ভোরের বাজারে তাজা পণ্যের খোঁজে by মামুন মুহাম্মদ
সাতকানিয়ার কাঞ্চনা ইউনিয়নের লতাপীরের কাঁচাবাজারে তাজা শাকসবজির পসরা নিয়ে বসেছেন বিক্রেতারা l প্রথম আলো |
ভোর
ছয়টায় ক্রেতা–বিক্রেতাদের হাঁক-ডাকে জেগে ওঠে কাঁচাবাজারটি। দূর-দূরান্ত
থেকে পুকুর ও বিলের তাজা মাছ, খেতের সবজি, দেশি মুরগি আর ফলমূল কিনতে আসেন
ক্রেতারা। সড়কের দুপাশে তখন তিল ধারণের ঠাঁই থাকে না। কিন্তু বেলা ১১টার
মধ্যেই আবার সব সুনসান। সাতকানিয়া উপজেলার মধ্যম কাঞ্চনা এলাকার লতা পীরের
বাজার ‘ভোরের বাজার’ নামেই পরিচিত স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছে।
প্রতি সপ্তাহের সোম ও শুক্রবার বসে লতা পীরের বাজার। হাটের হাসিল কম বলে জিনিসপত্রও সস্তায় বিক্রি করতে পারেন বিক্রেতারা। পাশাপাশি এখানে মেলে তাজা শাকসবজি, পুকুর-বিলের জ্যান্ত মাছ, দেশি হাঁস-মুরগি, কবুতর, দেশি হাঁস-মুরগির ডিম। পাওয়া যায় বাড়ির উঠানে লাগানো গাছের আম, জাম, লিচু, কাঁঠালসহ নানা জাতের মৌসুমি ফল। মিলবে চাল, ডাল, পেঁয়াজ, আদা, রসুনসহ সব ধরনের মসলাও।
সরেজমিনে দেখা যায়, মধ্যম কাঞ্চনা এলাকায় প্রায় ৪০০ মিটার সড়কের দুই পাশ দখল করে চাষি ও ব্যবসায়ীরা পণ্য নিয়ে বসে আছেন। ক্রেতারা দরদাম করে প্রয়োজনীয় শাকসবজি, মাছ বা অন্যান্য পণ্য কেনাকাটা করছেন। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ক্রেতার সংখ্যাও কমতে শুরু করে। সকাল ১০টার দিকে ক্রেতা-বিক্রেতাশূন্য হয়ে পড়ে কাঁচাবাজার।
কাঁচাবাজারের ইজারাদার মোহাম্মদ ছালাম জানান, শত বছরের এই বাজারে দূর-দূরান্ত থেকে লোকজন কেনাকাটা করতে আসেন। তাঁরা আসেন কম দামে টাটকা সব পণ্য কেনার আশায়। এই দিকটি চিন্তা করে বিক্রেতাদের কাছ থেকে হাসিল নেওয়া হয় খুব কম। যে যা দেন তা-ই নেওয়া হয়।
স্থানীয় বাসিন্দা রফিকুল ইসলাম (৫৫) তিনটি দেশি মুরগি বিক্রি করতে বাজারে এসেছেন। তিনি বলেন, এই বাজারে বেশির ভাগ ঘরোয়া পণ্যই বিক্রি হয়। তা ছাড়া এখানে জিনিসপত্রের দাম অন্যান্য বাজারের চেয়ে তুলনামূলক কম।
সাতকানিয়া সদর থেকে কেনাকাটা করতে আসা নাছের উদ্দিন (৩৪) ও আবদুল মালেক (৪৮) বলেন, ‘এত দূর থেকে বাজার করতে আসি শুধু তাজা শাকসবজি, মাছ ও দেশি মুরগির লোভে। তা ছাড়া এখানে জিনিসপত্রের দামও অনেক কম।’
কাঞ্চনা ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আবদুল মন্নান বলেন, সড়কের পাশে বাজার বসায় তেমন কোনো সমস্যার সৃষ্টি হয় না। কারণ, সকালের দিকে ওই সড়ক দিয়ে গাড়ি চলাচল করে না বললেই চলে।
প্রতি সপ্তাহের সোম ও শুক্রবার বসে লতা পীরের বাজার। হাটের হাসিল কম বলে জিনিসপত্রও সস্তায় বিক্রি করতে পারেন বিক্রেতারা। পাশাপাশি এখানে মেলে তাজা শাকসবজি, পুকুর-বিলের জ্যান্ত মাছ, দেশি হাঁস-মুরগি, কবুতর, দেশি হাঁস-মুরগির ডিম। পাওয়া যায় বাড়ির উঠানে লাগানো গাছের আম, জাম, লিচু, কাঁঠালসহ নানা জাতের মৌসুমি ফল। মিলবে চাল, ডাল, পেঁয়াজ, আদা, রসুনসহ সব ধরনের মসলাও।
সরেজমিনে দেখা যায়, মধ্যম কাঞ্চনা এলাকায় প্রায় ৪০০ মিটার সড়কের দুই পাশ দখল করে চাষি ও ব্যবসায়ীরা পণ্য নিয়ে বসে আছেন। ক্রেতারা দরদাম করে প্রয়োজনীয় শাকসবজি, মাছ বা অন্যান্য পণ্য কেনাকাটা করছেন। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ক্রেতার সংখ্যাও কমতে শুরু করে। সকাল ১০টার দিকে ক্রেতা-বিক্রেতাশূন্য হয়ে পড়ে কাঁচাবাজার।
কাঁচাবাজারের ইজারাদার মোহাম্মদ ছালাম জানান, শত বছরের এই বাজারে দূর-দূরান্ত থেকে লোকজন কেনাকাটা করতে আসেন। তাঁরা আসেন কম দামে টাটকা সব পণ্য কেনার আশায়। এই দিকটি চিন্তা করে বিক্রেতাদের কাছ থেকে হাসিল নেওয়া হয় খুব কম। যে যা দেন তা-ই নেওয়া হয়।
স্থানীয় বাসিন্দা রফিকুল ইসলাম (৫৫) তিনটি দেশি মুরগি বিক্রি করতে বাজারে এসেছেন। তিনি বলেন, এই বাজারে বেশির ভাগ ঘরোয়া পণ্যই বিক্রি হয়। তা ছাড়া এখানে জিনিসপত্রের দাম অন্যান্য বাজারের চেয়ে তুলনামূলক কম।
সাতকানিয়া সদর থেকে কেনাকাটা করতে আসা নাছের উদ্দিন (৩৪) ও আবদুল মালেক (৪৮) বলেন, ‘এত দূর থেকে বাজার করতে আসি শুধু তাজা শাকসবজি, মাছ ও দেশি মুরগির লোভে। তা ছাড়া এখানে জিনিসপত্রের দামও অনেক কম।’
কাঞ্চনা ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আবদুল মন্নান বলেন, সড়কের পাশে বাজার বসায় তেমন কোনো সমস্যার সৃষ্টি হয় না। কারণ, সকালের দিকে ওই সড়ক দিয়ে গাড়ি চলাচল করে না বললেই চলে।
No comments