ছিটমহলে সমীক্ষা চলবে ১১ই জুলাই পর্যন্ত
সোমবার সকাল ৯টা থেকে শুরু হওয়া যৌথ জরিপ কাজ উভয় দেশে একই সাথে চলবে ১৬ই জুলাই পর্যন্ত।
বাংলাদেশের ১১১টি ছিটমহলের জরিপ কাজে অংশ নিতে ভারতীয় ৬৮ সদস্যের একটি দল বাংলাদেশে জরিপ কাজে অংশ নিয়েছেন। অপর দিকে ভারতের ৫১টি ছিটমহলের জনগণনা কাজে অংশ নিতে বাংলাদেশের ৩৪ সদস্যের একটি দল ভারতে কাজ করছেন। জনসংখ্যা ও আয়তনের দিক থেকে অপেক্ষাকৃত ছোট ছিটমহলগুলোতে প্রতিটির জন্য একজন ভারতীয় এবং একজন বাংলাদেশী জরিপকারী কাজ করছেন। তাদের সহায়তায় রয়েছেন একজন তত্ত্বাবধায়ক (সুপারভাইজার)। আর বড় ছিটমহলগুলোতে এর দ্বিগুণ জরিপকারী কাজ করছেন। প্রতিটি ছিটমহলের একটি করে ক্যাম্পও করা হয়েছে।
জনগণনার সময় ছিটমহলের আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় ও নিরাপত্তা বিধানে সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশ ও স্থানীয় বডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ক্যাম্পের সদস্যরা উপস্থিত রয়েছেন জরিপ ক্যাম্পে।
সর্বশেষ ২০১১ সালে যৌথ জনগণনার তথ্যকে মূল ভিত্তি করেই এবারের জরিপ অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ওই জনগণনার পর ছিটমহলে কারও বিয়ে হয়েছে কিনা, কেউ মারা গেছেন কি না, কোন শিশুর জন্ম হয়েছে কিনা এসব তথ্য সংগ্রহ করা হবে এ সমীক্ষায়। এছাড়া বাংলাদেশের অভ্যন্তরে থাকা এসব ছিটমহলের বাসিন্দারা কোন দেশের নাগরিকত্ব গ্রহণ করতে ইচ্ছুক সেই তথ্যও সংগ্রহ করবেন জরিপকারীরা।
নাগরিকত্ব নিয়ে কেউ ভারতে যেতে চাইলে তার ছবিও তুলে নেবেন জরিপকারীরা।
বাংলাদেশের অভ্যন্তরে থাকা লালমনিরহাটের ৫৯ ছিটমহলের মধ্যে লালমনিরহাট সদর উপজেলায় ২টি, হাতীবান্ধা উপজেলায় ২টি ও পাটগ্রাম উপজেলায় ৫৫টি ছিটমহল রয়েছে।
এগুলোর মধ্যে পাটগ্রাম উপজেলার বাঁশকাটা, ভোটবাড়ি, উপনচকি, লথামারী ও হাতীবান্ধা উপজেলার উত্তর গোতামারীর দুইটি ছিটমহল জনসংখ্যার দিক থেকে সব থেকে বড়। তবে পাটগ্রাম উপজেলা বেশ কিছু ছিটমহল রয়েছে যেখানে জনবসতি শূন্য শুধুই আবাদি জমি।
২০১১ সালের জনগণনায় বাদপড়া লোকজনও নিজেদের ছিটমহলের বাসিন্দা দাবি করে এ সমীক্ষায় নাম অন্তর্ভুক্তির চাপ দিতে পারে সমীক্ষার ক্যাম্পে। তবে যারা ২০১১ সালের জনগণনায় বাদ পড়েছেন তাদেরকে অন্তর্ভুক্ত করার কোন সুযোগ নেই বলে সমীক্ষা ফরমে সুনির্দিষ্টভাবে বলা হয়েছে।
লালমনিরহাটের ৫৯টি ছিটমহলের সমীক্ষার কাজে কোন ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি উল্লেখ করে লালমনিরহাট জেলা প্রশাসক হাবিবুর রহমান বলেন, সমীক্ষার ক্যাম্পের নিরাপত্তা ও ছিটমহলের আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশের পাশাপাশি বিজিবিও রয়েছে। জেলা প্রশাসনের পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট উপজেলা প্রশাসনও জরিপ ক্যাম্পের সার্বক্ষণিক খোজ খবর নিচ্ছেন।
ওদিকে পঞ্চগড় প্রতিনিধি জানান, সোমবার সকাল থেকে উভয় দেশের ছিটমহলে স্থাপিত ‘জয়েন্ট ফিল্ড ক্যাম্প’র মাধ্যমে উভয় দেশের জরিপকারীদের অংশগ্রহণে শুরু হয় এ জনগণনার কাজ। ছিটমহলবাসীরা নির্ধারিত ক্যাম্পে গিয়ে তাদের জনসংখ্যার তথ্য হালনাগাদ করেন। কেউ মারা গেলে তার নাম তালিকা থেকে বাদ যাবে এবং ২০১১ সালের হেডকাউন্টিংয়ের পর যে শিশুর জন্ম হয়েছে ও যে সকল ছিটের বাসিন্দা বাইরে থেকে বিয়ে করে বৌ এনেছে তারা নতুন করে তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হবেন। এসব কাজ করার জন্য প্রতিটি ক্যাম্পে রয়েছেন একজন করে ভারতীয় ও একজন করে বাংলাদেশের গণনাকারী। গণনাকারি দল ছিটমহলে জনসংখ্যা গণনার পাশাপাশি সেখানকার বাসিন্দারা কোন দেশে থাকতে চান তাও জেনে নিচ্ছেন। কেউ দেশ ত্যাগ করতে চাইলে একটি নির্দিষ্ট ফরম পূরণ করে ছবি তোলা হচ্ছে। আগামী ১৬ই জুলাই পর্যন্ত এই কাজ চলবে। ২০শে জুলাই জনগণনার চূড়ান্ত তালিকা দুই দেশের প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের কাছে হস্তান্তর করা হবে। ২০১১ সালের হেডকাউন্টিং বা জনগণনা অনুযায়ী বাংলাদেশে অবস্থিত ভারতীয় ১১১টি ছিটমহলের লোকসংখ্যা ৩৭ হাজার ও ভারতে অবস্থিত বাংলাদেশী ছিটমহলের লোকসংখ্যা ১৪ হাজার। পঞ্চগড় জেলার ৩ উপজেলার অভ্যন্তরে ছিটমহল রয়েছে ৩৬টি। তবে একাধিক ছোট ছোট ছিটমহলকে একীভূত করে সরকারিভাবে ১২টি ছিটমহল হিসাব করা হচ্ছে। যেমন গারাতি ছিটমহলে ৬টি ও নাজিরগঞ্জে ১৮টি ছোট ছিট রয়েছে। এগুলোকে একটি করে ছিট ধরা হয়েছে। ২০১১ সালের হেডকাউন্টিং অনুযায়ী পঞ্চগড় জেলায় অবস্থিত ৪৮ দশমিক ৩৩ বর্গকিলোমিটার আয়তনের এসব ছিটে জমির পরিমাণ ছিল ৬ হাজার ১৯০ দশমিক ৭৮ একর। আর লোকসংখ্যা ছিল ১৯ হাজার ৪৩ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১০ হাজার ৯ জন এবং মহিলা ৯ হাজার ৩৪ জন। এদের মধ্যে মুসলমান ১৭ হাজার ৯৩৮ জন, হিন্দু ১ হাজার ৩৭ জন, খ্রিষ্টান ৪১ জন ও অন্য ধর্মালম্বী ২১ জন। এসব ছিটমহলে ভূমিহীন পরিবারের সংখ্যা ছিল ২৮০টি।
পঞ্চগড় সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা লায়লা মুনতাজেরি দিনা বলেন, ২০১১ সালে উভয় দেশের মধ্যে পরিচালিত হেডকাউন্টিংয়ের তথ্যের সঙ্গে নতুন তথ্য সংযোজন করা হবে। এর মধ্যে যারা নতুন জন্ম নিয়েছে, কেউ বিয়ে করলে অথবা মারা গেলে সেসব তথ্য সংযোজন করা হবে। গারাতি ছিটমহলে ছিটমহলের হেডকাউন্টিং পরিচালনাকারী ভারতীয় প্রতিনিধি দলের সুপারভাইজার শ্যামল কুমার দে বলেন, আমরা ২০১১ সালের হেডকাউন্টিংয়ের তালিকাটি আপডেট করছি। বিশেষ করে বাংলাদেশী বিভিন্ন ছিটমহলের যারা ভারতে গিয়ে বসবাস করতে চান তাদের তালিকাটি চূড়ান্ত করা হচ্ছে।
প্রথম দিনের কার্যক্রম নিয়ে জানতে চাওয়া হলে জেলা কন্ট্রোল রুমের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শাহীন রেজা বলেন, উপজেলা থেকে তথ্য পাওয়ার পর তা গণমাধ্যমকে জানানো হবে। বিকাল ৫টা পর্যন্ত কোন তথ্য কন্ট্রোল রুমে আসেনি বলে তিনি জানান।
বাংলাদেশের ১১১টি ছিটমহলের জরিপ কাজে অংশ নিতে ভারতীয় ৬৮ সদস্যের একটি দল বাংলাদেশে জরিপ কাজে অংশ নিয়েছেন। অপর দিকে ভারতের ৫১টি ছিটমহলের জনগণনা কাজে অংশ নিতে বাংলাদেশের ৩৪ সদস্যের একটি দল ভারতে কাজ করছেন। জনসংখ্যা ও আয়তনের দিক থেকে অপেক্ষাকৃত ছোট ছিটমহলগুলোতে প্রতিটির জন্য একজন ভারতীয় এবং একজন বাংলাদেশী জরিপকারী কাজ করছেন। তাদের সহায়তায় রয়েছেন একজন তত্ত্বাবধায়ক (সুপারভাইজার)। আর বড় ছিটমহলগুলোতে এর দ্বিগুণ জরিপকারী কাজ করছেন। প্রতিটি ছিটমহলের একটি করে ক্যাম্পও করা হয়েছে।
জনগণনার সময় ছিটমহলের আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় ও নিরাপত্তা বিধানে সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশ ও স্থানীয় বডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ক্যাম্পের সদস্যরা উপস্থিত রয়েছেন জরিপ ক্যাম্পে।
সর্বশেষ ২০১১ সালে যৌথ জনগণনার তথ্যকে মূল ভিত্তি করেই এবারের জরিপ অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ওই জনগণনার পর ছিটমহলে কারও বিয়ে হয়েছে কিনা, কেউ মারা গেছেন কি না, কোন শিশুর জন্ম হয়েছে কিনা এসব তথ্য সংগ্রহ করা হবে এ সমীক্ষায়। এছাড়া বাংলাদেশের অভ্যন্তরে থাকা এসব ছিটমহলের বাসিন্দারা কোন দেশের নাগরিকত্ব গ্রহণ করতে ইচ্ছুক সেই তথ্যও সংগ্রহ করবেন জরিপকারীরা।
নাগরিকত্ব নিয়ে কেউ ভারতে যেতে চাইলে তার ছবিও তুলে নেবেন জরিপকারীরা।
বাংলাদেশের অভ্যন্তরে থাকা লালমনিরহাটের ৫৯ ছিটমহলের মধ্যে লালমনিরহাট সদর উপজেলায় ২টি, হাতীবান্ধা উপজেলায় ২টি ও পাটগ্রাম উপজেলায় ৫৫টি ছিটমহল রয়েছে।
এগুলোর মধ্যে পাটগ্রাম উপজেলার বাঁশকাটা, ভোটবাড়ি, উপনচকি, লথামারী ও হাতীবান্ধা উপজেলার উত্তর গোতামারীর দুইটি ছিটমহল জনসংখ্যার দিক থেকে সব থেকে বড়। তবে পাটগ্রাম উপজেলা বেশ কিছু ছিটমহল রয়েছে যেখানে জনবসতি শূন্য শুধুই আবাদি জমি।
২০১১ সালের জনগণনায় বাদপড়া লোকজনও নিজেদের ছিটমহলের বাসিন্দা দাবি করে এ সমীক্ষায় নাম অন্তর্ভুক্তির চাপ দিতে পারে সমীক্ষার ক্যাম্পে। তবে যারা ২০১১ সালের জনগণনায় বাদ পড়েছেন তাদেরকে অন্তর্ভুক্ত করার কোন সুযোগ নেই বলে সমীক্ষা ফরমে সুনির্দিষ্টভাবে বলা হয়েছে।
লালমনিরহাটের ৫৯টি ছিটমহলের সমীক্ষার কাজে কোন ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি উল্লেখ করে লালমনিরহাট জেলা প্রশাসক হাবিবুর রহমান বলেন, সমীক্ষার ক্যাম্পের নিরাপত্তা ও ছিটমহলের আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশের পাশাপাশি বিজিবিও রয়েছে। জেলা প্রশাসনের পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট উপজেলা প্রশাসনও জরিপ ক্যাম্পের সার্বক্ষণিক খোজ খবর নিচ্ছেন।
ওদিকে পঞ্চগড় প্রতিনিধি জানান, সোমবার সকাল থেকে উভয় দেশের ছিটমহলে স্থাপিত ‘জয়েন্ট ফিল্ড ক্যাম্প’র মাধ্যমে উভয় দেশের জরিপকারীদের অংশগ্রহণে শুরু হয় এ জনগণনার কাজ। ছিটমহলবাসীরা নির্ধারিত ক্যাম্পে গিয়ে তাদের জনসংখ্যার তথ্য হালনাগাদ করেন। কেউ মারা গেলে তার নাম তালিকা থেকে বাদ যাবে এবং ২০১১ সালের হেডকাউন্টিংয়ের পর যে শিশুর জন্ম হয়েছে ও যে সকল ছিটের বাসিন্দা বাইরে থেকে বিয়ে করে বৌ এনেছে তারা নতুন করে তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হবেন। এসব কাজ করার জন্য প্রতিটি ক্যাম্পে রয়েছেন একজন করে ভারতীয় ও একজন করে বাংলাদেশের গণনাকারী। গণনাকারি দল ছিটমহলে জনসংখ্যা গণনার পাশাপাশি সেখানকার বাসিন্দারা কোন দেশে থাকতে চান তাও জেনে নিচ্ছেন। কেউ দেশ ত্যাগ করতে চাইলে একটি নির্দিষ্ট ফরম পূরণ করে ছবি তোলা হচ্ছে। আগামী ১৬ই জুলাই পর্যন্ত এই কাজ চলবে। ২০শে জুলাই জনগণনার চূড়ান্ত তালিকা দুই দেশের প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের কাছে হস্তান্তর করা হবে। ২০১১ সালের হেডকাউন্টিং বা জনগণনা অনুযায়ী বাংলাদেশে অবস্থিত ভারতীয় ১১১টি ছিটমহলের লোকসংখ্যা ৩৭ হাজার ও ভারতে অবস্থিত বাংলাদেশী ছিটমহলের লোকসংখ্যা ১৪ হাজার। পঞ্চগড় জেলার ৩ উপজেলার অভ্যন্তরে ছিটমহল রয়েছে ৩৬টি। তবে একাধিক ছোট ছোট ছিটমহলকে একীভূত করে সরকারিভাবে ১২টি ছিটমহল হিসাব করা হচ্ছে। যেমন গারাতি ছিটমহলে ৬টি ও নাজিরগঞ্জে ১৮টি ছোট ছিট রয়েছে। এগুলোকে একটি করে ছিট ধরা হয়েছে। ২০১১ সালের হেডকাউন্টিং অনুযায়ী পঞ্চগড় জেলায় অবস্থিত ৪৮ দশমিক ৩৩ বর্গকিলোমিটার আয়তনের এসব ছিটে জমির পরিমাণ ছিল ৬ হাজার ১৯০ দশমিক ৭৮ একর। আর লোকসংখ্যা ছিল ১৯ হাজার ৪৩ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১০ হাজার ৯ জন এবং মহিলা ৯ হাজার ৩৪ জন। এদের মধ্যে মুসলমান ১৭ হাজার ৯৩৮ জন, হিন্দু ১ হাজার ৩৭ জন, খ্রিষ্টান ৪১ জন ও অন্য ধর্মালম্বী ২১ জন। এসব ছিটমহলে ভূমিহীন পরিবারের সংখ্যা ছিল ২৮০টি।
পঞ্চগড় সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা লায়লা মুনতাজেরি দিনা বলেন, ২০১১ সালে উভয় দেশের মধ্যে পরিচালিত হেডকাউন্টিংয়ের তথ্যের সঙ্গে নতুন তথ্য সংযোজন করা হবে। এর মধ্যে যারা নতুন জন্ম নিয়েছে, কেউ বিয়ে করলে অথবা মারা গেলে সেসব তথ্য সংযোজন করা হবে। গারাতি ছিটমহলে ছিটমহলের হেডকাউন্টিং পরিচালনাকারী ভারতীয় প্রতিনিধি দলের সুপারভাইজার শ্যামল কুমার দে বলেন, আমরা ২০১১ সালের হেডকাউন্টিংয়ের তালিকাটি আপডেট করছি। বিশেষ করে বাংলাদেশী বিভিন্ন ছিটমহলের যারা ভারতে গিয়ে বসবাস করতে চান তাদের তালিকাটি চূড়ান্ত করা হচ্ছে।
প্রথম দিনের কার্যক্রম নিয়ে জানতে চাওয়া হলে জেলা কন্ট্রোল রুমের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শাহীন রেজা বলেন, উপজেলা থেকে তথ্য পাওয়ার পর তা গণমাধ্যমকে জানানো হবে। বিকাল ৫টা পর্যন্ত কোন তথ্য কন্ট্রোল রুমে আসেনি বলে তিনি জানান।
No comments