পাহাড়ি বাঁশে অন্দরসাজ by নীরব চৌধুরী
বাঁশের তৈরি বিভিন্ন ধরনের ঘর সাজানো জিনিস পাওয়া যাচ্ছে এখন খাগড়াছড়ি শহরের পানখাইয়াপাড়া এলাকার জুম হ্যান্ডিক্র্যাফটে। মুখোশ, ছবির ফ্রেম, চুড়ির আলনা, মগ, কাপ, টেবিল ল্যাম্পসহ বিভিন্ন ধরনের জিনিস দেখে চোখ সরানো যায় না।
বাঁশ দিয়ে হরেক রকমের তৈরি জিনিস ব্যবহার করে ঘর সাজিয়ে রাখলে তা দেখে মনে হবে যেন পাহাড়ের কোনো চূড়ায় টংঘরে আছি, যা দেখে নজর কাড়বে সবার।
জুম হ্যান্ডিক্র্যাফটের স্বত্বাধিকারী উচিং মং মারমা বলেন, ‘দুই মাস হয়েছে এই হস্তশিল্প প্রতিষ্ঠান চালু করেছি। চোখজুড়ানো বাঁশের বিভিন্ন ধরনের তৈরি হস্তশিল্প বান্দরবান জেলায় আছে, আমাদের এদিকে ছিল না। এ অভাব থেকেই এই দোকানের উদ্যোগ নিই।
পাহাড়ে বাঁশের অভাব নেই। সেই বাঁশ হস্তশিল্প তৈরির কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে। বাঁশের তৈরি হস্তশিল্প নিয়ে নানা প্রদর্শনীতে অংশগ্রহণও করেছি।’
জুম হ্যান্ডিক্র্যাফটের কারিগর আবদুল মালেক জানান, বাঁশের জিনিসের প্রতি মানুষের আগ্রহ আগের চেয়ে বেড়েছে। তবে অন্য সবকিছুর চেয়ে মুখোশ কেনার দিকেই ঝোঁক বেশি।
তিনি আরও জানান, বান্দরবানে প্রবন্ত নাথ নামের এক ব্যক্তি বাঁশের এমন হস্তশিল্প তৈরির প্রচলন করেন। তা থেকে এখন বাঁশের তৈরি এ শিল্পের খ্যাতি ছড়িয়ে পড়েছে পুরো পার্বত্যাঞ্চলে।
জুম হ্যান্ডিক্র্যাফটে পণ্য কিনতে আসা দুই তরুণী সুপর্ণা ও রুপা জানান, অনেকের কাছে সুনাম শুনে তাঁরা আজ চলে এসেছেন দোকানটি ঘুরে দেখতে।
এখানে বাঁশের তৈরি আসবাবের মধ্যে ফুলের টব ৩০০ টাকা, ফটোফ্রেম ২০০ টাকা, চুড়ির আলনা ১৫০ টাকা, টিস্যুবক্স ১২০ টাকা, কলমদানি ১৫০ টাকা, মোমদানি ১৬০ টাকা, মোবাইল স্ট্যান্ড ১৬০ টাকা, টেবিল ল্যাম্প ৮০০ টাকা, চায়ের ট্রে ৩০০ টাকা, কাপ-পিরিচ ৮০০ টাকা, মগ ২০০ টাকা ও দেয়াল ফ্রেম ১৮০ টাকা।
মিতিঙ্গা বাঁশ, বড়াকবাঁশ, ঢোলবাঁশ, শিল বড়াকবাঁশ, রাফাই বাঁশ, কালিবাঁশ, মুলিবাঁশ, কালিজিরা বাঁশ, কাঁটা বড়াকবাঁশ, বাইজ্জা বাঁশ পাহাড়ে সব জায়গাই চোখে পড়ে। এগুলো দিয়েই তৈরি হচ্ছে এসব পণ্য।
জুম হ্যান্ডিক্র্যাফটের স্বত্বাধিকারী উচিং মং মারমা বলেন, ‘দুই মাস হয়েছে এই হস্তশিল্প প্রতিষ্ঠান চালু করেছি। চোখজুড়ানো বাঁশের বিভিন্ন ধরনের তৈরি হস্তশিল্প বান্দরবান জেলায় আছে, আমাদের এদিকে ছিল না। এ অভাব থেকেই এই দোকানের উদ্যোগ নিই।
পাহাড়ে বাঁশের অভাব নেই। সেই বাঁশ হস্তশিল্প তৈরির কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে। বাঁশের তৈরি হস্তশিল্প নিয়ে নানা প্রদর্শনীতে অংশগ্রহণও করেছি।’
জুম হ্যান্ডিক্র্যাফটের কারিগর আবদুল মালেক জানান, বাঁশের জিনিসের প্রতি মানুষের আগ্রহ আগের চেয়ে বেড়েছে। তবে অন্য সবকিছুর চেয়ে মুখোশ কেনার দিকেই ঝোঁক বেশি।
তিনি আরও জানান, বান্দরবানে প্রবন্ত নাথ নামের এক ব্যক্তি বাঁশের এমন হস্তশিল্প তৈরির প্রচলন করেন। তা থেকে এখন বাঁশের তৈরি এ শিল্পের খ্যাতি ছড়িয়ে পড়েছে পুরো পার্বত্যাঞ্চলে।
জুম হ্যান্ডিক্র্যাফটে পণ্য কিনতে আসা দুই তরুণী সুপর্ণা ও রুপা জানান, অনেকের কাছে সুনাম শুনে তাঁরা আজ চলে এসেছেন দোকানটি ঘুরে দেখতে।
এখানে বাঁশের তৈরি আসবাবের মধ্যে ফুলের টব ৩০০ টাকা, ফটোফ্রেম ২০০ টাকা, চুড়ির আলনা ১৫০ টাকা, টিস্যুবক্স ১২০ টাকা, কলমদানি ১৫০ টাকা, মোমদানি ১৬০ টাকা, মোবাইল স্ট্যান্ড ১৬০ টাকা, টেবিল ল্যাম্প ৮০০ টাকা, চায়ের ট্রে ৩০০ টাকা, কাপ-পিরিচ ৮০০ টাকা, মগ ২০০ টাকা ও দেয়াল ফ্রেম ১৮০ টাকা।
মিতিঙ্গা বাঁশ, বড়াকবাঁশ, ঢোলবাঁশ, শিল বড়াকবাঁশ, রাফাই বাঁশ, কালিবাঁশ, মুলিবাঁশ, কালিজিরা বাঁশ, কাঁটা বড়াকবাঁশ, বাইজ্জা বাঁশ পাহাড়ে সব জায়গাই চোখে পড়ে। এগুলো দিয়েই তৈরি হচ্ছে এসব পণ্য।
No comments