বিজিবি ও কোস্টগার্ডের প্রতিরোধ-রোহিঙ্গাদের অনুপ্রবেশের চেষ্টা by গিয়াস উদ্দিন
মিয়ানমার সীমান্তসংলগ্ন টেকনাফের নাফ নদী ও সেন্ট মার্টিনের বঙ্গোপসাগর দিয়ে ইঞ্জিনচালিত নৌকাযোগে গতকাল সোমবার বাংলাদেশের সীমানায় ঢুকে পড়ে ছয় শতাধিক রোহিঙ্গা। কিন্তু বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ও কোস্টগার্ড সদস্যরা রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরত পাঠান।
মিয়ানমারের আরাকান রাজ্যে জাতিগত সহিংসতার পর উদ্ভূত পরিস্থিতিতে রোহিঙ্গারা নদী ও সমুদ্রপথে সীমান্ত পাড়ি দিয়ে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের চেষ্টা চালায় বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এদিকে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ ঠেকাতে চট্টগ্রাম সেক্টর থেকে বিজিবির ১২০ জন জওয়ান গতকাল টেকনাফ পৌঁছেছেন। তাঁরা সীমান্ত এলাকায় কাজ শুরু করেছেন।
বিজিবি ও কোস্টগার্ড সূত্র জানায়, গতকাল সকাল ১০টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত ১৪টি মাছ ধরার ইঞ্জিনচালিত নৌকাযোগে টেকনাফের নাফ নদী ও সেন্ট মার্টিনসংলগ্ন বঙ্গোপসাগর দিয়ে ছয় শতাধিক রোহিঙ্গা বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের চেষ্টা চালায়।
গতকাল নাফ নদীর বদরমোকাম, ঘোলারচরে ছয়টি মাছ ধরার নৌকায় (ট্রলার) ২৮৫ জন, মিস্ত্রিপাড়া, জালিয়াপাড়া ও নয়াপাড়ার ঘাট দিয়ে চারটি ট্রলারে ১৫৪ জন রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের চেষ্টা করে। বিজিবির ৪২ টেকনাফ ব্যাটালিয়ানের উপ-অধিনায়ক মেজর শফিকুর রহমান, ক্যাপ্টেন এইচ কামরুল হাসান ও কোস্টগার্ড টেকনাফ স্টেশনের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ইনচার্জ) লেফটেন্যান্ট বদরুদোজার নেতৃত্বে বিজিবি ও কোস্টগার্ডের সদস্যরা রোহিঙ্গাদের আটক করেন।
অনুপ্রবেশের চেষ্টা করা মিয়ানমারে আকিয়াবের জালিয়াপাড়ার বাসিন্দা মো. ইছাহাক ও জাফর আলম বলেন, একসঙ্গে ২০-২৫টি ট্রলারে মিয়ানমারের আকিয়াব থেকে রোববার রাতে তাঁরা বাংলাদেশের উদ্দেশে রওনা দেন। কিছুদূর আসার পর মিয়ানমারের নৌবাহিনী তাঁদের ধাওয়া করে। এ সময় কয়েকটি ট্রলার তারা ডুবিয়ে দেয়।
গতকাল সকাল ১০টার দিকে সেন্ট মার্টিন দ্বীপের পূর্ব পাশে বঙ্গোপসাগর থেকে চারটি ইঞ্জিনচালিত নৌকাসহ ১৬৭ জন রোহিঙ্গাকে আটক করে সেন্ট মার্টিন কোস্টগার্ড। দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে তাদের মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়। কোস্টগার্ড টেকনাফ স্টেশনের ইনচার্জ লেফটেন্যান্ট বদরুদোজা বলেন, সেন্ট মার্টিন এলাকায় কোস্টগার্ড গতকাল ১৬৭ জন রোহিঙ্গাকে আটকের পর মিয়ানমারে ফেরত পাঠিয়েছে। পাশাপাশি নাফ নদীতে টহল জোরদার করা হয়েছে। তিনি বলেন, পরিস্থিতি মোকাবিলায় আগামীকাল চট্টগ্রাম থেকে দুজন কর্মকর্তাসহ বেশ কয়েকজন কোস্টগার্ড সদস্য টেকনাফ আসবেন।
মিয়ানমারের আরাকান রাজ্যে জাতিগত সহিংসতার পর উদ্ভূত পরিস্থিতিতে রোহিঙ্গারা নদী ও সমুদ্রপথে সীমান্ত পাড়ি দিয়ে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের চেষ্টা চালায় বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এদিকে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ ঠেকাতে চট্টগ্রাম সেক্টর থেকে বিজিবির ১২০ জন জওয়ান গতকাল টেকনাফ পৌঁছেছেন। তাঁরা সীমান্ত এলাকায় কাজ শুরু করেছেন।
বিজিবি ও কোস্টগার্ড সূত্র জানায়, গতকাল সকাল ১০টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত ১৪টি মাছ ধরার ইঞ্জিনচালিত নৌকাযোগে টেকনাফের নাফ নদী ও সেন্ট মার্টিনসংলগ্ন বঙ্গোপসাগর দিয়ে ছয় শতাধিক রোহিঙ্গা বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের চেষ্টা চালায়।
গতকাল নাফ নদীর বদরমোকাম, ঘোলারচরে ছয়টি মাছ ধরার নৌকায় (ট্রলার) ২৮৫ জন, মিস্ত্রিপাড়া, জালিয়াপাড়া ও নয়াপাড়ার ঘাট দিয়ে চারটি ট্রলারে ১৫৪ জন রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের চেষ্টা করে। বিজিবির ৪২ টেকনাফ ব্যাটালিয়ানের উপ-অধিনায়ক মেজর শফিকুর রহমান, ক্যাপ্টেন এইচ কামরুল হাসান ও কোস্টগার্ড টেকনাফ স্টেশনের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ইনচার্জ) লেফটেন্যান্ট বদরুদোজার নেতৃত্বে বিজিবি ও কোস্টগার্ডের সদস্যরা রোহিঙ্গাদের আটক করেন।
অনুপ্রবেশের চেষ্টা করা মিয়ানমারে আকিয়াবের জালিয়াপাড়ার বাসিন্দা মো. ইছাহাক ও জাফর আলম বলেন, একসঙ্গে ২০-২৫টি ট্রলারে মিয়ানমারের আকিয়াব থেকে রোববার রাতে তাঁরা বাংলাদেশের উদ্দেশে রওনা দেন। কিছুদূর আসার পর মিয়ানমারের নৌবাহিনী তাঁদের ধাওয়া করে। এ সময় কয়েকটি ট্রলার তারা ডুবিয়ে দেয়।
গতকাল সকাল ১০টার দিকে সেন্ট মার্টিন দ্বীপের পূর্ব পাশে বঙ্গোপসাগর থেকে চারটি ইঞ্জিনচালিত নৌকাসহ ১৬৭ জন রোহিঙ্গাকে আটক করে সেন্ট মার্টিন কোস্টগার্ড। দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে তাদের মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়। কোস্টগার্ড টেকনাফ স্টেশনের ইনচার্জ লেফটেন্যান্ট বদরুদোজা বলেন, সেন্ট মার্টিন এলাকায় কোস্টগার্ড গতকাল ১৬৭ জন রোহিঙ্গাকে আটকের পর মিয়ানমারে ফেরত পাঠিয়েছে। পাশাপাশি নাফ নদীতে টহল জোরদার করা হয়েছে। তিনি বলেন, পরিস্থিতি মোকাবিলায় আগামীকাল চট্টগ্রাম থেকে দুজন কর্মকর্তাসহ বেশ কয়েকজন কোস্টগার্ড সদস্য টেকনাফ আসবেন।
No comments