ইউরোজোনের নেতারা বললেনঃ গ্রিসের সর্বশেষ প্রস্তাবে ‘নতুন কিছু’ নেই
অ্যালেক্সিস সিপ্রাস |
গ্রিসের
দেওয়া সর্বশেষ প্রস্তাবে ‘নতুন কিছু’ নেই বলে জানিয়েছেন ইউরোজোনের
নেতারা। গতকাল মঙ্গলবার ব্রাসেলসে ইউরোজোনের অর্থমন্ত্রীদের বৈঠকে গ্রিসের
পক্ষ থেকে সর্বশেষ প্রস্তাব তুলে ধরা হয়। এরপর ইউরোজোনের নেতারা এ কথা
জানান। ওই বৈঠকের ধারাবাহিকতায় সেখানে গ্রিসের পরিস্থিতি নিয়ে সম্মেলন
হওয়ার কথা রয়েছে।
ঋণদাতাদের দেওয়া কৃচ্ছ্রসাধনের প্রস্তাব বিপুল ভোটে প্রত্যাখ্যাত হওয়ার পর দাতারা নতুন প্রস্তাব চায় গ্রিসের কাছে। তাতে সাড়া দিয়ে গ্রিসের প্রধানমন্ত্রী অ্যালেক্সিস সিপ্রাস গতকাল ব্রাসেলসে ইউরোজোনের অর্থমন্ত্রীদের সম্মেলনে যান। খবর এএফপি ও বিবিসির। ব্রাসেলসে মূল সম্মেলন শুরু হওয়ার আগে গতকাল ইউরোজোনের বাকি ১৮ দেশের সামনে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রস্তাব তুলে ধরে গ্রিস। দেশটির পক্ষ থেকে বলা হয়, সর্বশেষ প্রস্তাবে তারা বেশ কিছু পরিবর্তন এনেছে। গ্রিস আশা করে, ‘গণভোটের ফলের বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে পারস্পরিক লাভের একটি সমঝোতা হবে’। কিন্তু গতকালের বৈঠকের প্রসঙ্গ টেনে ইউরোজোনের অন্যতম অংশীদার জার্মানি বলছে, নতুন করে আলোচনার ‘এখন পর্যন্ত কোনো ভিত্তি’ নেই।
ব্রাসেলসে মূল সম্মেলন শুরু হওয়ার আগে গতকাল জার্মানির চ্যান্সেলর আঙ্গেলা ম্যার্কেল ও ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ফ্রাঁসোয়া ওলাঁদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন গ্রিসের প্রধানমন্ত্রী।
এদিকে গ্রিসের সংস্কার প্রশ্নে ইউরোজোনের দুই প্রধান অর্থনীতির দেশ জার্মানি ও ফ্রান্সের নেতাদের মতো শক্ত অবস্থানের প্রতিধ্বনি শোনা গেছে ইউরোজোনের মন্ত্রীদের মুখেও। গতকাল মঙ্গলবার আনুষ্ঠানিক বৈঠক শুরু হওয়ার আগে তাঁরা সাবধান করে দিয়ে বলেছেন, গ্রিসের কাছে থেকে ‘যৌক্তিক সংস্কার’ প্রস্তাব না পেলে কোনো ফল হবে না। স্লোভাক অর্থমন্ত্রী পিটার কাজিমির বলেছেন, ‘একটি চুক্তি হবে, তা নিয়ে আমি ব্যক্তিগতভাবে সন্দিহান।’
ইউরোজোন থেকে গ্রিসের বিদায় হচ্ছে কি না, এ প্রশ্নের উত্তরে ইউরোপীয় ইউনিয়নের কমিশনার ভালদিস দমব্রোভসকিস বলেন, ‘যদি একে অপরের প্রতি বিশ্বাসী না হয়, যদি সংস্কার প্রশ্নে একটি যুক্তিযুক্ত প্রস্তাব না আসে, তবে বের হয়ে যাওয়ার প্রশ্ন অবান্তর নয়।’
গ্রিসের গত রোববারের গণভোটে ‘না’ বিজয়ী হলে নড়েচড়ে বসে ইউরোপ। সোমবারই জার্মানির চ্যান্সেলর আঙ্গেলা ম্যার্কেল এবং ফরাসি প্রেসিডেন্ট ফ্রাঁসোয়া ওলাঁদ বৈঠক করেন প্যারিসে। বৃহৎ ঋণদাতা প্রতিষ্ঠান ইউরোপিয়ান সেন্ট্রাল ব্যাংকের (ইসিবি) পরিচালনা পরিষদ জরুরি বৈঠক করে। তখন গতকালের বৈঠকের সিদ্ধান্ত হয়।
ঋণদাতাদের দেওয়া কৃচ্ছ্রসাধনের প্রস্তাব বিপুল ভোটে প্রত্যাখ্যাত হওয়ার পর দাতারা নতুন প্রস্তাব চায় গ্রিসের কাছে। তাতে সাড়া দিয়ে গ্রিসের প্রধানমন্ত্রী অ্যালেক্সিস সিপ্রাস গতকাল ব্রাসেলসে ইউরোজোনের অর্থমন্ত্রীদের সম্মেলনে যান। খবর এএফপি ও বিবিসির। ব্রাসেলসে মূল সম্মেলন শুরু হওয়ার আগে গতকাল ইউরোজোনের বাকি ১৮ দেশের সামনে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রস্তাব তুলে ধরে গ্রিস। দেশটির পক্ষ থেকে বলা হয়, সর্বশেষ প্রস্তাবে তারা বেশ কিছু পরিবর্তন এনেছে। গ্রিস আশা করে, ‘গণভোটের ফলের বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে পারস্পরিক লাভের একটি সমঝোতা হবে’। কিন্তু গতকালের বৈঠকের প্রসঙ্গ টেনে ইউরোজোনের অন্যতম অংশীদার জার্মানি বলছে, নতুন করে আলোচনার ‘এখন পর্যন্ত কোনো ভিত্তি’ নেই।
ব্রাসেলসে মূল সম্মেলন শুরু হওয়ার আগে গতকাল জার্মানির চ্যান্সেলর আঙ্গেলা ম্যার্কেল ও ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ফ্রাঁসোয়া ওলাঁদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন গ্রিসের প্রধানমন্ত্রী।
এদিকে গ্রিসের সংস্কার প্রশ্নে ইউরোজোনের দুই প্রধান অর্থনীতির দেশ জার্মানি ও ফ্রান্সের নেতাদের মতো শক্ত অবস্থানের প্রতিধ্বনি শোনা গেছে ইউরোজোনের মন্ত্রীদের মুখেও। গতকাল মঙ্গলবার আনুষ্ঠানিক বৈঠক শুরু হওয়ার আগে তাঁরা সাবধান করে দিয়ে বলেছেন, গ্রিসের কাছে থেকে ‘যৌক্তিক সংস্কার’ প্রস্তাব না পেলে কোনো ফল হবে না। স্লোভাক অর্থমন্ত্রী পিটার কাজিমির বলেছেন, ‘একটি চুক্তি হবে, তা নিয়ে আমি ব্যক্তিগতভাবে সন্দিহান।’
ইউরোজোন থেকে গ্রিসের বিদায় হচ্ছে কি না, এ প্রশ্নের উত্তরে ইউরোপীয় ইউনিয়নের কমিশনার ভালদিস দমব্রোভসকিস বলেন, ‘যদি একে অপরের প্রতি বিশ্বাসী না হয়, যদি সংস্কার প্রশ্নে একটি যুক্তিযুক্ত প্রস্তাব না আসে, তবে বের হয়ে যাওয়ার প্রশ্ন অবান্তর নয়।’
গ্রিসের গত রোববারের গণভোটে ‘না’ বিজয়ী হলে নড়েচড়ে বসে ইউরোপ। সোমবারই জার্মানির চ্যান্সেলর আঙ্গেলা ম্যার্কেল এবং ফরাসি প্রেসিডেন্ট ফ্রাঁসোয়া ওলাঁদ বৈঠক করেন প্যারিসে। বৃহৎ ঋণদাতা প্রতিষ্ঠান ইউরোপিয়ান সেন্ট্রাল ব্যাংকের (ইসিবি) পরিচালনা পরিষদ জরুরি বৈঠক করে। তখন গতকালের বৈঠকের সিদ্ধান্ত হয়।
No comments