অভিযোগপত্র গ্রহণ-বিএনপিপন্থী ২৫ আইনজীবীর জামিন মঞ্জুর
ঢাকার আদালতে বিশৃঙ্খলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় কোতোয়ালি থানার দ্রুত বিচার মামলায় বিএনপিপন্থী ২৫ আইনজীবীর অস্থায়ী জামিন মঞ্জুর করেছেন আদালত। একই সঙ্গে এ মামলার অভিযোগপত্রও গ্রহণ করা হয়েছে। অভিযোগপত্রটি দাখিল করা হয়েছিল গত বৃহস্পতিবার।
গতকাল রবিবার ঢাকার ১ নম্বর অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিম সহিদুল ইসলাম আগামী ১৯ জুন পর্যন্ত ২৫ আইনজীবীর জামিন মঞ্জুর করেন এবং মামলার নথি বিচারিক আদালতে পাঠিয়ে দেন। ওই আদালতেই এ মামলার বিচার চলবে।
জামিনপ্রাপ্ত আইনজীবীদের মধ্যে আছেন সানাউল্লাহ মিয়া, মাসুদ আহমেদ তালুকদার, মো. হেলাল উদ্দিন, খোরশেদ আলম, মহসিন মিয়া, গোলাম মোস্তফা খান, ইকবাল হোসেন, এরশাদুল আলম ওরফে জর্জ, ওমর ফারুক ফারুকি, আবদুন নুর ভুঁইয়া বাবলু, আবদুল খালেক মিলন, জালাল আহমেদ দোলন, নুরুজ্জামান, জুলফিকার আলী হায়দার জীবন, এম মাসুদ রানা, মো. মজিবুর রহমান প্রমুখ।
হাইকোর্ট থেকে পাওয়া জামিনের মেয়াদ শেষে গতকাল ওই আইনজীবীরা ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে হাজির হয়ে নতুন করে জামিন চান।
গত ২৪ মে এ মামলার এজাহারভুক্ত ২২ আইনজীবী হাইকোর্ট থেকে ১০ দিনের জন্য জামিন পান। সে অনুযায়ী গত শনিবার তাঁদের জামিনের মেয়াদ শেষ হয়। গত বৃহস্পতিবার ৩১ মে সকালে আসামিরা একই আদালতে আত্মসমর্পণ করলে বিচারক গতকাল জামিন শুনানির জন্য দিন ধার্য করেছিলেন।
২৫ আইনজীবীর জামিন আবেদনের শুনানিতে রাষ্ট্রপক্ষে অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর শাহ আলম তালুকদার বলেন, 'আমরাও আইনজীবী, উনারাও আইনজীবী। উনারা জামিন পেলে আমাদের আপত্তি নেই। তবে আদালতে আর কখনো যাতে বিশৃঙ্খলা বা অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে, তা নিশ্চিত করতে হবে।'
এদিকে আসামিদের পক্ষে আদালতে শুনানি করেন ঢাকা বারের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী লুৎফে আলম, ফজলুর রহমান খান। মামলায় অভিযুক্ত ঢাকা বারের সভাপতি বোরহানউদ্দিন আদালতের অনুমতি নিয়ে আসামিদের পক্ষে শুনানি করেন। এ ছাড়া এই মামলার অন্যতম আসামি সানাউল্লাহ মিয়া অনাকাঙ্ক্ষিত ভাঙচুরের ঘটনায় আদালতে দুঃখ প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, তাঁরা এ রকম কোনো ঘটনা ঘটাননি, ভবিষ্যতেও এ ধরনের কোনো ঘটনা ঘটাবেন না।
জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের মহাসচিব ব্যারিস্টার মাহবুবউদ্দিন খোকনের জামিন নাকচ করে কারাগারে পাঠানোর প্রতিবাদে গত ২২ মে বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের মিছিলের সময় ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও জেলা জজ আদালতের সাঁটলিপিকারের কার্যালয়ের কাচের জানালা ভাঙচুর করা হয়।
জামিনপ্রাপ্ত আইনজীবীদের মধ্যে আছেন সানাউল্লাহ মিয়া, মাসুদ আহমেদ তালুকদার, মো. হেলাল উদ্দিন, খোরশেদ আলম, মহসিন মিয়া, গোলাম মোস্তফা খান, ইকবাল হোসেন, এরশাদুল আলম ওরফে জর্জ, ওমর ফারুক ফারুকি, আবদুন নুর ভুঁইয়া বাবলু, আবদুল খালেক মিলন, জালাল আহমেদ দোলন, নুরুজ্জামান, জুলফিকার আলী হায়দার জীবন, এম মাসুদ রানা, মো. মজিবুর রহমান প্রমুখ।
হাইকোর্ট থেকে পাওয়া জামিনের মেয়াদ শেষে গতকাল ওই আইনজীবীরা ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে হাজির হয়ে নতুন করে জামিন চান।
গত ২৪ মে এ মামলার এজাহারভুক্ত ২২ আইনজীবী হাইকোর্ট থেকে ১০ দিনের জন্য জামিন পান। সে অনুযায়ী গত শনিবার তাঁদের জামিনের মেয়াদ শেষ হয়। গত বৃহস্পতিবার ৩১ মে সকালে আসামিরা একই আদালতে আত্মসমর্পণ করলে বিচারক গতকাল জামিন শুনানির জন্য দিন ধার্য করেছিলেন।
২৫ আইনজীবীর জামিন আবেদনের শুনানিতে রাষ্ট্রপক্ষে অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর শাহ আলম তালুকদার বলেন, 'আমরাও আইনজীবী, উনারাও আইনজীবী। উনারা জামিন পেলে আমাদের আপত্তি নেই। তবে আদালতে আর কখনো যাতে বিশৃঙ্খলা বা অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে, তা নিশ্চিত করতে হবে।'
এদিকে আসামিদের পক্ষে আদালতে শুনানি করেন ঢাকা বারের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী লুৎফে আলম, ফজলুর রহমান খান। মামলায় অভিযুক্ত ঢাকা বারের সভাপতি বোরহানউদ্দিন আদালতের অনুমতি নিয়ে আসামিদের পক্ষে শুনানি করেন। এ ছাড়া এই মামলার অন্যতম আসামি সানাউল্লাহ মিয়া অনাকাঙ্ক্ষিত ভাঙচুরের ঘটনায় আদালতে দুঃখ প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, তাঁরা এ রকম কোনো ঘটনা ঘটাননি, ভবিষ্যতেও এ ধরনের কোনো ঘটনা ঘটাবেন না।
জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের মহাসচিব ব্যারিস্টার মাহবুবউদ্দিন খোকনের জামিন নাকচ করে কারাগারে পাঠানোর প্রতিবাদে গত ২২ মে বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের মিছিলের সময় ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও জেলা জজ আদালতের সাঁটলিপিকারের কার্যালয়ের কাচের জানালা ভাঙচুর করা হয়।
No comments