কাঁদামাটি দিয়ে বিদ্যুৎবিহীন রেফ্রিজারেটর!
অনেক
দাম দিয়ে রেফ্রিজারেটর কেনা অনেকের পক্ষেই সম্ভব হয়ে ওঠে না। তাঁর মধ্যে
রয়েছে আবার অতিরিক্ত বিদ্যুৎ খরচের ভয়। এসব কারণেই অভাবনীয় সমাধান বের করেন
মানসুখভাই প্রজাপতি নামের এক ভারতীয় উদ্যোক্তা। কম খরচে কাঁদা দিয়েই
রেফ্রিজারেটর তৈরি করেছেন তিনি এবং এই রেফ্রিজারেটর চলবে বিনা বিদ্যুতে।
মানসুখভাই মাত্র দশম শ্রেণী পর্যন্ত পড়াশোনা করেছেন। কাঁদামাটির পণ্য তৈরি করা ছিল তাঁর পৈতৃক পেশা। তবে এতে তিনি মোটেও আগ্রহী ছিলেন না। সবসময় অন্য পেশার দিকে পা বাড়ানোর ঝোঁক ছিল তার মাথায়। আর সে চিন্তা থেকে টাইলস নির্মাণ শুরু করেন মানসুখভাই। তখন হঠাৎ করে তার মাথায় আসে অন্য বুদ্ধি। তিনি ভাবতে থাকেন, যদি কাঁদামাটি দিয়ে টাইলস তৈরি করা সম্ভব হয় তবে কেন অন্য পণ্য তৈরি করা সম্ভব নয়?
তারপর রেফ্রিজারেটর, কুকার, ফিল্টারসহ কাঁদামাটির অন্যান্য পণ্য তৈরি করতে মিত্তিকুল নামে একটি কোম্পানি গড়ে তোলেন মানসুখভাই। তার কোম্পানির তৈরি করা রেফ্রিজারেটরটির দাম পড়ছে মাত্র ৩০০০ ভারতীয় রুপি। আর তাতে রেফ্রিজারেটর কেনার বিষয়টি এখন অনেক মানুষেরই হাতের নাগালে চলে এসেছে। বাষ্পীভবনের বৈজ্ঞানিক নীতি মেনেই রেফ্রিজারেটরটি তৈরি করেছেন মানসুখভাই। তার রেফ্রিজারেটরে কয়েকটি চ্যানেল আছে যেখানে পানি বাষ্পীভূত হতে পারে। আর এভাবে যে ঠাণ্ডা তৈরি হয় তা শাক-সবজি এবং ফলমূল তাজা রাখছে। ইতিমধ্যে ৪৫ লাখ রুপির মালিক হয়েছে মিত্তিকুল কোম্পানি। কোম্পানিটিতে এখন কাজ করছেন ৩৫ জন লোক। ভারতের পাশাপাশি মিত্তিকুল কোম্পানির পণ্য পৌঁছে যাচ্ছে আফ্রিকা এবং দুবাইয়ে।
মানসুখভাই মাত্র দশম শ্রেণী পর্যন্ত পড়াশোনা করেছেন। কাঁদামাটির পণ্য তৈরি করা ছিল তাঁর পৈতৃক পেশা। তবে এতে তিনি মোটেও আগ্রহী ছিলেন না। সবসময় অন্য পেশার দিকে পা বাড়ানোর ঝোঁক ছিল তার মাথায়। আর সে চিন্তা থেকে টাইলস নির্মাণ শুরু করেন মানসুখভাই। তখন হঠাৎ করে তার মাথায় আসে অন্য বুদ্ধি। তিনি ভাবতে থাকেন, যদি কাঁদামাটি দিয়ে টাইলস তৈরি করা সম্ভব হয় তবে কেন অন্য পণ্য তৈরি করা সম্ভব নয়?
তারপর রেফ্রিজারেটর, কুকার, ফিল্টারসহ কাঁদামাটির অন্যান্য পণ্য তৈরি করতে মিত্তিকুল নামে একটি কোম্পানি গড়ে তোলেন মানসুখভাই। তার কোম্পানির তৈরি করা রেফ্রিজারেটরটির দাম পড়ছে মাত্র ৩০০০ ভারতীয় রুপি। আর তাতে রেফ্রিজারেটর কেনার বিষয়টি এখন অনেক মানুষেরই হাতের নাগালে চলে এসেছে। বাষ্পীভবনের বৈজ্ঞানিক নীতি মেনেই রেফ্রিজারেটরটি তৈরি করেছেন মানসুখভাই। তার রেফ্রিজারেটরে কয়েকটি চ্যানেল আছে যেখানে পানি বাষ্পীভূত হতে পারে। আর এভাবে যে ঠাণ্ডা তৈরি হয় তা শাক-সবজি এবং ফলমূল তাজা রাখছে। ইতিমধ্যে ৪৫ লাখ রুপির মালিক হয়েছে মিত্তিকুল কোম্পানি। কোম্পানিটিতে এখন কাজ করছেন ৩৫ জন লোক। ভারতের পাশাপাশি মিত্তিকুল কোম্পানির পণ্য পৌঁছে যাচ্ছে আফ্রিকা এবং দুবাইয়ে।
No comments