ভূমিকম্পের আগাম সংকেত দেবে মুরগি-মাছ
চীনের গবেষকেরা মুরগি, মাছ ও ব্যাঙের মতো প্রাণীর মাধ্যমে ভূমিকম্পের আগাম সংকেত পাওয়ার চেষ্টা করছেন। ছবি: এএফপি |
ভূমিকম্পের
আগাম সংকেত পেতে বিভিন্ন প্রাণী নিয়ে গবেষণা করছেন চীনের গবেষকেরা। চেষ্টা
চলছে মুরগি, মাছ ও ব্যাঙের মতো প্রাণীর মাধ্যমে ভূকম্পনের সংকেত পাওয়ার।
চীনের রাষ্ট্রীয় পত্রিকা চায়না ডেইলির প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে গতকাল সোমবার
এএফপির খবরে এ তথ্য জানানো হয়।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, চীনের পূর্বাঞ্চলীয় শহর নানজিংয়ের ভূকম্পন সংস্থা ভূকম্পন কেন্দ্রে সাতটি প্রাণীর খামার স্থাপন করেছে। খামারে এসব প্রাণীর প্রজননের দায়িত্বে যাঁরা আছেন, দিনে দুবার করে তাঁদের প্রাণীগুলোর আচরণ সম্পর্কে সাম্প্রতিক তথ্য দিতে বলা হয়েছে।
গবেষকদের দাবি, এসব প্রাণীর অস্বাভাবিক আচরণ থেকে জানা যাবে ভূমিকম্পের পূর্বাভাস। যদি মুরগি গাছের ওপর উঠে ওড়াউড়ি করে, জলাশয়ের মাছ লাফালাফি করে এবং ব্যাঙ দলবেঁধে ঘুরতে থাকে, তাহলে বুঝে নিতে হবে যে শিগগিরই ভূমিকম্প ঘটতে পারে।
এএফপির খবরে জানানো হয়, তিন প্রজাতির বেশি প্রাণী খামারে রেখে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। তবে ভূমিকম্পের পূর্বাভাসে প্রাণীদের ব্যবহারের বিষয়ে অনীহা প্রকাশ করেছেন অনেক প্রাণী রক্ষক।
নাম প্রকাশে একটি চিড়িয়াখানার একজন সংরক্ষক বলেন, ‘পর্যবেক্ষণের জন্য চিড়িয়াখানা স্থানান্তর করাটা ঠিক হয়নি। সেখানে অস্বাভাবিক আচরণ দেখার জন্য প্রাণীদের বিরক্ত করা হবে।’
ভূমিকম্পের পূর্বাভাস জানাতে প্রাণীদের ব্যবহার চীনে নতুন কিছু নয়। দেশটির রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম বলছে, গত বছর নানচ্যাংয়ের একটি শহরে ভূমিকম্পের পূর্বাভাস জানতে কুকুরকে ব্যবহার করা হয়েছিল।
সম্প্রতি চীনে বার বার ভূমিকম্প হচ্ছে। গত সপ্তাহে চীনের জিনজিয়াংয়ে ভয়াবহ ভূমিকম্পে তিনজন নিহত হয়। অতীতে এই ভূমিকম্পেই হাজার হাজার মানুষের প্রাণহানি ঘটে।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, চীনের পূর্বাঞ্চলীয় শহর নানজিংয়ের ভূকম্পন সংস্থা ভূকম্পন কেন্দ্রে সাতটি প্রাণীর খামার স্থাপন করেছে। খামারে এসব প্রাণীর প্রজননের দায়িত্বে যাঁরা আছেন, দিনে দুবার করে তাঁদের প্রাণীগুলোর আচরণ সম্পর্কে সাম্প্রতিক তথ্য দিতে বলা হয়েছে।
গবেষকদের দাবি, এসব প্রাণীর অস্বাভাবিক আচরণ থেকে জানা যাবে ভূমিকম্পের পূর্বাভাস। যদি মুরগি গাছের ওপর উঠে ওড়াউড়ি করে, জলাশয়ের মাছ লাফালাফি করে এবং ব্যাঙ দলবেঁধে ঘুরতে থাকে, তাহলে বুঝে নিতে হবে যে শিগগিরই ভূমিকম্প ঘটতে পারে।
এএফপির খবরে জানানো হয়, তিন প্রজাতির বেশি প্রাণী খামারে রেখে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। তবে ভূমিকম্পের পূর্বাভাসে প্রাণীদের ব্যবহারের বিষয়ে অনীহা প্রকাশ করেছেন অনেক প্রাণী রক্ষক।
নাম প্রকাশে একটি চিড়িয়াখানার একজন সংরক্ষক বলেন, ‘পর্যবেক্ষণের জন্য চিড়িয়াখানা স্থানান্তর করাটা ঠিক হয়নি। সেখানে অস্বাভাবিক আচরণ দেখার জন্য প্রাণীদের বিরক্ত করা হবে।’
ভূমিকম্পের পূর্বাভাস জানাতে প্রাণীদের ব্যবহার চীনে নতুন কিছু নয়। দেশটির রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম বলছে, গত বছর নানচ্যাংয়ের একটি শহরে ভূমিকম্পের পূর্বাভাস জানতে কুকুরকে ব্যবহার করা হয়েছিল।
সম্প্রতি চীনে বার বার ভূমিকম্প হচ্ছে। গত সপ্তাহে চীনের জিনজিয়াংয়ে ভয়াবহ ভূমিকম্পে তিনজন নিহত হয়। অতীতে এই ভূমিকম্পেই হাজার হাজার মানুষের প্রাণহানি ঘটে।
No comments