মুক্তিপণের বিনিময়ে মুক্তি-আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি তলানিতে
সরকার কি নিয়ন্ত্রণ হারাচ্ছে? দেশের
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে এ প্রশ্নটাই এখন প্রধান হয়ে দাঁড়িয়েছে।
প্রতিদিনের চলমান ঘটনাবলির দিকে দৃষ্টি দিলে মনে হবে দেশের আইনশৃঙ্খলা
রক্ষাকারী বাহিনী নিষ্ক্রিয়।
দেশের বিভিন্ন স্থানে
প্রতিদিন আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটছে। বিভিন্ন স্থানে খুন-অপহরণের
মতো ঘটনা বেড়ে গেছে। মুক্তিপণ আদায়ের জন্য অপহরণ করা হচ্ছে। এখানে-সেখানে
পাওয়া যাচ্ছে মৃতদেহ। শ্লীলতাহানির ঘটনা ঘটছে। সামাজিক অস্থিরতা বেড়েছে।
চাঁদাবজি, চুরি, ছিনতাই এখন অনেকটাই নৈমিত্তিক ঘটনা। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে
রাজনৈতিক সন্ত্রাস।
মুক্তিপণের দাবিতে অপহরণ ও মুক্তিপণ দেওয়ার পর ছেড়ে দেওয়ার যে ঘটনাটি গাজীপুরে ঘটেছে, তা অনাকাঙ্ক্ষিত। গত বছর পরাগ অপহরণের ঘটনায় সারা দেশ তোলপাড় হয়েছিল। শেষ পর্যন্ত পরাগকে মুক্তিপণ দিয়েই উদ্ধার করা হয়। অবশ্য অপহরণকারীদের গ্রেপ্তারে তৎপর হয়েছিল আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। তার ফলও পাওয়া যায়। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির যেভাবে অবনতি হচ্ছে, তা উদ্বেগজনক। দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে সন্ত্রাস ছড়িয়ে পড়ছে। সন্ত্রাসী দলগুলো ছোট ছোট আকারে আবার তৎপর হচ্ছে। এসবের পাশাপাশি গাজীপুরের ঘটনাটি দেশের অবনতিশীল আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির সাক্ষ্যই দিচ্ছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ভুক্তভোগীদের কোনো কাজে আসেনি। অপহৃতকে মুক্তিপণ দিয়েই ছাড়িয়ে এনেছে তার পরিবার। সেই পরিবার এখন নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। কালের কণ্ঠে প্রকাশিত খবরে বলা হয়েছে, শ্রীপুর পৌর বিএনপির ওয়ার্ড সভাপতির ছেলেকে বন্ধু পরিচয়ে ডেকে নিয়ে যাওয়ার পর মুক্তিপণ চাওয়া হয়। পরে পরিবার মুক্তিপণ দিলে ছেড়ে দেওয়া হয় তাকে। অপহরণকারীদের হাত থেকে ছাড়া পাওয়ার পরও পরিবারের সদস্যদের আতঙ্ক দূর হয়নি। অপহরণকারী চক্রের হুমকি অব্যাহত।
দেশে এক ধরনের অস্থিতিশীল অবস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা বিরাজ করছে। চিহ্নিত দুর্বৃত্তরা এ অবস্থার সুযোগ নিতে পারে। দেশে যখন কোনো রাজনৈতিক অস্থিরতা দেখা দেয়, তখন সেই অস্থির পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে একটি সুবিধাবাদী মহল সুবিধা আদায় করে থাকে। অতীতেও এমন দেখা গেছে। এ অবস্থা থেকে উত্তরণ ঘটাতে হবে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়নে সংশ্লিষ্ট সবাইকে দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখতে হবে। দেশের এই অবনতিশীল আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতিকল্পে সংশ্লিষ্ট বিভাগকে ভূমিকা রাখতে হবে। জননিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিকল্প নেই। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে। এ থেকে উত্তরণের পথ বের করতে হবে।
মুক্তিপণের দাবিতে অপহরণ ও মুক্তিপণ দেওয়ার পর ছেড়ে দেওয়ার যে ঘটনাটি গাজীপুরে ঘটেছে, তা অনাকাঙ্ক্ষিত। গত বছর পরাগ অপহরণের ঘটনায় সারা দেশ তোলপাড় হয়েছিল। শেষ পর্যন্ত পরাগকে মুক্তিপণ দিয়েই উদ্ধার করা হয়। অবশ্য অপহরণকারীদের গ্রেপ্তারে তৎপর হয়েছিল আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। তার ফলও পাওয়া যায়। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির যেভাবে অবনতি হচ্ছে, তা উদ্বেগজনক। দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে সন্ত্রাস ছড়িয়ে পড়ছে। সন্ত্রাসী দলগুলো ছোট ছোট আকারে আবার তৎপর হচ্ছে। এসবের পাশাপাশি গাজীপুরের ঘটনাটি দেশের অবনতিশীল আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির সাক্ষ্যই দিচ্ছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ভুক্তভোগীদের কোনো কাজে আসেনি। অপহৃতকে মুক্তিপণ দিয়েই ছাড়িয়ে এনেছে তার পরিবার। সেই পরিবার এখন নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। কালের কণ্ঠে প্রকাশিত খবরে বলা হয়েছে, শ্রীপুর পৌর বিএনপির ওয়ার্ড সভাপতির ছেলেকে বন্ধু পরিচয়ে ডেকে নিয়ে যাওয়ার পর মুক্তিপণ চাওয়া হয়। পরে পরিবার মুক্তিপণ দিলে ছেড়ে দেওয়া হয় তাকে। অপহরণকারীদের হাত থেকে ছাড়া পাওয়ার পরও পরিবারের সদস্যদের আতঙ্ক দূর হয়নি। অপহরণকারী চক্রের হুমকি অব্যাহত।
দেশে এক ধরনের অস্থিতিশীল অবস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা বিরাজ করছে। চিহ্নিত দুর্বৃত্তরা এ অবস্থার সুযোগ নিতে পারে। দেশে যখন কোনো রাজনৈতিক অস্থিরতা দেখা দেয়, তখন সেই অস্থির পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে একটি সুবিধাবাদী মহল সুবিধা আদায় করে থাকে। অতীতেও এমন দেখা গেছে। এ অবস্থা থেকে উত্তরণ ঘটাতে হবে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়নে সংশ্লিষ্ট সবাইকে দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখতে হবে। দেশের এই অবনতিশীল আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতিকল্পে সংশ্লিষ্ট বিভাগকে ভূমিকা রাখতে হবে। জননিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিকল্প নেই। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে। এ থেকে উত্তরণের পথ বের করতে হবে।
No comments