সড়ক নেই, কাজে আসছে না সেতু by সৈকত দেওয়ান
সেতু আছে কিন্তু সড়ক নেই। মানুষের চলাচল কম থাকায় ৩৯ ফুটের সেতুটি ধীরে ধীরে ছেয়ে যাচ্ছে ঝোপজঙ্গলে। ছবিটি খাগড়াছড়ি মাটিরাঙ্গা উপজেলার সাপমারা এলাকা থেকে তোলা l নীরব চৌধুরী |
খাগড়াছড়ি
জেলার মাটিরাঙ্গার সাপমারার ঝরনা ছড়া। আশপাশে পাহাড় ও ফসলি জমি। বসতিও
অনেক দূরে। চলাচলের মাধ্যম পাহাড়ি পথ ও জমির আইল। অথচ এই ছড়ার ওপর নির্মিত
হয়েছে সেতু। কিন্তু কোনো সংযোগ সড়ক নির্মিত হয়নি। ফলে সড়ক না থাকায়
কোনো কাজে আসছে সেতু। ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ের
অর্থায়নে গত বছর সেতুটি নির্মাণ করা হয়।
সরেজমিনে দেখা যায়, খাগড়াছড়ি-চট্টগ্রাম সড়কের পূর্ব দিকে মাটিরাঙ্গা ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ঝরনা ছড়ার অবস্থান। এই ছাড়ার বড় ব্রিজ এলাকায় নির্মাণ করা হয়েছে সেতুটি। মূল সড়ক থেকে এই সেতুতে আসতে আরও একটি ছড়া পার হতে হয়। এটি সমতল থেকে কয়েক ফুট ওপরে। এক পাশে ফসলি জমি ও অন্য পাশে পাহাড়।
স্থানীয় লোকজন জানান, সেতুর কারণে প্রেমরঞ্জনপাড়া ও থাপাইপাড়ার বাসিন্দাদের চলাচলে সুবিধা হবে। এই দুই গ্রামের পরিবারের সংখ্যা মাত্র ১৫। সড়ক ছাড়া এই সেতু তাঁদের কাজে আসছে না।
মাটিরাঙ্গা উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্র জানায়, ৩৯ ফুট দৈর্ঘ্যের সেতুটি নির্মাণে ৩০ লাখ টাকা ব্যয় হয়। সেতুটি ২০১৩-১৪ অর্থবছরে নির্মাণ করা হয়। ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ের অর্থায়নে এই সেতুর স্থান নির্বাচন ও নির্মাণকাজে তত্ত্বাবধান করে থাকে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা।
জানতে চাইলে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা রাজকুমার শীল বলেন, ঝরনাছড়ার সেতুটি দুর্গম এলাকায়। কিছু বাস্তবতার কারণে পাহাড়ে রাস্তা নির্মাণের আগে অনেক সময় সেতু নির্মাণ করা হয়ে থাকে। তবে সেতুটি এলাকার মানুষের কল্যাণ বয়ে আনবে। এদিকে প্রয়োজনীয় বরাদ্দ না থাকা এবং ভিন্ন ভিন্ন খাত থেকে বরাদ্দ আসায় একই সঙ্গে রাস্তা ও সেতু নির্মাণ সম্ভব হয়ে ওঠে না। রাস্তাটিও বরাদ্দ পাওয়া গেলে শিগগিরই নির্মাণ করা হবে।
সরেজমিনে দেখা যায়, খাগড়াছড়ি-চট্টগ্রাম সড়কের পূর্ব দিকে মাটিরাঙ্গা ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ঝরনা ছড়ার অবস্থান। এই ছাড়ার বড় ব্রিজ এলাকায় নির্মাণ করা হয়েছে সেতুটি। মূল সড়ক থেকে এই সেতুতে আসতে আরও একটি ছড়া পার হতে হয়। এটি সমতল থেকে কয়েক ফুট ওপরে। এক পাশে ফসলি জমি ও অন্য পাশে পাহাড়।
স্থানীয় লোকজন জানান, সেতুর কারণে প্রেমরঞ্জনপাড়া ও থাপাইপাড়ার বাসিন্দাদের চলাচলে সুবিধা হবে। এই দুই গ্রামের পরিবারের সংখ্যা মাত্র ১৫। সড়ক ছাড়া এই সেতু তাঁদের কাজে আসছে না।
মাটিরাঙ্গা উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্র জানায়, ৩৯ ফুট দৈর্ঘ্যের সেতুটি নির্মাণে ৩০ লাখ টাকা ব্যয় হয়। সেতুটি ২০১৩-১৪ অর্থবছরে নির্মাণ করা হয়। ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ের অর্থায়নে এই সেতুর স্থান নির্বাচন ও নির্মাণকাজে তত্ত্বাবধান করে থাকে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা।
জানতে চাইলে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা রাজকুমার শীল বলেন, ঝরনাছড়ার সেতুটি দুর্গম এলাকায়। কিছু বাস্তবতার কারণে পাহাড়ে রাস্তা নির্মাণের আগে অনেক সময় সেতু নির্মাণ করা হয়ে থাকে। তবে সেতুটি এলাকার মানুষের কল্যাণ বয়ে আনবে। এদিকে প্রয়োজনীয় বরাদ্দ না থাকা এবং ভিন্ন ভিন্ন খাত থেকে বরাদ্দ আসায় একই সঙ্গে রাস্তা ও সেতু নির্মাণ সম্ভব হয়ে ওঠে না। রাস্তাটিও বরাদ্দ পাওয়া গেলে শিগগিরই নির্মাণ করা হবে।
No comments