ফেসবুকের ভবিষ্যৎ
ভবিষ্যতে
হয়তো আপনি যে চিন্তা করবেন; ফেসবুকে সেটিই স্ট্যাটাস হিসেবে হালনাগাদ হয়ে
যাবে। এই টেলিপ্যাথিই হতে পারে ফেসবুকের ভবিষ্যৎ। ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা
মার্ক জাকারবার্গ অন্তত তাই মনে করছেন।
গতকাল মঙ্গলবার ফেসবুকে এক প্রশ্নোত্তর পর্বে অংশ নেন ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী মার্ক জাকারবার্গ। সেখানে এক প্রশ্নের জবাবে টেলিপ্যাথিকে ফেসবুকের ভবিষ্যৎ বলে উল্লেখ করেন জাকারবার্গ।
জাকারবার্গ বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি একদিন আমাদের সব চিন্তা-ভাবনা প্রযুক্তির সাহায্যে একে অন্যের কাছে সরাসরি স্থানান্তর করতে পারব। কেউ কোনো কিছু চিন্তা করে সেটি শেয়ার করতে চাইলে তাঁর বন্ধুরা সে চিন্তাটির তৎক্ষণাৎ অভিজ্ঞতা লাভ করবে। ভবিষ্যতের যোগাযোগ পদ্ধতি এ রকমই হবে।’
টার্মিনেটর খ্যাত আরনল্ড শোয়ার্জনেগার মার্ক জাকারবার্গকে প্রশ্ন করেন। তিনি জিজ্ঞাসা করেন, জাকারবার্গ কতটা শারীরিক ব্যায়াম করেন এবং ভবিষ্যতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার কারণে মানুষের চেয়ে যন্ত্র এগিয়ে যাবে বলে তিনি (জাকারবার্গ) মনে করেন কি না। জাকারবার্গ উত্তরে বলেন, সপ্তাহে তিন দিন সকালে ঘুম থেকে উঠে ব্যায়াম করেন এবং তার কুকুরটির সঙ্গে দৌড়ান। আর প্রশ্নের দ্বিতীয় অংশের উত্তরে বলেন, মানুষের সঙ্গে যন্ত্র কোনো দিন জিততে পারবে না বলেই তিনি মনে করেন।
বিখ্যাতদের মধ্যে জাকারবার্গকে প্রশ্ন করেছিলেন তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং। বেঁচে থাকতে বিজ্ঞানের কোনো প্রশ্নের সমাধান জাকারবার্গ দেখে যেতে পারলে বেশি খুশি হবেন বলে প্রশ্ন করেন তিনি। জাকারবার্গ উত্তরে বলেন, মানুষ কীভাবে শেখে, কীভাবে দীর্ঘদিন বেঁচে থাকতে পারে, কীভাবে সব রোগ-শোক দূর করতে পারে— এগুলোর প্রতি আগ্রহের পাশাপাশি নিজস্ব তত্ত্ব দাঁড় করানোর কথাও বলেন।
জাকারবার্গ বলেন, ‘আমরা কাকে এবং কেন বেশি যত্ন করি, কীভাবে মানুষের সামাজিক সম্পর্ক গড়ে ওঠে এর পেছনে নিশ্চয়ই কোনো গাণিতিক সূত্র আছে। আমার সেটা জানতে কৌতূহল হয়। আমি বাজি ধরে বলতে পারি, সামাজিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে নিশ্চয়ই কোনো গাণিতিক সূত্র আছে।’
স্টিফেন হকিংয়ের প্রশ্নটি ফেসবুকে অনেকেই ‘লাইক’ দেন। অনেকে ভেবেছিলেন জাকারবার্গকে এই প্রশ্ন করে বড় বিপদে ফেলেছেন হকিং। কিন্তু মুহূর্তের মধ্যেই জাকারবার্গ হকিংয়ের প্রশ্নের উত্তর দিয়ে সামাজিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে আরেক ‘হকিং’ হওয়ার ইচ্ছার কথা জানান। (পিসি ওয়ার্ল্ড)
গতকাল মঙ্গলবার ফেসবুকে এক প্রশ্নোত্তর পর্বে অংশ নেন ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী মার্ক জাকারবার্গ। সেখানে এক প্রশ্নের জবাবে টেলিপ্যাথিকে ফেসবুকের ভবিষ্যৎ বলে উল্লেখ করেন জাকারবার্গ।
জাকারবার্গ বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি একদিন আমাদের সব চিন্তা-ভাবনা প্রযুক্তির সাহায্যে একে অন্যের কাছে সরাসরি স্থানান্তর করতে পারব। কেউ কোনো কিছু চিন্তা করে সেটি শেয়ার করতে চাইলে তাঁর বন্ধুরা সে চিন্তাটির তৎক্ষণাৎ অভিজ্ঞতা লাভ করবে। ভবিষ্যতের যোগাযোগ পদ্ধতি এ রকমই হবে।’
টার্মিনেটর খ্যাত আরনল্ড শোয়ার্জনেগার মার্ক জাকারবার্গকে প্রশ্ন করেন। তিনি জিজ্ঞাসা করেন, জাকারবার্গ কতটা শারীরিক ব্যায়াম করেন এবং ভবিষ্যতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার কারণে মানুষের চেয়ে যন্ত্র এগিয়ে যাবে বলে তিনি (জাকারবার্গ) মনে করেন কি না। জাকারবার্গ উত্তরে বলেন, সপ্তাহে তিন দিন সকালে ঘুম থেকে উঠে ব্যায়াম করেন এবং তার কুকুরটির সঙ্গে দৌড়ান। আর প্রশ্নের দ্বিতীয় অংশের উত্তরে বলেন, মানুষের সঙ্গে যন্ত্র কোনো দিন জিততে পারবে না বলেই তিনি মনে করেন।
বিখ্যাতদের মধ্যে জাকারবার্গকে প্রশ্ন করেছিলেন তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং। বেঁচে থাকতে বিজ্ঞানের কোনো প্রশ্নের সমাধান জাকারবার্গ দেখে যেতে পারলে বেশি খুশি হবেন বলে প্রশ্ন করেন তিনি। জাকারবার্গ উত্তরে বলেন, মানুষ কীভাবে শেখে, কীভাবে দীর্ঘদিন বেঁচে থাকতে পারে, কীভাবে সব রোগ-শোক দূর করতে পারে— এগুলোর প্রতি আগ্রহের পাশাপাশি নিজস্ব তত্ত্ব দাঁড় করানোর কথাও বলেন।
জাকারবার্গ বলেন, ‘আমরা কাকে এবং কেন বেশি যত্ন করি, কীভাবে মানুষের সামাজিক সম্পর্ক গড়ে ওঠে এর পেছনে নিশ্চয়ই কোনো গাণিতিক সূত্র আছে। আমার সেটা জানতে কৌতূহল হয়। আমি বাজি ধরে বলতে পারি, সামাজিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে নিশ্চয়ই কোনো গাণিতিক সূত্র আছে।’
স্টিফেন হকিংয়ের প্রশ্নটি ফেসবুকে অনেকেই ‘লাইক’ দেন। অনেকে ভেবেছিলেন জাকারবার্গকে এই প্রশ্ন করে বড় বিপদে ফেলেছেন হকিং। কিন্তু মুহূর্তের মধ্যেই জাকারবার্গ হকিংয়ের প্রশ্নের উত্তর দিয়ে সামাজিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে আরেক ‘হকিং’ হওয়ার ইচ্ছার কথা জানান। (পিসি ওয়ার্ল্ড)
No comments