১০০ কিলোমিটার রাস্তায় খানাখন্দ by মহিউদ্দীন জুয়েল
টানা
এক সপ্তাহের প্রবল বৃষ্টিতে বেহাল অবস্থা ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের ১০০
কিলোমিটার সড়কের। সরজমিন গতকাল একাধিক জায়গায় গিয়ে দেখা গেছে এমনি চিত্র।
এমন অবস্থায় ঈদের আগে মহাসড়কের খানাখন্দগুলো মেরামত না করলে ঘরমুখো
যাত্রীদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হবে বলে অভিমত যাত্রীদের। মানবজমিনের সঙ্গে
আলাপকালে তারা জানিয়েছেন, টানা বৃষ্টিতে বেশির ভাগ সড়কে ইট-সুরকি উঠে গেছে।
তৈরি হয়েছে গর্ত। কয়েক দিন ধরে ঝুঁকি নিয়ে বড় বাসগুলোকে চলতে দেখা যাচ্ছে।
বিশেষ করে দূরপাল্লার এসব গাড়ি ঈদে অতিরিক্ত সার্ভিস চালু করায় এ নিয়ে
দুর্ভোগ কাটছে না মানুষের। সিটি গেট এলাকা থেকে মীরসরাই পর্যন্ত প্রায় ৫৫
কিলোমিটার সড়ক খানাখন্দে ভরা।
গতকাল সকালে চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে গিয়ে দেখা যায়, সেখানকার বেশ কিছু জায়গায় এখনও চলছে মাটি ভরাটের কাজ। বেশির ভাগ অংশে ইট-সুরকি উঠে যাওয়ায় তা ঢাকার চেষ্টা করছেন নিয়োজিত শ্রমিকরা। অনেক জায়গায় কার্পেট উঠে যাওয়ায় চলাচলে অনেক গাড়ি কাত হয়ে যাচ্ছে। একই সঙ্গে এক সপ্তাহ আগের প্রবল বর্ষণে পানি জমে এখানে সৃষ্টি হয়েছে বড় বড় গর্ত। এসব গর্ত ভরাট করতে তাই ট্রাকে ট্রাকে মাটি ও বালু এনে তা ভরাট করা হচ্ছে। কোন কোন জায়গায় মাটি দেবে গেছে। ফলে গাড়িগুলোকে অধিক যাত্রী নিয়ে সাবধানে চলাচল করতে হচ্ছে। চট্টগ্রাম থেকে মীরসরাই হয়ে কুমিল্লা পর্যন্ত অন্তত ১০০ কিলোমিটার সড়কেরই বর্তমানে বিরাজ করছে বেহাল অবস্থা। এখানে সৃষ্টি হয়েছে ছোট-বড় মিলিয়ে ২০০ গর্ত। প্রতিদিন জ্যাম লাগছে গড়ে ৩-৪ ঘণ্টা। যোগাযোগমন্ত্রী বিষয়টি জানার পর সব রাস্তা ঈদের আগে মেরামত করার নির্দেশ দিয়েছেন। প্রবল বর্ষণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে মহাসড়কের বারৈয়ারহাট থেকে মীরসরাই এলাকার বড়দারোগারহাট নিজামপুর, বড়তাকিয়া, মীরসরাই সদর, মিঠাছড়া ও জোরারগঞ্জ এলাকা। সেখানে অসংখ্য খানাখন্দ দেখা গেছে। একই চিত্র সীতাকুণ্ডের ফৌজদারহাট, বাংলাবাজার, জলিল গেট, রাস্তার মাথা, বিএমএ গেট, ভাটিয়ারী, মাদামবিবিরহাট, কদম রসুল, কুমিরা, ছোটকুমিরা, বাঁশবাড়ীয়া, আর আর টেক্সাটাইল গেটসহ স্থানীয় ২০টির বেশি এলাকায়। এসব সড়ক দিয়ে প্রতিদিন চলাচল করছে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কসহ দূরপাল্লার কয়েক শ বাস। প্রতিদিনই জ্যাম লাগছে ৩-৪ ঘণ্টা। চট্টগ্রাম বাসমালিক সমিতির নেতারা জানান, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের রাস্তাগুলোতে সৃষ্টি হয়েছে ২০০-এর বেশি গর্ত। বেশ কয়েক মাস আগে বড় গর্তগুলোতে সাময়িকভাবে ইট বসিয়ে গাড়ি চলাচলের ব্যবস্থা করা হয়েছে। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ের ভারি বৃষ্টিতে বেশির ভাগ ইট সরে গেছে। এতে আবারও পুরনো অবস্থায় ফিরে গেছে মহাসড়ক। বিশেষ করে সীতাকুণ্ডের বাড়বকুণ্ড থেকে বড়দারোগারহাট পর্যন্ত রাস্তার অবস্থা খুবই নাজুক। জানতে চাইলে এ বিষয়ে গতকাল সন্ধ্যায় মানবজমিনের সঙ্গে কথা বলেন চট্টগ্রামের আন্তঃজেলা বাস মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক কফিল উদ্দিন আহম্মদ। তিনি বলেন, ঈদের আগে মহাসড়ক মেরামত না হলে গাড়ি চালানো কঠিন হয়ে যাবে। ইতিমধ্যে অনেক জায়গা থেকে চালকরা জানিয়েছেন, তারা গাড়ি চালাতে গিয়ে বিপাকে পড়ছেন। সীকতাকুণ্ড থেকে কুমিল্লা পর্যন্ত প্রায় ৫০ কিলোমিটার এলাকায় অনেক গর্ত তৈরি হয়েছে কয়েক দিনের বর্ষণে।
গতকাল সকালে চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে গিয়ে দেখা যায়, সেখানকার বেশ কিছু জায়গায় এখনও চলছে মাটি ভরাটের কাজ। বেশির ভাগ অংশে ইট-সুরকি উঠে যাওয়ায় তা ঢাকার চেষ্টা করছেন নিয়োজিত শ্রমিকরা। অনেক জায়গায় কার্পেট উঠে যাওয়ায় চলাচলে অনেক গাড়ি কাত হয়ে যাচ্ছে। একই সঙ্গে এক সপ্তাহ আগের প্রবল বর্ষণে পানি জমে এখানে সৃষ্টি হয়েছে বড় বড় গর্ত। এসব গর্ত ভরাট করতে তাই ট্রাকে ট্রাকে মাটি ও বালু এনে তা ভরাট করা হচ্ছে। কোন কোন জায়গায় মাটি দেবে গেছে। ফলে গাড়িগুলোকে অধিক যাত্রী নিয়ে সাবধানে চলাচল করতে হচ্ছে। চট্টগ্রাম থেকে মীরসরাই হয়ে কুমিল্লা পর্যন্ত অন্তত ১০০ কিলোমিটার সড়কেরই বর্তমানে বিরাজ করছে বেহাল অবস্থা। এখানে সৃষ্টি হয়েছে ছোট-বড় মিলিয়ে ২০০ গর্ত। প্রতিদিন জ্যাম লাগছে গড়ে ৩-৪ ঘণ্টা। যোগাযোগমন্ত্রী বিষয়টি জানার পর সব রাস্তা ঈদের আগে মেরামত করার নির্দেশ দিয়েছেন। প্রবল বর্ষণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে মহাসড়কের বারৈয়ারহাট থেকে মীরসরাই এলাকার বড়দারোগারহাট নিজামপুর, বড়তাকিয়া, মীরসরাই সদর, মিঠাছড়া ও জোরারগঞ্জ এলাকা। সেখানে অসংখ্য খানাখন্দ দেখা গেছে। একই চিত্র সীতাকুণ্ডের ফৌজদারহাট, বাংলাবাজার, জলিল গেট, রাস্তার মাথা, বিএমএ গেট, ভাটিয়ারী, মাদামবিবিরহাট, কদম রসুল, কুমিরা, ছোটকুমিরা, বাঁশবাড়ীয়া, আর আর টেক্সাটাইল গেটসহ স্থানীয় ২০টির বেশি এলাকায়। এসব সড়ক দিয়ে প্রতিদিন চলাচল করছে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কসহ দূরপাল্লার কয়েক শ বাস। প্রতিদিনই জ্যাম লাগছে ৩-৪ ঘণ্টা। চট্টগ্রাম বাসমালিক সমিতির নেতারা জানান, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের রাস্তাগুলোতে সৃষ্টি হয়েছে ২০০-এর বেশি গর্ত। বেশ কয়েক মাস আগে বড় গর্তগুলোতে সাময়িকভাবে ইট বসিয়ে গাড়ি চলাচলের ব্যবস্থা করা হয়েছে। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ের ভারি বৃষ্টিতে বেশির ভাগ ইট সরে গেছে। এতে আবারও পুরনো অবস্থায় ফিরে গেছে মহাসড়ক। বিশেষ করে সীতাকুণ্ডের বাড়বকুণ্ড থেকে বড়দারোগারহাট পর্যন্ত রাস্তার অবস্থা খুবই নাজুক। জানতে চাইলে এ বিষয়ে গতকাল সন্ধ্যায় মানবজমিনের সঙ্গে কথা বলেন চট্টগ্রামের আন্তঃজেলা বাস মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক কফিল উদ্দিন আহম্মদ। তিনি বলেন, ঈদের আগে মহাসড়ক মেরামত না হলে গাড়ি চালানো কঠিন হয়ে যাবে। ইতিমধ্যে অনেক জায়গা থেকে চালকরা জানিয়েছেন, তারা গাড়ি চালাতে গিয়ে বিপাকে পড়ছেন। সীকতাকুণ্ড থেকে কুমিল্লা পর্যন্ত প্রায় ৫০ কিলোমিটার এলাকায় অনেক গর্ত তৈরি হয়েছে কয়েক দিনের বর্ষণে।
No comments