সড়কে আবাসিক ভবন ও স্কুল
বগুড়া হাউজিং এস্টেটের রাস্তা দখল করে নির্মাণ করা দোতলা ভবন l প্রথম আলো |
বগুড়ার
হাউজিং এস্টেট এলাকার সড়কের ওপর দুটি পাকা ভবন নির্মাণ করেছেন রাশেদুর
রহমান নামের স্থানীয় এক ব্যক্তি। এদিকে হাউজিং এস্টেট এলাকার আদর্শ বালিকা
উচ্চবিদ্যালয়ের পাশের কিছু জমি দখলের অভিযোগ রয়েছে এস্টেটের সভাপতি
আবদুল হান্নানের বিরুদ্ধে।
বগুড়া হাউজিং এস্টেটের প্রশাসনিক কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, এই এস্টেটের অনুমোদিত নকশায় উপশহর আদর্শ বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের পূর্ব পাশ ও বাণিজ্যিক প্লটের পশ্চিম পাশ ঘেঁষে উত্তর-দক্ষিণমুখী প্রায় ৩২৭ ফুট দৈর্ঘ্য ও ৩০ ফুট প্রস্থের একটি সড়ক রয়েছে। কয়েক বছর আগে বালিকা বিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি রাশেদুর রহমান ওই সড়কটি দখল করে দোতলা ভবন নির্মাণ করেন। ভবনটিতে তিনি পরিবার নিয়ে বসবাস করছেন। ভবনের পাশে সড়কের অবশিষ্ট জায়গায় আরেকটি পাকা ভবন বানানো হয়েছে। সেখানে উপশহর কেজি বিদ্যাপীঠ নামে একটি কিন্ডারগার্টেন চালু করা হয়েছে। রাশেদুর ওই বিদ্যাপীঠের পরিচালক।
কর্মকর্তারা বলছেন, ২০১২ সালের ৩ মে তৎকালীন প্রশাসনিক কর্মকর্তা রুহুল আমিন অবৈধ আবাসিক ভবন ও স্কুলভবন সরিয়ে নিতে রাশেদুর রহমানকে চিঠি দেন। একই বছরের ১৩ মে জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী মো. আবু হোরায়রা আরেকটি চিঠিতে সড়কের ওপর থেকে অবৈধ ভবন অপসারণ করে তা জনসাধারণের চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করার নির্দেশ দেন। এরপর ৫ জুলাই জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের নির্বাহী প্রকৌশলীর কার্যালয় থেকে পাঠানো চিঠিতেও সড়কের ওপর থেকে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করতে বলা হয়। চলতি বছরের ১১ জানুয়ারি উপবিভাগীয় প্রকৌশলীর কার্যালয় থেকে অবৈধ স্থাপনা সরাতে সাত দিন সময় দিয়ে রাশেদুরকে চিঠি দেওয়া হয়। দফায় দফায় চিঠি পেয়েও অবৈধ দখল ছাড়েননি রাশেদুর রহমান।
রাশেদুর রহমান বলেন, ‘বিদ্যালয়ের পাশের দোতলা ভবন বসবাসের জন্য বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে ভাড়া নিয়েছি। আর যে ভবনে কেজি বিদ্যাপীঠের ক্লাস হচ্ছে সেটাও বালিকা বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের। উচ্ছেদ করতে হলে বিদ্যালয়কে চিঠি দিতে হবে।’
এদিকে আবদুল হান্নান প্রধান সড়কের পাশে বাণিজ্যিক-১১ নামে একটি প্লট বরাদ্দ নিয়ে পাশের বেশ কিছু জায়গা অবৈধভাবে দখল করেছেন। এ জায়গাটি দখলমুক্ত করতে ২০০৮ সাল থেকে চিঠি চালাচালি করছে গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষ।
হাউজিং এস্টেট সমিতির সভাপতি আবদুল হান্নান বলেন, ‘বরাদ্দ নেওয়া প্লটের পাশে জায়গাটি অব্যবহৃত ছিল। জায়গাটুকু কাজে লাগাতে দখলে নিয়েছি। সম্প্রতি উচ্চ আদালত থেকে জায়গাটি দখলের পক্ষে রায় পেয়েছি।’ জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের বগুড়া উপবিভাগের প্রকৌশলী আবু হোরায়রা বলেন, ‘হাউজিং এস্টেটের অনুমতি নেই। তাই দলিল না হওয়া পর্যন্ত ওই জায়গাটির দখল অবৈধ।’
বগুড়া হাউজিং এস্টেটের প্রশাসনিক কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, এই এস্টেটের অনুমোদিত নকশায় উপশহর আদর্শ বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের পূর্ব পাশ ও বাণিজ্যিক প্লটের পশ্চিম পাশ ঘেঁষে উত্তর-দক্ষিণমুখী প্রায় ৩২৭ ফুট দৈর্ঘ্য ও ৩০ ফুট প্রস্থের একটি সড়ক রয়েছে। কয়েক বছর আগে বালিকা বিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি রাশেদুর রহমান ওই সড়কটি দখল করে দোতলা ভবন নির্মাণ করেন। ভবনটিতে তিনি পরিবার নিয়ে বসবাস করছেন। ভবনের পাশে সড়কের অবশিষ্ট জায়গায় আরেকটি পাকা ভবন বানানো হয়েছে। সেখানে উপশহর কেজি বিদ্যাপীঠ নামে একটি কিন্ডারগার্টেন চালু করা হয়েছে। রাশেদুর ওই বিদ্যাপীঠের পরিচালক।
কর্মকর্তারা বলছেন, ২০১২ সালের ৩ মে তৎকালীন প্রশাসনিক কর্মকর্তা রুহুল আমিন অবৈধ আবাসিক ভবন ও স্কুলভবন সরিয়ে নিতে রাশেদুর রহমানকে চিঠি দেন। একই বছরের ১৩ মে জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী মো. আবু হোরায়রা আরেকটি চিঠিতে সড়কের ওপর থেকে অবৈধ ভবন অপসারণ করে তা জনসাধারণের চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করার নির্দেশ দেন। এরপর ৫ জুলাই জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের নির্বাহী প্রকৌশলীর কার্যালয় থেকে পাঠানো চিঠিতেও সড়কের ওপর থেকে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করতে বলা হয়। চলতি বছরের ১১ জানুয়ারি উপবিভাগীয় প্রকৌশলীর কার্যালয় থেকে অবৈধ স্থাপনা সরাতে সাত দিন সময় দিয়ে রাশেদুরকে চিঠি দেওয়া হয়। দফায় দফায় চিঠি পেয়েও অবৈধ দখল ছাড়েননি রাশেদুর রহমান।
রাশেদুর রহমান বলেন, ‘বিদ্যালয়ের পাশের দোতলা ভবন বসবাসের জন্য বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে ভাড়া নিয়েছি। আর যে ভবনে কেজি বিদ্যাপীঠের ক্লাস হচ্ছে সেটাও বালিকা বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের। উচ্ছেদ করতে হলে বিদ্যালয়কে চিঠি দিতে হবে।’
এদিকে আবদুল হান্নান প্রধান সড়কের পাশে বাণিজ্যিক-১১ নামে একটি প্লট বরাদ্দ নিয়ে পাশের বেশ কিছু জায়গা অবৈধভাবে দখল করেছেন। এ জায়গাটি দখলমুক্ত করতে ২০০৮ সাল থেকে চিঠি চালাচালি করছে গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষ।
হাউজিং এস্টেট সমিতির সভাপতি আবদুল হান্নান বলেন, ‘বরাদ্দ নেওয়া প্লটের পাশে জায়গাটি অব্যবহৃত ছিল। জায়গাটুকু কাজে লাগাতে দখলে নিয়েছি। সম্প্রতি উচ্চ আদালত থেকে জায়গাটি দখলের পক্ষে রায় পেয়েছি।’ জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের বগুড়া উপবিভাগের প্রকৌশলী আবু হোরায়রা বলেন, ‘হাউজিং এস্টেটের অনুমতি নেই। তাই দলিল না হওয়া পর্যন্ত ওই জায়গাটির দখল অবৈধ।’
No comments