ইঞ্জিন বিকল হয়ে বিধ্বস্ত হয় বিমানটি
গত মঙ্গলবার বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়নের কিছুক্ষণের মধ্যেই বিমানবাহিনীর হারকিউলিস সি-১৩০ বিমানটি মেদান শহরের একটি আবাসিক এলাকায় বিধ্বস্ত হয়।ছবি: এএফপি |
গত মঙ্গলবার বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়নের কিছুক্ষণের মধ্যেই বিমানবাহিনীর হারকিউলিস সি-১৩০ বিমানটি মেদান শহরের একটি আবাসিক এলাকায় বিধ্বস্ত হয়।ছবি: এএফপি |
ইন্দোনেশিয়ায়
গত মঙ্গলবার সামরিক বিমানটির বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ হিসেবে ইঞ্জিন বিকল হয়ে
গিয়েছিল বলে ধারণা করা হচ্ছে। দেশটির বিমানবাহিনী আজ তথ্য জানিয়েছে। তবে
ধারণক্ষমতার চেয়ে বেশি ওজন বহনের কারণে বিমনাটি বিধ্বস্ত হয়েছে বলে যে
অভিযোগ, তারা সেটি অস্বীকার করেছে। বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়নের কিছুক্ষণের মধ্যেই বিমানবাহিনীর হারকিউলিস সি-১৩০
বিমানটি মেদান শহরের একটি আবাসিক এলাকায় বিধ্বস্ত হয়। শেষ খবর পাওয়া
পর্যন্ত ১৪২ জন যাত্রীর মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। ইন্দোনেশিয়ার বিমানবাহিনীর কর্মকর্তা আগুস দুয়ি পুতরানতো সাংবাদিকদের
বলেন, প্রাথমিক তদন্তে পাওয়া ফলে দেখা গেছে, ওড়ার পর ৫১ বছর পুরোনো
বিমানটির চারটি ইঞ্জিনের একটি চালু হয়নি। এর ফলে সম্ভবত একটি পাখা কাজ
করছিল না। তাই ধীর গতির কারণে বিমানটি ওড়ার পর ডান দিকে কাত হয়ে যায় এবং
কিছুক্ষণের মধ্যেই একটি টাওয়ারে আঘাত করে। আগুস আরও বলেন, ‘ ওড়ার কিছুক্ষণ
পরেই বিমানের পাইলট অবতরণ করতে চেয়েছিলেন। এর অর্থ নিশ্চয় কোনো সমস্যা
হয়েছিল।’
মঙ্গলবার দুর্ঘটনার পর প্রত্যক্ষদর্শী অনেকেই বলেছিলেন, বিমানটি ওড়ার পর তারা সেটিকে কাঁপতে দেখেছেন। বিধ্বস্ত হওয়ার কিছুক্ষণ আগে বিমানটি থেকে ধোঁয়াও বের হতে দেখেন তাঁরা।
তবে বিমানবাহিনীর কর্মকর্তা পুতরানতোর দাবি, ধারণক্ষমতার বেশি ওজন বহনের ফলে বিমানটি বিধ্বস্ত হয়নি। তিনি বলেন, সাড়ে ১২ টন ধারণক্ষমতার ওই বিমানটি ওই দিন আট টন ওজন বহন করছিল। বিমানটিতে সেনা সদস্যরা ও তাঁদের পরিবারের সদস্যসহ ১২২জন আরোহী ছিলেন। তাঁদের ছাড়া অন্যরা ভবন ও বিমানের ধ্বংসস্তূপের চাপে মারা গেছেন।
সামরিক বাহিনীতে কেউ চাকরি করেন না এমন কয়েকটি পরিবারের স্বজনদের অভিযোগ, ওই দিন বিমানটিতে সাত লাখ রুপিয়াহ (প্রায় চার হাজার টাকা) থেকে ১০ লাখ রুপিয়াহর বিনিময়ে যাত্রীদের তোলা হয়েছিল।
জ্যানসন হালোমোয়ান সিনাগা নামে এক ব্যক্তির জানান, ওই বিমানের তাঁর পাঁচজন স্বজন ছিল। তাঁরা অর্থের বিনিময়ে ওই বিমানের যাত্রী হয়েছিলেন যদি তাঁদের কেউ সেনা সদস্য ছিলেন না।
বিমানটি জাকার্তা থেকে সিঙ্গাপুর হয়ে দক্ষিণ চীন সাগরে নাতুনা দ্বীপপুঞ্জে যাওয়ার কথা ছিল। মেদান শহরে অবতরণের আগে বিমানটি কয়েক দফা যাত্রাবিরতি দিয়েছিল।
মঙ্গলবার দুর্ঘটনার পর প্রত্যক্ষদর্শী অনেকেই বলেছিলেন, বিমানটি ওড়ার পর তারা সেটিকে কাঁপতে দেখেছেন। বিধ্বস্ত হওয়ার কিছুক্ষণ আগে বিমানটি থেকে ধোঁয়াও বের হতে দেখেন তাঁরা।
তবে বিমানবাহিনীর কর্মকর্তা পুতরানতোর দাবি, ধারণক্ষমতার বেশি ওজন বহনের ফলে বিমানটি বিধ্বস্ত হয়নি। তিনি বলেন, সাড়ে ১২ টন ধারণক্ষমতার ওই বিমানটি ওই দিন আট টন ওজন বহন করছিল। বিমানটিতে সেনা সদস্যরা ও তাঁদের পরিবারের সদস্যসহ ১২২জন আরোহী ছিলেন। তাঁদের ছাড়া অন্যরা ভবন ও বিমানের ধ্বংসস্তূপের চাপে মারা গেছেন।
সামরিক বাহিনীতে কেউ চাকরি করেন না এমন কয়েকটি পরিবারের স্বজনদের অভিযোগ, ওই দিন বিমানটিতে সাত লাখ রুপিয়াহ (প্রায় চার হাজার টাকা) থেকে ১০ লাখ রুপিয়াহর বিনিময়ে যাত্রীদের তোলা হয়েছিল।
জ্যানসন হালোমোয়ান সিনাগা নামে এক ব্যক্তির জানান, ওই বিমানের তাঁর পাঁচজন স্বজন ছিল। তাঁরা অর্থের বিনিময়ে ওই বিমানের যাত্রী হয়েছিলেন যদি তাঁদের কেউ সেনা সদস্য ছিলেন না।
বিমানটি জাকার্তা থেকে সিঙ্গাপুর হয়ে দক্ষিণ চীন সাগরে নাতুনা দ্বীপপুঞ্জে যাওয়ার কথা ছিল। মেদান শহরে অবতরণের আগে বিমানটি কয়েক দফা যাত্রাবিরতি দিয়েছিল।
No comments