এবারও কালো টাকা সাদা করার সুযোগ
নতুন অর্থবছরে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ
বহাল রাখা হচ্ছে। অপ্রদর্শিত আয় দিয়ে জমি, প্লট ও ফ্ল্যাট কেনা যাবে। জমি ও
প্লট কেনার ক্ষেত্রে হস্তান্তর বা চুক্তিমূল্যের ১০ শতাংশ টাকা দিলেই আর
কোনো কর দিতে হবে না।
বর্তমান আইন অনুযায়ী, অপ্রদর্শিত
আয়ে যে করহার প্রযোজ্য এর সঙ্গে ১০ শতাংশ জরিমানা দিয়ে তা বিনিয়োগ বা বৈধ
করা যায়। এ ক্ষেত্রে টাকার কোনো উৎস জানাতে হবে না। আয়কর অধ্যাদেশের ১৯(ই)
ধারা সংশোধন করে এ সুযোগ দেওয়া হয়েছে। অর্থমন্ত্রী আবুল
মাল আবদুল মুহিত গতকাল বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে প্রস্তাবিত বাজেট বক্তৃতায় বলেছেন, আবাসন খাতে গত বছরের 'বিপর্যয়' মোকাবিলায় প্লট ও ফ্ল্যাট কেনার ক্ষেত্রে অপ্রদর্শিত আয় বৈধ করার এই 'বিশেষ সুযোগ' দেওয়া হয়েছে।
বিশেষ সুযোগ হিসেবে এবার এলাকাভেদে ফ্ল্যাট অথবা প্লট কিনতে নির্দিষ্ট হারে কর দিয়ে কালো টাকা সাদা করা যাবে। এ ছাড়া আবাসন নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে উৎসে কর কাটার হার কমানোর প্রস্তাবও করা হয়েছে। অর্থমন্ত্রী বলেন, 'জনবহুল এ দেশে সবার জন্য আবাসন নিশ্চিত করা সরকারের অন্যতম চ্যালেঞ্জ। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সরকার নিজস্ব উদ্যোগের পাশাপাশি বেসরকারি উদ্যোগকে উৎসাহিত করতে নানা পদক্ষেপ নিয়েছে। বর্তমানে স্থবির আবাসন খাতে অধিকতর গতিশীলতা আনয়নের লক্ষ্যে ফ্ল্যাট/বাড়ি/জমি ক্রয় বা বিনিয়োগের ক্ষেত্রে এলাকাভিত্তিক নির্দিষ্ট হারে কর প্রদান সাপেক্ষে বিনিয়োগের সুযোগ প্রদানের প্রস্তাব করছি।' রাজধানীর গুলশান, বনানী, বারিধারা, মতিঝিল ও দিলকুশা এলাকায় অপ্রদর্শিত অর্থ দিয়ে জমি-বাড়ি কিনলে ২০০ বর্গমিটার পর্যন্ত (তিন কাঠা) প্রতি বর্গমিটারের জন্য পাঁচ হাজার টাকা কর দিতে হবে। তিন কাঠার বেশি জমি বা ফ্ল্যাট কেনা বা বিনিয়োগের ক্ষেত্রে প্রতি বর্গমিটারে সাত হাজার টাকা কর দেওয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে।
এ ছাড়া ঢাকার ধানমণ্ডি, ডিওএইচএস, মহাখালী, লালমাটিয়া, উত্তরা, বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা, ক্যান্টনমেন্ট, কারওয়ান বাজার, বিজয়নগর, সেগুনবাগিচা, নিকুঞ্জ, চট্টগ্রামের পাঁচলাইশ, খুলশী, আগ্রাবাদ ও নাসিরাবাদ এলাকায় তিন কাঠা জমি-বাড়ি কিনতে হলে প্রতি বর্গমিটারের জন্য চার হাজার টাকা কর দিতে হবে। আর তিন কাঠার বেশি কিনলে প্রতি বর্গমিটারে দিতে হবে পাঁচ হাজার টাকা করে কর। অন্যান্য সিটি করপোরেশন এলাকায় তিন কাঠার জন্য কর দিতে হবে দুই হাজার টাকা। তিন কাঠার বেশির জন্য দিতে হবে তিন হাজার টাকা। জেলা সদরের পৌরসভা এলাকায় তিন কাঠার জন্য কর দিতে হবে এক হাজার টাকা। তিন কাঠার বেশির জন্য দিতে হবে দেড় হাজার টাকা। উপজেলাসহ অন্যান্য এলাকায় তিন কাঠার জন্য কর দিতে হবে ৭৫০ টাকা। তিন কাঠার বেশির জন্য দিতে হবে এক হাজার টাকা। একাধিক বাড়ি বা ফ্ল্যাটের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত ২০ শতাংশ হারে কর দিতে হবে। জমি বা প্লট কেনার ক্ষেত্রে দামের ওপর ১০ শতাংশ হারে কর দিতে হবে। আর একাধিক জমি বা প্লট কিনতে ২০ শতাংশ হারে অতিরিক্ত কর দিতে হবে।
মাল আবদুল মুহিত গতকাল বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে প্রস্তাবিত বাজেট বক্তৃতায় বলেছেন, আবাসন খাতে গত বছরের 'বিপর্যয়' মোকাবিলায় প্লট ও ফ্ল্যাট কেনার ক্ষেত্রে অপ্রদর্শিত আয় বৈধ করার এই 'বিশেষ সুযোগ' দেওয়া হয়েছে।
বিশেষ সুযোগ হিসেবে এবার এলাকাভেদে ফ্ল্যাট অথবা প্লট কিনতে নির্দিষ্ট হারে কর দিয়ে কালো টাকা সাদা করা যাবে। এ ছাড়া আবাসন নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে উৎসে কর কাটার হার কমানোর প্রস্তাবও করা হয়েছে। অর্থমন্ত্রী বলেন, 'জনবহুল এ দেশে সবার জন্য আবাসন নিশ্চিত করা সরকারের অন্যতম চ্যালেঞ্জ। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সরকার নিজস্ব উদ্যোগের পাশাপাশি বেসরকারি উদ্যোগকে উৎসাহিত করতে নানা পদক্ষেপ নিয়েছে। বর্তমানে স্থবির আবাসন খাতে অধিকতর গতিশীলতা আনয়নের লক্ষ্যে ফ্ল্যাট/বাড়ি/জমি ক্রয় বা বিনিয়োগের ক্ষেত্রে এলাকাভিত্তিক নির্দিষ্ট হারে কর প্রদান সাপেক্ষে বিনিয়োগের সুযোগ প্রদানের প্রস্তাব করছি।' রাজধানীর গুলশান, বনানী, বারিধারা, মতিঝিল ও দিলকুশা এলাকায় অপ্রদর্শিত অর্থ দিয়ে জমি-বাড়ি কিনলে ২০০ বর্গমিটার পর্যন্ত (তিন কাঠা) প্রতি বর্গমিটারের জন্য পাঁচ হাজার টাকা কর দিতে হবে। তিন কাঠার বেশি জমি বা ফ্ল্যাট কেনা বা বিনিয়োগের ক্ষেত্রে প্রতি বর্গমিটারে সাত হাজার টাকা কর দেওয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে।
এ ছাড়া ঢাকার ধানমণ্ডি, ডিওএইচএস, মহাখালী, লালমাটিয়া, উত্তরা, বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা, ক্যান্টনমেন্ট, কারওয়ান বাজার, বিজয়নগর, সেগুনবাগিচা, নিকুঞ্জ, চট্টগ্রামের পাঁচলাইশ, খুলশী, আগ্রাবাদ ও নাসিরাবাদ এলাকায় তিন কাঠা জমি-বাড়ি কিনতে হলে প্রতি বর্গমিটারের জন্য চার হাজার টাকা কর দিতে হবে। আর তিন কাঠার বেশি কিনলে প্রতি বর্গমিটারে দিতে হবে পাঁচ হাজার টাকা করে কর। অন্যান্য সিটি করপোরেশন এলাকায় তিন কাঠার জন্য কর দিতে হবে দুই হাজার টাকা। তিন কাঠার বেশির জন্য দিতে হবে তিন হাজার টাকা। জেলা সদরের পৌরসভা এলাকায় তিন কাঠার জন্য কর দিতে হবে এক হাজার টাকা। তিন কাঠার বেশির জন্য দিতে হবে দেড় হাজার টাকা। উপজেলাসহ অন্যান্য এলাকায় তিন কাঠার জন্য কর দিতে হবে ৭৫০ টাকা। তিন কাঠার বেশির জন্য দিতে হবে এক হাজার টাকা। একাধিক বাড়ি বা ফ্ল্যাটের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত ২০ শতাংশ হারে কর দিতে হবে। জমি বা প্লট কেনার ক্ষেত্রে দামের ওপর ১০ শতাংশ হারে কর দিতে হবে। আর একাধিক জমি বা প্লট কিনতে ২০ শতাংশ হারে অতিরিক্ত কর দিতে হবে।
No comments