প্রণবের সফর-ঋণচুক্তিতে বড় ছাড়, উপেক্ষিত মূল দাবি by রাহীদ এজাজ
ভারতের অর্থমন্ত্রী প্রণব মুখার্জি ঢাকা সফরে এসে ১০০ কোটি ডলারের ঋণচুক্তিতে বড় ধরনের ছাড়ের ঘোষণা দিয়ে গেছেন। কিন্তু বাংলাদেশের মূল দাবি, দ্রুত তিস্তার পানি বণ্টন চুক্তি সই এবং সীমান্ত প্রটোকল বাস্তবায়ন নিয়ে কোনো আশার বাণী শুনিয়ে যাননি তিনি। শুধু বলেছেন, এ বিষয়গুলোর দ্রুত সমাধানে ভারত যথেষ্ট আন্তরিক।
এ প্রেক্ষাপটে ঋণচুক্তির ছাড়কে অনেকটা মুখরক্ষা হিসেবে বিবেচনা করছেন বিশ্লেষকেরা।
কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সার্ধশততম জন্মবার্ষিকী যৌথভাবে উদ্যাপনের সমাপনী অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ৫ ও ৬ মে ঢাকা সফর করেন ভারতের বর্ষীয়ান এই রাজনীতিবিদ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়ার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন তিনি।
এই সফরে বাংলাদেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে প্রণব মুখার্জি উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন বলে কূটনৈতিক সূত্রগুলো জানিয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে তিনি ভারত সফরের আমন্ত্রণও জানিয়েছেন। এটি রাজনৈতিক মহলে কৌতূহল সৃষ্টি করেছে। কারণ, বিগত বিএনপি সরকারের আমলে দক্ষিণ এশিয়ার এই দুই নিকট প্রতিবেশীর সম্পর্ক সর্বনিম্ন পর্যায়ে গিয়ে ঠেকেছিল। এ অবস্থায় খালেদা জিয়ার সঙ্গে প্রণব মুখার্জির সাক্ষাৎটি তাৎপর্যপূর্ণ। বিরোধীদলীয় নেতার সঙ্গে দেখা করে ভারতের অর্থমন্ত্রী যেমন ভারসাম্য স্থাপনের চেষ্টা করেছেন, তেমনি ভারত সম্পর্কে বিএনপির বর্তমান মনোভাবটা বোঝারও চেষ্টা করেছেন।
কূটনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, মূল সমস্যা দুটির সুরাহা না হওয়ায় ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্কের অনেক উন্নতি হয়েছে—এমন দাবি প্রশ্নবিদ্ধ থাকছে। যদিও ‘সম্পর্কের বিশেষ উন্নতি হয়েছে’ বলে দুই সরকারের পক্ষ থেকেই দাবি করা হয়। অতীত বলে, আওয়ামী লীগ ও কংগ্রেস পার্টি ক্ষমতায় থাকলে দুই দেশের সরকার সম্পর্কোন্নয়নে বিশেষ গুরুত্ব দেয়। যদিও শেষ পর্যন্ত বড় ধরনের কোনো অগ্রগতি অর্জিত হয় না।
বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর ভারতের নিরাপত্তাজনিত উদ্বেগ, বিশেষ করে সে দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোর বিচ্ছিন্নতাবাদ দমনে যথেষ্ট সহযোগিতা করেছে বাংলাদেশ। অতীতে বাংলাদেশে এসব বিচ্ছিন্নতাবাদীর ঘাঁটি থাকার অভিযোগ সুযোগ পেলেই তুলত ভারত। দিল্লি সে দেশের বিচ্ছিন্নতাবাদীদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দেওয়ার অভিযোগ করত। অথচ এখন দিল্লির পক্ষ থেকে উল্টো বলা হয়, বিচ্ছিন্নতাবাদীদের দমনে ভারতকে দ্ব্যর্থহীনভাবে সমর্থন দিয়েছে বাংলাদেশ।
নিরাপত্তার ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অভূতপূর্ব এ সহায়তার স্বীকৃতি ভারত বারবার দিচ্ছে। তবে দুই প্রতিবেশী দেশের সম্পর্কের ক্ষেত্রে ২০১০ সালের জানুয়ারিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দিল্লি সফর বিশেষ গুরুত্বের সঙ্গে মূল্যায়নের দাবি রাখে। দুই প্রধানমন্ত্রীর বৈঠকে ভারতকে ট্রানজিট দেওয়ার পাশাপাশি চট্টগ্রাম ও মংলা বন্দর ব্যবহারের সিদ্ধান্তের কথা জানায় বাংলাদেশ। তিস্তার পানি বণ্টন চুক্তি ও সীমান্ত সমস্যার সুরাহা না হলেও অচিরেই বিষয়গুলোর সমাধানের আশ্বাস দিয়েছিল ভারত। ফলে ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের ঢাকা সফরকে নিয়ে বাংলাদেশের ব্যাপক আশাবাদ সৃষ্টি হয়। তবে মনমোহনের গত বছরের ঢাকা সফরে হাওয়ায় মিলিয়ে গেছে বাংলাদেশের আশাবাদ। তিস্তার পানি চুক্তি সই হয়নি। সীমান্ত চুক্তি বাস্তবায়নের প্রটোকল সই হলেও তার বাস্তবায়নে কোনো সুনির্দিষ্ট সময়সীমার কথা উল্লেখ করা হয়নি। ফলে ওই সফরের পর থেকে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক নিয়ে মানুষের মধ্যে কিছুটা হতাশা দেখা দেয়। একই ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া আছে সরকারের মধ্যেও। ওই সফরের পর পেরিয়ে গেছে আট মাসের বেশি। এ সময়ের বিভিন্ন ঘটনাপ্রবাহ থেকে এটা স্পষ্ট হয়েছে, পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে আস্থায় না নিয়ে কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক জোট সরকারের পক্ষে তিস্তা চুক্তি সই, ছিটমহল ও অপদখলীয় জমি বিনিময় আর অচিহ্নিত সীমানা চিহ্নিত করা সম্ভব নয়। এ প্রেক্ষাপটে সীমান্ত প্রটোকল অনুসমর্থনের জন্য ভারতের লোকসভায় উত্থাপনের কথা থাকলেও শেষ পর্যন্ত সেটি তোলা হয়নি। এ বিষয়গুলো সুরাহার জন্য পররাষ্ট্রমন্ত্রী দীপু মনির পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রীর দুই উপদেষ্টা একাধিকবার ভারত সফর করেছেন। কিন্তু এ বিষয়গুলোর সুরাহা খুব শিগগির হয়ে যাবে, এমন আভাস মিলছে না।
দুই প্রতিবেশীর গভীর বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক নিয়ে যখন জনগণের মধ্যে হতাশা আর সরকারের মধ্যে নানা ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া পরিলক্ষিত হচ্ছে, ঠিক তখন প্রণব মুখার্জির ঢাকা সফরটি তাৎপর্যপূর্ণ ছিল। কয়েক দফা পেছানোর পর কাকতালীয়ভাবে তিনি এমন এক সময়ে আসেন, যখন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটনও ঢাকায়। সুশাসন, সংঘাতমূলক রাজনীতি ও নির্বাচন নিয়ে মার্কিন প্রশাসনের উদ্বেগ হিলারি বেশ স্পষ্টভাবেই উচ্চারণ করেছেন। তবে বাংলাদেশের ঘনিষ্ঠ মিত্র ভারতের পক্ষে হিলারির মতো করে এত প্রকাশ্যে কোনো সমালোচনামূলক অবস্থান নেওয়া সম্ভব নয়। যদিও গত সোয়া তিন বছরের শাসনামলে অনিয়ম, দলীয়করণ, রাজনৈতিক সংঘাত ও সামাজিক অসন্তোষের কারণে সরকারের জনপ্রিয়তা হ্রাস, তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা নিয়ে দুই প্রধান দলের মুখোমুখি অবস্থান, রাজপথের আন্দোলন ক্রমশ উত্তপ্ত হয়ে ওঠা ইত্যাদি বিষয় মনমোহন সিংয়ের সরকারের মধ্যেও উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে বলে কূটনৈতিক সূত্রে জানা যায়।
ওই সূত্র বলছে, এমন পরিস্থিতি দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের জন্য স্বস্তিদায়ক নয়। প্রণব মুখার্জির ঢাকা সফরে সরকার ও বিরোধী দলের সঙ্গে বৈঠকে এ বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা হয়েছে, উদ্বেগও প্রকাশ পেয়েছে। তবে এ আলোচনা ও উদ্বেগের ফলাফল কী, তা দেখার জন্য অপেক্ষায় থাকতে হবে।
কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সার্ধশততম জন্মবার্ষিকী যৌথভাবে উদ্যাপনের সমাপনী অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ৫ ও ৬ মে ঢাকা সফর করেন ভারতের বর্ষীয়ান এই রাজনীতিবিদ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়ার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন তিনি।
এই সফরে বাংলাদেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে প্রণব মুখার্জি উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন বলে কূটনৈতিক সূত্রগুলো জানিয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে তিনি ভারত সফরের আমন্ত্রণও জানিয়েছেন। এটি রাজনৈতিক মহলে কৌতূহল সৃষ্টি করেছে। কারণ, বিগত বিএনপি সরকারের আমলে দক্ষিণ এশিয়ার এই দুই নিকট প্রতিবেশীর সম্পর্ক সর্বনিম্ন পর্যায়ে গিয়ে ঠেকেছিল। এ অবস্থায় খালেদা জিয়ার সঙ্গে প্রণব মুখার্জির সাক্ষাৎটি তাৎপর্যপূর্ণ। বিরোধীদলীয় নেতার সঙ্গে দেখা করে ভারতের অর্থমন্ত্রী যেমন ভারসাম্য স্থাপনের চেষ্টা করেছেন, তেমনি ভারত সম্পর্কে বিএনপির বর্তমান মনোভাবটা বোঝারও চেষ্টা করেছেন।
কূটনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, মূল সমস্যা দুটির সুরাহা না হওয়ায় ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্কের অনেক উন্নতি হয়েছে—এমন দাবি প্রশ্নবিদ্ধ থাকছে। যদিও ‘সম্পর্কের বিশেষ উন্নতি হয়েছে’ বলে দুই সরকারের পক্ষ থেকেই দাবি করা হয়। অতীত বলে, আওয়ামী লীগ ও কংগ্রেস পার্টি ক্ষমতায় থাকলে দুই দেশের সরকার সম্পর্কোন্নয়নে বিশেষ গুরুত্ব দেয়। যদিও শেষ পর্যন্ত বড় ধরনের কোনো অগ্রগতি অর্জিত হয় না।
বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর ভারতের নিরাপত্তাজনিত উদ্বেগ, বিশেষ করে সে দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোর বিচ্ছিন্নতাবাদ দমনে যথেষ্ট সহযোগিতা করেছে বাংলাদেশ। অতীতে বাংলাদেশে এসব বিচ্ছিন্নতাবাদীর ঘাঁটি থাকার অভিযোগ সুযোগ পেলেই তুলত ভারত। দিল্লি সে দেশের বিচ্ছিন্নতাবাদীদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দেওয়ার অভিযোগ করত। অথচ এখন দিল্লির পক্ষ থেকে উল্টো বলা হয়, বিচ্ছিন্নতাবাদীদের দমনে ভারতকে দ্ব্যর্থহীনভাবে সমর্থন দিয়েছে বাংলাদেশ।
নিরাপত্তার ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অভূতপূর্ব এ সহায়তার স্বীকৃতি ভারত বারবার দিচ্ছে। তবে দুই প্রতিবেশী দেশের সম্পর্কের ক্ষেত্রে ২০১০ সালের জানুয়ারিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দিল্লি সফর বিশেষ গুরুত্বের সঙ্গে মূল্যায়নের দাবি রাখে। দুই প্রধানমন্ত্রীর বৈঠকে ভারতকে ট্রানজিট দেওয়ার পাশাপাশি চট্টগ্রাম ও মংলা বন্দর ব্যবহারের সিদ্ধান্তের কথা জানায় বাংলাদেশ। তিস্তার পানি বণ্টন চুক্তি ও সীমান্ত সমস্যার সুরাহা না হলেও অচিরেই বিষয়গুলোর সমাধানের আশ্বাস দিয়েছিল ভারত। ফলে ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের ঢাকা সফরকে নিয়ে বাংলাদেশের ব্যাপক আশাবাদ সৃষ্টি হয়। তবে মনমোহনের গত বছরের ঢাকা সফরে হাওয়ায় মিলিয়ে গেছে বাংলাদেশের আশাবাদ। তিস্তার পানি চুক্তি সই হয়নি। সীমান্ত চুক্তি বাস্তবায়নের প্রটোকল সই হলেও তার বাস্তবায়নে কোনো সুনির্দিষ্ট সময়সীমার কথা উল্লেখ করা হয়নি। ফলে ওই সফরের পর থেকে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক নিয়ে মানুষের মধ্যে কিছুটা হতাশা দেখা দেয়। একই ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া আছে সরকারের মধ্যেও। ওই সফরের পর পেরিয়ে গেছে আট মাসের বেশি। এ সময়ের বিভিন্ন ঘটনাপ্রবাহ থেকে এটা স্পষ্ট হয়েছে, পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে আস্থায় না নিয়ে কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক জোট সরকারের পক্ষে তিস্তা চুক্তি সই, ছিটমহল ও অপদখলীয় জমি বিনিময় আর অচিহ্নিত সীমানা চিহ্নিত করা সম্ভব নয়। এ প্রেক্ষাপটে সীমান্ত প্রটোকল অনুসমর্থনের জন্য ভারতের লোকসভায় উত্থাপনের কথা থাকলেও শেষ পর্যন্ত সেটি তোলা হয়নি। এ বিষয়গুলো সুরাহার জন্য পররাষ্ট্রমন্ত্রী দীপু মনির পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রীর দুই উপদেষ্টা একাধিকবার ভারত সফর করেছেন। কিন্তু এ বিষয়গুলোর সুরাহা খুব শিগগির হয়ে যাবে, এমন আভাস মিলছে না।
দুই প্রতিবেশীর গভীর বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক নিয়ে যখন জনগণের মধ্যে হতাশা আর সরকারের মধ্যে নানা ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া পরিলক্ষিত হচ্ছে, ঠিক তখন প্রণব মুখার্জির ঢাকা সফরটি তাৎপর্যপূর্ণ ছিল। কয়েক দফা পেছানোর পর কাকতালীয়ভাবে তিনি এমন এক সময়ে আসেন, যখন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটনও ঢাকায়। সুশাসন, সংঘাতমূলক রাজনীতি ও নির্বাচন নিয়ে মার্কিন প্রশাসনের উদ্বেগ হিলারি বেশ স্পষ্টভাবেই উচ্চারণ করেছেন। তবে বাংলাদেশের ঘনিষ্ঠ মিত্র ভারতের পক্ষে হিলারির মতো করে এত প্রকাশ্যে কোনো সমালোচনামূলক অবস্থান নেওয়া সম্ভব নয়। যদিও গত সোয়া তিন বছরের শাসনামলে অনিয়ম, দলীয়করণ, রাজনৈতিক সংঘাত ও সামাজিক অসন্তোষের কারণে সরকারের জনপ্রিয়তা হ্রাস, তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা নিয়ে দুই প্রধান দলের মুখোমুখি অবস্থান, রাজপথের আন্দোলন ক্রমশ উত্তপ্ত হয়ে ওঠা ইত্যাদি বিষয় মনমোহন সিংয়ের সরকারের মধ্যেও উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে বলে কূটনৈতিক সূত্রে জানা যায়।
ওই সূত্র বলছে, এমন পরিস্থিতি দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের জন্য স্বস্তিদায়ক নয়। প্রণব মুখার্জির ঢাকা সফরে সরকার ও বিরোধী দলের সঙ্গে বৈঠকে এ বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা হয়েছে, উদ্বেগও প্রকাশ পেয়েছে। তবে এ আলোচনা ও উদ্বেগের ফলাফল কী, তা দেখার জন্য অপেক্ষায় থাকতে হবে।
No comments