ভালোবাসায় বোনা ধান by আবদুল মতিন
প্রথম আলোর ত্রয়োদশ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। এ উপলক্ষে বালাগঞ্জ বন্ধুসভা একটি ভালো কাজ করার উদ্যোগ নেয়। গত বছরের নভেম্বরে এলাকার একজন বর্গাচাষির জমির আগাছা পরিষ্কার করে দেন বন্ধুরা। সহযোগিতা করা হয় সার ও বীজ দিয়ে। প্রথম আলো কর্তৃপক্ষ এই কাজের জন্য বালাগঞ্জ বন্ধুসভাকে পুরস্কৃতও করেছিল।
যে জমির আগাছা পরিষ্কার করে দেওয়া হয়েছিল, সেখানে ভালো ফলনও হয়েছে। বন্ধুসভার বন্ধুরা ভালো কাজে অনুপ্রাণিত হয়ে গত শুক্রবার সেই কৃষকের জমির পাকা ধান কাটতে সহযোগিতা করে।
সকাল নয়টার দিকে বন্ধুসভার আবদুল মতিন, অসীম কুমার, হীরা লাল ধর, রফিক মিয়া, মিজানুর রহমান, রাসেল, ঝর্ণা দাশ, রুমেনা বেগম, মুকুট রহমান, স্নিগ্ধ, অসীম, পিন্টু গুপ্ত গোয়ালাবাজারে সমবেত হন। সেখান থেকে একটি পিকআপ ভ্যানযোগে তাঁরা কাস্তে হাতে কৃষকের ফসলি জমিতে পৌঁছান। লামা ইসবপুর গ্রামের বর্গাচাষি আবজাদ হোসেন তাঁদের দেখে মহা খুশি।
ঝর্ণা প্রথমে কাস্তে হাতে জমিতে নামেন। সকাল ১০টায় সবাই মিলে শুরু করেন সোনালি ধান কাটার উৎসব। জীবনের প্রথম ধান কাটতে গিয়ে বেশ আনন্দই পাচ্ছিলেন সবাই।
গত নভেম্বর মাসে বর্গাচাষি আবজাদ হোসেনের ৩০ শতক জমির আগাছা পরিষ্কার করে দেন বন্ধুরা। আগাছা দিয়ে তৈরি করে দেওয়া হয় জৈব সার। ফসল ফলানোর জন্য বন্ধুসভার পক্ষ থেকে উচ্চফলনশীল (হাইব্রিড) জাতের ধানের বীজ ও টিএসপি সার দেওয়া হয়। খেত ভরে যায় সোনালি পাকা ধানে। সেই ধান কাটতে সহযোগিতা করেন বন্ধুরা।
কৃষক আবজাদ হোসেন খুশি হয়েছিলেন সার বীজ পেয়ে। সেই বীজে প্রথমে তিনি চারা রোপণ করেছিলেন। সেই চারা থেকেই আজ তাঁর খেতে সোনালি ধান। সেই ধান কাটতেও যে বন্ধুরা সহযোগিতা করবেন সেটা ভাবতেই পারেননি তিনি। এই আয়োজন সফল করতে পারায়বন্ধুরা খুবই খুশি।
বালাগঞ্জ বন্ধুসভা
সকাল নয়টার দিকে বন্ধুসভার আবদুল মতিন, অসীম কুমার, হীরা লাল ধর, রফিক মিয়া, মিজানুর রহমান, রাসেল, ঝর্ণা দাশ, রুমেনা বেগম, মুকুট রহমান, স্নিগ্ধ, অসীম, পিন্টু গুপ্ত গোয়ালাবাজারে সমবেত হন। সেখান থেকে একটি পিকআপ ভ্যানযোগে তাঁরা কাস্তে হাতে কৃষকের ফসলি জমিতে পৌঁছান। লামা ইসবপুর গ্রামের বর্গাচাষি আবজাদ হোসেন তাঁদের দেখে মহা খুশি।
ঝর্ণা প্রথমে কাস্তে হাতে জমিতে নামেন। সকাল ১০টায় সবাই মিলে শুরু করেন সোনালি ধান কাটার উৎসব। জীবনের প্রথম ধান কাটতে গিয়ে বেশ আনন্দই পাচ্ছিলেন সবাই।
গত নভেম্বর মাসে বর্গাচাষি আবজাদ হোসেনের ৩০ শতক জমির আগাছা পরিষ্কার করে দেন বন্ধুরা। আগাছা দিয়ে তৈরি করে দেওয়া হয় জৈব সার। ফসল ফলানোর জন্য বন্ধুসভার পক্ষ থেকে উচ্চফলনশীল (হাইব্রিড) জাতের ধানের বীজ ও টিএসপি সার দেওয়া হয়। খেত ভরে যায় সোনালি পাকা ধানে। সেই ধান কাটতে সহযোগিতা করেন বন্ধুরা।
কৃষক আবজাদ হোসেন খুশি হয়েছিলেন সার বীজ পেয়ে। সেই বীজে প্রথমে তিনি চারা রোপণ করেছিলেন। সেই চারা থেকেই আজ তাঁর খেতে সোনালি ধান। সেই ধান কাটতেও যে বন্ধুরা সহযোগিতা করবেন সেটা ভাবতেই পারেননি তিনি। এই আয়োজন সফল করতে পারায়বন্ধুরা খুবই খুশি।
বালাগঞ্জ বন্ধুসভা
No comments