বাসাবো মাঠ রক্ষার জন্য নাগরিক আন্দোলন গড়ে তোলা হবে: মকসুদ
বাংলাদেশ
পরিবেশ আন্দোলনের সহ-সভাপতি সৈয়দ আবুল মকসুদ বলেছেন, প্রধানমন্ত্রীর
অঙ্গীকার ও সরকারের মূলনীতি উপেক্ষা করে দখলদাররা বাসাবো খেলার মাঠ খেয়ে
ফেলার পাঁয়তারা চালাচ্ছে। ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর রুনি হলে শুক্রবার
‘বাসাবো বালুর মাঠে স্থাপনা নির্মাণ পরিকল্পনা’র প্রতিবাদে এক সংবাদ
সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা)সহ ৮টি সংগঠন এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে। আয়োজক অন্য সংগঠনগুলো হল— বালুর মাঠ রক্ষা কমিটি, ব্লু প্লানেট ইনিসিয়েটিভ (বিপিআই), নিরাপদ ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশন, গ্রীন ভয়েজ, ডব্লিউবিবি ট্রাস্ট, আদি ঢাকাবাসী ফোরাম এবং সুন্দর জীবন ও পিস।
সৈয়দ আবুল মকসুদ বলেন, শাসক শ্রেণীর লোকেরা নদী, হাট, ঘাট, সড়ক ও খেলার মাঠের জায়গার শতকরা ৯৯ ভাগ দখল করেছে। বাকি ১ ভাগ জায়গাও সরকারের লোকেদের আনুকূল্যে থাকা লোকজন দখল করে নিয়েছে। এমপি সাহেবদের তুষ্ট করার জন্য কাণ্ডজ্ঞানহীনভাবে জনবহুল এলাকায় খেলার মাঠ ধ্বংস করে বিশেষায়িত বিদ্যালয় স্থাপনের পরিকল্পনা করা হয়েছে। অথচ জনবহুল এলাকায় ফাঁকা জায়গা থাকা অত্যন্ত জরুরি। খেলার মাঠ ছাড়া সুনাগরিকও তৈরি করা যায় না। পরিস্থিতি এমন দাঁড়িয়েছে যে, আগামী ২০২১ সালের মধ্যে রমনা পার্ক ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের জায়গাও স্কুল কলেজের জন্য বরাদ্দ দেওয়া হবে। এখন সরকারের বোধদয় না হলে উন্মুক্ত স্থান ও মাঠ রক্ষার জন্য নাগরিক আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য দেন, বাপার আলমগীর কবির ও বাসাবো বালুর মাঠ রক্ষা কমিটির সদস্য সচিব এবং রিটকারী হানিফ সহিদ, ধানমন্ডি খেলার মাঠ রক্ষার পক্ষের রিটকারী স্থপতি মোবাশ্বর হোসেন, ক্রীড়াবিদ গাজী আশরাফ লিপু ও বাপার যুগ্ম সম্পাদক স্থপতি ইকবাল হাবিব। উপস্থাপনা করেন বাপার যুগ্ম সম্পাদক শরীফ জামিল।
বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা)সহ ৮টি সংগঠন এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে। আয়োজক অন্য সংগঠনগুলো হল— বালুর মাঠ রক্ষা কমিটি, ব্লু প্লানেট ইনিসিয়েটিভ (বিপিআই), নিরাপদ ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশন, গ্রীন ভয়েজ, ডব্লিউবিবি ট্রাস্ট, আদি ঢাকাবাসী ফোরাম এবং সুন্দর জীবন ও পিস।
সৈয়দ আবুল মকসুদ বলেন, শাসক শ্রেণীর লোকেরা নদী, হাট, ঘাট, সড়ক ও খেলার মাঠের জায়গার শতকরা ৯৯ ভাগ দখল করেছে। বাকি ১ ভাগ জায়গাও সরকারের লোকেদের আনুকূল্যে থাকা লোকজন দখল করে নিয়েছে। এমপি সাহেবদের তুষ্ট করার জন্য কাণ্ডজ্ঞানহীনভাবে জনবহুল এলাকায় খেলার মাঠ ধ্বংস করে বিশেষায়িত বিদ্যালয় স্থাপনের পরিকল্পনা করা হয়েছে। অথচ জনবহুল এলাকায় ফাঁকা জায়গা থাকা অত্যন্ত জরুরি। খেলার মাঠ ছাড়া সুনাগরিকও তৈরি করা যায় না। পরিস্থিতি এমন দাঁড়িয়েছে যে, আগামী ২০২১ সালের মধ্যে রমনা পার্ক ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের জায়গাও স্কুল কলেজের জন্য বরাদ্দ দেওয়া হবে। এখন সরকারের বোধদয় না হলে উন্মুক্ত স্থান ও মাঠ রক্ষার জন্য নাগরিক আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য দেন, বাপার আলমগীর কবির ও বাসাবো বালুর মাঠ রক্ষা কমিটির সদস্য সচিব এবং রিটকারী হানিফ সহিদ, ধানমন্ডি খেলার মাঠ রক্ষার পক্ষের রিটকারী স্থপতি মোবাশ্বর হোসেন, ক্রীড়াবিদ গাজী আশরাফ লিপু ও বাপার যুগ্ম সম্পাদক স্থপতি ইকবাল হাবিব। উপস্থাপনা করেন বাপার যুগ্ম সম্পাদক শরীফ জামিল।
No comments