ত চুল সারাক্ষণই চটচটে হয়ে থাকে। ভেজা ভাব থাকে, ফলে খুব দ্রুত খুশকি ও ময়লা জমে। এ চুল সপ্তাহে অন্তত তিন দিন খুব ভালো শ্যাম্পু দিয়ে ঠান্ডা পানিতে ধুতে হবে। খুব বেশি ম্যাসাজ বা তেল দেওয়া যাবে না। অনেকক্ষণ চিরুনি দিয়ে আঁচড়াবেন না। এতে আরও বেশি তেল নিঃসৃত হবে। শ্যাম্পু শেষে সাধারণ কন্ডিশনার ব্যবহার করতে পারেন। তারপর এক মগ পানিতে চার টেবিল চামচ লেবুর রস মিলিয়ে ধুয়ে ফেলবেন।
মিশ্র চুল
অনেকের চুল মিশ্র প্রকৃতির হয়। এই চুলের গোড়া চটচটে থাকে, কিন্তু উপরিভাগ রুক্ষ প্রকৃতির হয়। মিশ্র চুলে সপ্তাহে অন্তত তিন দিন শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার ব্যবহার করতে হবে। শ্যাম্পুর আগে কুসুম গরম তেলে লেবুর রস মিশিয়ে হালকা ম্যাসাজ করে নেবেন। পানিতে গ্লিসারিন মিশিয়েও ম্যাসাজ করতে পারেন।
রুক্ষ চুল
আজকাল রুক্ষ চুলও খুব বেশি দেখা যায়। ধুলাবালি, রোদের ক্ষতিকর প্রভাবে চুল রুক্ষ হতে পারে। রুক্ষ চুলে কোনো চকচকে ভাব থাকে না, চুলের আগা ফাটা হয়। এই চুল অন্তত তিন দিন খুব ভালো ম্যাসাজ করতে হবে তেল দিয়ে। ময়েশ্চারসমৃদ্ধ শ্যাম্পু ব্যবহার করতে হবে ও ডিপ কন্ডিশনিং করা চাই। শ্যাম্পুর আগে তেলের বদলে ঘৃতকুমারীর (অ্যালোভেরা) শাঁস বা দুধ ও মধুর মিশ্রণ দিয়েও ম্যাসাজ করা যায়। শ্যাম্পু শেষে এক মগ পানিতে দুই টেবিল চামচ লেবুর রস ও চার টেবিল চামচ মধু মিলিয়ে চুল ধুতে পারেন।
স্বাভাবিক চুল
যাঁদের চুল স্বাভাবিক, তাঁদের চুল নিয়ে খুব কমই ভাবতে হয়। তাঁদের চুল স্বাভাবিকভাবেই রেশমি হয়। তাঁরা সপ্তাহে এক দিন শ্যাম্পু করলেও চলে। মাঝেমধ্যে রিঠা, শিকাকাই ও আমলকী ভেজানো পানি চুলে ম্যাসাজ করতে পারেন।
সবশেষে রাহিমা সুলতান বললেন, যেকোনো ধরনের চুল সপ্তাহে এক দিন চা-পাতার লিকার দিয়ে ধুলে চুল রেশমি থাকে। ডিমের কুসুমের সঙ্গে গোলাপজল মিলিয়ে চুলে ম্যাসাজ করলেও চুলের কন্ডিশনারের কাজ হয়। মেথির দানা পানিতে ভিজিয়ে চুলে ম্যাসাজ করে কুসুম গরম পানিতে ধুলেও চুলের স্বাস্থ্য ভালো থাকবে ও সিল্কি হয়ে উঠবে।
No comments