এবারও ‘পাখি’ যোগ হয়েছে ‘কিরণমালা’ by এস এম আক্কাছ উদ্দিন
নাজিরহাটের এসএ সিটি সেন্টার বিপণিবিতানের একটি দোকানে ক্রেতাদের ‘পাখি’ ও ‘কিরণমালা’ পোশাক দেখাচ্ছেন বিক্রেতারা l প্রথম আলো |
ঈদের
বাকি সপ্তাহ দুয়েক। এদিকে সাত দিন ধরে টানা বৃষ্টি। বের হওয়াই দায়। কিন্তু
কেনাকাটার সময় তো ফুরিয়ে আসছে! তাই আর বসে থাকা নয়, অনেকে বৃষ্টি মাথায়
নিয়েই বের হয়ে পড়েছেন কেনাকাটায়। পছন্দের পোশাক পেতে এ-দোকান ও-দোকান
ঘোরাঘুরি। ক্রেতার ভিড় বাড়ছে বড় বিপণিবিতানে। এই চিত্র ফটিকছড়ির ঈদ
বাজারের।
বিভিন্ন বিপণিবিতানের দোকানিদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তরুণীদের পছন্দ এখনো ‘পাখি’ থ্রিপিস। এবার যোগ হয়েছে ‘কিরণমালা’। ভারতীয় টেলিভিশন সিরিয়ালের চরিত্রের নামে এসব পোশাকের কদর এবারও আছে। তরুণীরা ঘুরেফিরে এসব পোশাকই খুঁজছেন।
উপজেলার বিবিরহাট, নাজিরহাট, নানুপুর, ভূজপুর ও আজাদী বাজার এলাকার বিপণিবিতানগুলো ঘুরে দেখা যায়, শাড়ি, সালোয়ার-কামিজ, পাঞ্জাবি ও শিশুদের তৈরি পোশাকের দোকানে ক্রেতাদের ভিড় লেগে আছে। তরুণীরা সালোয়ার-কামিজের জন্য নাজিরহাট বাজারের এসএ সিটি সেন্টার, এমএম প্লাজা, মোতালেব প্লাজা ও হকার্স মাকের্টে ঢুঁ মারছেন। এমএম প্লাজায় কথা হয় কয়েকজন তরুণীর সঙ্গে। তাঁরা জানান, বেশির ভাগ বিপণিবিতানের বিক্রেতাই থ্রিপিসের দাম হাঁকছেন অনেক বেশি।
নাজিরহাটের এসএ সিটি সেন্টারের সৌরভ ক্লথ স্টোরের স্বত্বাধিকারী আবু তাহের বলেন, ‘পাখি’ ও ‘কিরণমালা’ থ্রিপিস বেশ চলছে। এই পোশাকের দাম পড়বে ১ হাজার ২০০ থেকে ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত। অন্যান্য সালোয়ার–কামিজ পাওয়া যাচ্ছে এক হাজার থেকে ছয় হাজার টাকায়। এ ছাড়া নজরকাড়া নকশার শাড়ি পাওয়া যাচ্ছে ১ হাজার ৫০০ থেকে ২০ হাজার টাকায়।
কেনাকাটায় পিছিয়ে নেই তরুণেরাও। তাঁরাও পছন্দের জিনস, টি-শার্ট আর পাঞ্জাবির জন্য বিবিরহাট বাজারের তেজেন্দ্র স্কয়ার, চৌধুরী মার্কেট ও সুলতান প্লাজায় ভিড় করছেন। এসব স্থানে ৮০০ থেকে ৩০০০ টাকায় জিনস প্যান্ট ও পাঞ্জাবি পাওয়া যাচ্ছে। টি-শার্ট পাওয়া যাচ্ছে ২০০ থেকে ৮০০ টাকায়। জুতার জন্য বেশি ভিড় হচ্ছে বিবিরহাট বাজারের চৌধুরী মার্কেটে।
তা ছাড়া বাজারের অলিগলির সব দোকানেই বিকিকিনি জমজমাট। নাজিরহাট বাজারের কুম্ভারপাড়া এলাকার বাসিন্দা জাহাঙ্গীর উদ্দিন মাহমুদ বলেন, নিম্ন আয়ের মানুষের চাহিদামতো পোশাক পাওয়া যাচ্ছে এখানে। দামও নাগালের মধ্যে।
এসএ সিটি সেন্টারে কথা হয় সুয়াবিল এলাকার মো. জাকারিয়া সিকদারের সঙ্গে। তিনি বলেন, শিশুদের পোশাকের দাম গতবারের চেয়ে এবার বেশি।
বিবিরহাট ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির সাবেক সভাপতি নেছার আহম্মদ বলেন, ক্রেতারা স্বাচ্ছন্দ্যে ও নিরাপদে এবারের ঈদের কেনাকাটা করছেন। কোথাও কোনো ঝামেলা নেই। ঈদ ঘনিয়ে আসায় বৃষ্টির দিনেও দোকানগুলোতে ভিড় লক্ষ করা যাচ্ছে।
বিভিন্ন বিপণিবিতানের দোকানিদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তরুণীদের পছন্দ এখনো ‘পাখি’ থ্রিপিস। এবার যোগ হয়েছে ‘কিরণমালা’। ভারতীয় টেলিভিশন সিরিয়ালের চরিত্রের নামে এসব পোশাকের কদর এবারও আছে। তরুণীরা ঘুরেফিরে এসব পোশাকই খুঁজছেন।
উপজেলার বিবিরহাট, নাজিরহাট, নানুপুর, ভূজপুর ও আজাদী বাজার এলাকার বিপণিবিতানগুলো ঘুরে দেখা যায়, শাড়ি, সালোয়ার-কামিজ, পাঞ্জাবি ও শিশুদের তৈরি পোশাকের দোকানে ক্রেতাদের ভিড় লেগে আছে। তরুণীরা সালোয়ার-কামিজের জন্য নাজিরহাট বাজারের এসএ সিটি সেন্টার, এমএম প্লাজা, মোতালেব প্লাজা ও হকার্স মাকের্টে ঢুঁ মারছেন। এমএম প্লাজায় কথা হয় কয়েকজন তরুণীর সঙ্গে। তাঁরা জানান, বেশির ভাগ বিপণিবিতানের বিক্রেতাই থ্রিপিসের দাম হাঁকছেন অনেক বেশি।
নাজিরহাটের এসএ সিটি সেন্টারের সৌরভ ক্লথ স্টোরের স্বত্বাধিকারী আবু তাহের বলেন, ‘পাখি’ ও ‘কিরণমালা’ থ্রিপিস বেশ চলছে। এই পোশাকের দাম পড়বে ১ হাজার ২০০ থেকে ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত। অন্যান্য সালোয়ার–কামিজ পাওয়া যাচ্ছে এক হাজার থেকে ছয় হাজার টাকায়। এ ছাড়া নজরকাড়া নকশার শাড়ি পাওয়া যাচ্ছে ১ হাজার ৫০০ থেকে ২০ হাজার টাকায়।
কেনাকাটায় পিছিয়ে নেই তরুণেরাও। তাঁরাও পছন্দের জিনস, টি-শার্ট আর পাঞ্জাবির জন্য বিবিরহাট বাজারের তেজেন্দ্র স্কয়ার, চৌধুরী মার্কেট ও সুলতান প্লাজায় ভিড় করছেন। এসব স্থানে ৮০০ থেকে ৩০০০ টাকায় জিনস প্যান্ট ও পাঞ্জাবি পাওয়া যাচ্ছে। টি-শার্ট পাওয়া যাচ্ছে ২০০ থেকে ৮০০ টাকায়। জুতার জন্য বেশি ভিড় হচ্ছে বিবিরহাট বাজারের চৌধুরী মার্কেটে।
তা ছাড়া বাজারের অলিগলির সব দোকানেই বিকিকিনি জমজমাট। নাজিরহাট বাজারের কুম্ভারপাড়া এলাকার বাসিন্দা জাহাঙ্গীর উদ্দিন মাহমুদ বলেন, নিম্ন আয়ের মানুষের চাহিদামতো পোশাক পাওয়া যাচ্ছে এখানে। দামও নাগালের মধ্যে।
এসএ সিটি সেন্টারে কথা হয় সুয়াবিল এলাকার মো. জাকারিয়া সিকদারের সঙ্গে। তিনি বলেন, শিশুদের পোশাকের দাম গতবারের চেয়ে এবার বেশি।
বিবিরহাট ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির সাবেক সভাপতি নেছার আহম্মদ বলেন, ক্রেতারা স্বাচ্ছন্দ্যে ও নিরাপদে এবারের ঈদের কেনাকাটা করছেন। কোথাও কোনো ঝামেলা নেই। ঈদ ঘনিয়ে আসায় বৃষ্টির দিনেও দোকানগুলোতে ভিড় লক্ষ করা যাচ্ছে।
No comments