ভলিবলে সেরা বাংলা বিভাগের মেয়েরা by শারমিন নাহার
২৫, ২৬, ২৭ এপ্রিল ছিল মহাআনন্দের দিন। অনুষ্ঠিত প্রতিটা ম্যাচে আমরাই জয়ী। অপরাজিত বলে কথা, তাই শেষ দিন ২৭ তারিখে আনন্দ একটু বেশি ছিল। কথাগুলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের শিক্ষার্থী চৈতি চক্রবর্তীর। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রথমবারের মতো আয়োজন করল আন্তবিভাগ ভলিবল টুর্নামেন্ট (নারী)।
আর এই টুর্নামেন্টে জয়ী দলের সঙ্গে জমে উঠেছিল আড্ডা।
আড্ডায় অংশ নেওয়া খেলোয়াড় বাংলা বিভাগের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী শামসুন নাহার অ্যানি বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী হলগুলোর সঙ্গে বিভিন্ন খেলায় অংশ নিয়েছি। জয়লাভ করে যতটা না আনন্দ, তার চেয়ে এই আনন্দ ঢের বেশি। এবার বিভিন্ন বিভাগের সঙ্গে খেলে যে বিজয়, তা পুরো বিভাগের।
যদিও আমাদের প্রস্তুতি ছিল খুবই কম সময়ের। মাত্র কয়েক দিনের অনুশীলনেই অংশ নিয়েছি খেলায়। তবে মনে হয়নি খুব কম সময়। সবার ঐকান্তিক চেষ্টায় আমরা জয়ী। এ জয় পুরো বিভাগের।
খেলার শুরুর দিকের গল্পটা বললেন সুপ্রিয়া রানী দাস, আসলে ছাত্রীরা খেলবে ভলিবল। তা প্রথম ভাবতেই কেমন জানি লাগছিল। তবে খেলায় আগ্রহী বিভাগের অন্য ছাত্রীদের আগ্রহ দেখে অংশ নিই। কানিজ ফাতেমা বন্যা বললেন, আমি তো মুকতুজার কথাতেই রাজি হলাম। তবে অল্প সময়ের অনুশীলন হলেও মনে হয়েছে পুরো বিভাগই আমাদের পাশে ছিল।
মৌমিতা হোসেন বলেন, বাংলা বিভাগ আর আমাদের নিজেদের ইতিহাসের সম্পর্ক ওতপ্রোতভাবেই জড়িয়ে আছে। এবার আমরা আবার ইতিহাসের অংশ হতে পেরেছি। কারণ, বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯০ বছরের ইতিহাসে প্রথম আন্তবিভাগ ভলিবলের শিরোপা তো প্রথমবার আমরাই পেলাম।
বাংলা বিভাগের দামাল মেয়েরা আন্তবিভাগ ভলিবল খেলায় প্রতিটি ম্যাচেই থেকেছে অপরাজিত। তাই খুশিটা ওদের ঢের।
চৈতি চক্রবর্তী আর বলেন, মেয়েদের অংশগ্রহণ হলেও বিভাগের ছেলে শিক্ষার্থীদের উৎসাহ কোনো অংশেই কম ছিল না।
এই খেলার আহ্বায়ক বাংলা বিভাগের অধ্যাপক রফিক উল্লা খান বলেন, সাহিত্যচর্চার পাশাপাশি আমাদের মেয়েরা তাদের যোগ্যতার প্রমাণ রেখেছে এই বিজয়ের মাধ্যমে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিজিক্যাল ইনস্ট্রাক্টর নিবেদিতা দাস বলেন, প্রথমবারের মতো বাংলা বিভাগের মেয়েদের অর্জন আসলেই ভালো লাগার। মেয়েদের অদম্য ইচ্ছা আর চেষ্টা এই অর্জন সহায়ক হয়েছে। তবে মেয়েদের জন্য আরও বিভিন্ন ধরনের খেলা শুরু করা উচিত। হতে পারে তা ক্রিকেট কিংবা ফুটবল।
আড্ডায় অংশ নেওয়া খেলোয়াড় বাংলা বিভাগের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী শামসুন নাহার অ্যানি বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী হলগুলোর সঙ্গে বিভিন্ন খেলায় অংশ নিয়েছি। জয়লাভ করে যতটা না আনন্দ, তার চেয়ে এই আনন্দ ঢের বেশি। এবার বিভিন্ন বিভাগের সঙ্গে খেলে যে বিজয়, তা পুরো বিভাগের।
যদিও আমাদের প্রস্তুতি ছিল খুবই কম সময়ের। মাত্র কয়েক দিনের অনুশীলনেই অংশ নিয়েছি খেলায়। তবে মনে হয়নি খুব কম সময়। সবার ঐকান্তিক চেষ্টায় আমরা জয়ী। এ জয় পুরো বিভাগের।
খেলার শুরুর দিকের গল্পটা বললেন সুপ্রিয়া রানী দাস, আসলে ছাত্রীরা খেলবে ভলিবল। তা প্রথম ভাবতেই কেমন জানি লাগছিল। তবে খেলায় আগ্রহী বিভাগের অন্য ছাত্রীদের আগ্রহ দেখে অংশ নিই। কানিজ ফাতেমা বন্যা বললেন, আমি তো মুকতুজার কথাতেই রাজি হলাম। তবে অল্প সময়ের অনুশীলন হলেও মনে হয়েছে পুরো বিভাগই আমাদের পাশে ছিল।
মৌমিতা হোসেন বলেন, বাংলা বিভাগ আর আমাদের নিজেদের ইতিহাসের সম্পর্ক ওতপ্রোতভাবেই জড়িয়ে আছে। এবার আমরা আবার ইতিহাসের অংশ হতে পেরেছি। কারণ, বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯০ বছরের ইতিহাসে প্রথম আন্তবিভাগ ভলিবলের শিরোপা তো প্রথমবার আমরাই পেলাম।
বাংলা বিভাগের দামাল মেয়েরা আন্তবিভাগ ভলিবল খেলায় প্রতিটি ম্যাচেই থেকেছে অপরাজিত। তাই খুশিটা ওদের ঢের।
চৈতি চক্রবর্তী আর বলেন, মেয়েদের অংশগ্রহণ হলেও বিভাগের ছেলে শিক্ষার্থীদের উৎসাহ কোনো অংশেই কম ছিল না।
এই খেলার আহ্বায়ক বাংলা বিভাগের অধ্যাপক রফিক উল্লা খান বলেন, সাহিত্যচর্চার পাশাপাশি আমাদের মেয়েরা তাদের যোগ্যতার প্রমাণ রেখেছে এই বিজয়ের মাধ্যমে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিজিক্যাল ইনস্ট্রাক্টর নিবেদিতা দাস বলেন, প্রথমবারের মতো বাংলা বিভাগের মেয়েদের অর্জন আসলেই ভালো লাগার। মেয়েদের অদম্য ইচ্ছা আর চেষ্টা এই অর্জন সহায়ক হয়েছে। তবে মেয়েদের জন্য আরও বিভিন্ন ধরনের খেলা শুরু করা উচিত। হতে পারে তা ক্রিকেট কিংবা ফুটবল।
No comments