যমুনার ভাঙনের মুখে চৌহালী উপজেলা পরিষদ স্থানান্তর
যমুনার ভাঙনের হুমকির মুখে সিরাজগঞ্জের
চৌহালী উপজেলা পরিষদ কার্যালয় সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। গত বুধবার সকাল থেকে
ভাঙনে পরিষদ চত্বরের রাস্তা, গাছ ও পাশের ২৫টি বসতঘর ও দোকান বিলীন হয়।
জেলা প্রশাসক গতকাল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) টাঙ্গাইল কার্যালয়, চৌহালী উপজেলা প্রশাসন ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, এক সপ্তাহ ধরে যমুনার পানি বাড়ছে। বুধবার সকাল আটটার দিকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) বাসভবনসংলগ্ন এলাকায় প্রায় এক ঘণ্টা ধরে ভাঙন চলে। এ সময়ের মধ্যে ওই ভবনসংলগ্ন সড়ক, আশপাশের ২৫টি বসতঘর ও দোকান, কয়েকটি গাছসহ প্রায় ২০০ বর্গফুট এলাকা বিলীন হয়ে যায়। বর্তমানে উপজেলা পরিষদ ভবন নদী থেকে ১০-১২ ফুট দূরে। এ কারণে বিভিন্ন কার্যালয়ের নথিপত্র, মালামাল ও আসবাব চৌহালী ডিগ্রি কলেজ ও আলিয়া মাদ্রাসায় স্থানান্তর করা হয়েছে। ইতিমধ্যে সরকারি কর্মকর্তাদের আবাসিক ভবনগুলো খালি করে তাঁদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কোয়ার্টারে থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
ভারপ্রাপ্ত ইউএনও আরাফাত রহমান জানান, যেভাবে ধস নামা শুরু হয়েছে, তাতে যেকোনো মুহূর্তে ভবনগুলো নদীগর্ভে চলে যেতে পারে। এ কারণে উপজেলা পরিষদের কার্যালয়গুলো অস্থায়ীভাবে স্থানান্তর করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বুধবার বিকেল থেকেই মালামাল স্থানান্তর করা শুরু হয়। সরকারি কর্মকর্তাদের বাসভবনগুলো থেকে সবাইকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
জেলা প্রশাসক আমিনুল ইসলাম জানান, বর্তমানে অবস্থা মারাত্মক আকার ধারণ করেছে। পাউবোর কর্মকর্তাদের জরুরিভাবে ভাঙন ঠেকাতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সার্বিক বিষয়টি জানিয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে জরুরি চিঠি পাঠানো হয়েছে। জরুরিভাবে সরকারি নথিপত্র রক্ষার জন্য স্থানীয় কর্মকর্তাদের ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
পাউবোর টাঙ্গাইল কার্যালয়ের নির্বাহী প্রকৌশলী জৌতি প্রকাশ ঘোষ জানান, উপজেলা পরিষদের ভবন রক্ষার জন্য যমুনার ওই স্থানে বালুর বস্তা ও সিসি ব্লক ফেলা হচ্ছে।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) টাঙ্গাইল কার্যালয়, চৌহালী উপজেলা প্রশাসন ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, এক সপ্তাহ ধরে যমুনার পানি বাড়ছে। বুধবার সকাল আটটার দিকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) বাসভবনসংলগ্ন এলাকায় প্রায় এক ঘণ্টা ধরে ভাঙন চলে। এ সময়ের মধ্যে ওই ভবনসংলগ্ন সড়ক, আশপাশের ২৫টি বসতঘর ও দোকান, কয়েকটি গাছসহ প্রায় ২০০ বর্গফুট এলাকা বিলীন হয়ে যায়। বর্তমানে উপজেলা পরিষদ ভবন নদী থেকে ১০-১২ ফুট দূরে। এ কারণে বিভিন্ন কার্যালয়ের নথিপত্র, মালামাল ও আসবাব চৌহালী ডিগ্রি কলেজ ও আলিয়া মাদ্রাসায় স্থানান্তর করা হয়েছে। ইতিমধ্যে সরকারি কর্মকর্তাদের আবাসিক ভবনগুলো খালি করে তাঁদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কোয়ার্টারে থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
ভারপ্রাপ্ত ইউএনও আরাফাত রহমান জানান, যেভাবে ধস নামা শুরু হয়েছে, তাতে যেকোনো মুহূর্তে ভবনগুলো নদীগর্ভে চলে যেতে পারে। এ কারণে উপজেলা পরিষদের কার্যালয়গুলো অস্থায়ীভাবে স্থানান্তর করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বুধবার বিকেল থেকেই মালামাল স্থানান্তর করা শুরু হয়। সরকারি কর্মকর্তাদের বাসভবনগুলো থেকে সবাইকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
জেলা প্রশাসক আমিনুল ইসলাম জানান, বর্তমানে অবস্থা মারাত্মক আকার ধারণ করেছে। পাউবোর কর্মকর্তাদের জরুরিভাবে ভাঙন ঠেকাতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সার্বিক বিষয়টি জানিয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে জরুরি চিঠি পাঠানো হয়েছে। জরুরিভাবে সরকারি নথিপত্র রক্ষার জন্য স্থানীয় কর্মকর্তাদের ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
পাউবোর টাঙ্গাইল কার্যালয়ের নির্বাহী প্রকৌশলী জৌতি প্রকাশ ঘোষ জানান, উপজেলা পরিষদের ভবন রক্ষার জন্য যমুনার ওই স্থানে বালুর বস্তা ও সিসি ব্লক ফেলা হচ্ছে।
No comments