সপ্তাহের নায়ক সুজন সরওয়ার, সংগঠক
দুর্নীতি, মাদক ও অনিয়মের বিরুদ্ধে রুখে
দাঁড়াতে ২০১০ সালে মাত্র ১১ জন সদস্য নিয়ে সুজন সরওয়ার প্রতিষ্ঠা করেন
সামাজিক সংগঠন একজ (এসো কল্যাণের জন্য) জাগরণ।
গত সোমবার
তরুণদের নিয়ে বিভিন্ন চমকপ্রদ নামে টিম গঠন করে এই সংগঠন আয়োজন করে ক্রিকেট
টুর্নামেন্টের। তাঁর সাক্ষাৎকার নিয়েছেন এম রাশেদুল হক
চমৎকার সব ইতিবাচক নাম দিয়ে দল গঠন করে ক্রিকেট টুর্নামেন্টের আয়োজন করেছে একজ জাগরণ। এমন ভাবনা এল কীভাবে?
আমরা চাই গোয়ালন্দবাসীকে জাগাতে। তাই এলাকার প্রত্যেক তরুণ ও যুবকের ভোরে ঘুম থেকে ওঠার অভ্যাস তৈরি করতে, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় জাগ্রত করতে, দেশপ্রেম, বই পড়ার অভ্যাস তৈরি করতে কয়েক বছর ধরে ফুটবল ও ক্রিকেট টুর্নামেন্টের আয়োজন করে আসছি। এ বছর ২৩ মে থেকে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট টুর্নামেন্টের আয়োজন করেছিলাম। সংগঠনের সদস্যদের নিয়ে সাতটি দলে ভাগ করা হয়েছিল। দলগুলো হলো মাদকবিরোধী, ইভ টিজিং-বিরোধী, দুর্নীতিবিরোধী, অপসংস্কৃতিবিরোধী, বইপ্রেমী, প্রকৃতিপ্রেমী ও অসাম্প্রদায়িক মুক্তমনা একাদশ। প্রতিদিন সকাল ছয়টায় খেলা শুরুর আগে খেলোয়াড়দের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, দেশপ্রেম এবং টুর্নামেন্টের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য সম্পর্কে শপথবাক্য পাঠ করানো হতো। ৩ জুন খেলা শেষ হয়েছে।
আপনারা আর কী কী বিষয় নিয়ে এখন কাজ করছেন?
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার দেওয়া উপহার নিয়ে আমরা কাজ করছি। অ্যালুমিনিয়াম, তৈজসপত্র ও প্লাস্টিক সামগ্রী উপহারের পরিবর্তে শিক্ষার্থীদের বইয়ের প্রতি ঝোঁক বাড়াতে গত বছর থেকে বই দেওয়ার জন্য গোয়ালন্দ উপজেলার প্রতিটি স্কুল-কলেজের প্রধান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এমনকি শিক্ষামন্ত্রীর কাছেও লিখিতভাবে আবেদন জানিয়েছি। আবেদনের পর অনেক প্রতিষ্ঠান গত বছর থেকে উপহার হিসেবে শিক্ষার্থীদের হাতে বই তুলে দিতে শুরু করেছে।
আপনাদের সংগঠন চালাতে অর্থ জোগাড় হয় কীভাবে?
আমরা কখনো বাইরের কারও কাছ থেকে অর্থ আদায় বা চাঁদা তুলি না। সব অর্থই নিজেরা দিয়ে থাকি। এ ছাড়া কোনো অনুষ্ঠানেই কাউকে প্রধান বা বিশেষ অতিথি করা হয় না।
আপনাদের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী?
প্রথম আলোর সমাজ বদলের স্লোগানের মতো ‘বদলে যাও বদলে দাও’ স্লোগানকে ধারণ করে গোয়ালন্দকে ভালো পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া। এ ছাড়া দেশের প্রতিটি গ্রামে এ ধরনের একটি করে সংগঠন গড়ে তুলতে চাই।
চমৎকার সব ইতিবাচক নাম দিয়ে দল গঠন করে ক্রিকেট টুর্নামেন্টের আয়োজন করেছে একজ জাগরণ। এমন ভাবনা এল কীভাবে?
আমরা চাই গোয়ালন্দবাসীকে জাগাতে। তাই এলাকার প্রত্যেক তরুণ ও যুবকের ভোরে ঘুম থেকে ওঠার অভ্যাস তৈরি করতে, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় জাগ্রত করতে, দেশপ্রেম, বই পড়ার অভ্যাস তৈরি করতে কয়েক বছর ধরে ফুটবল ও ক্রিকেট টুর্নামেন্টের আয়োজন করে আসছি। এ বছর ২৩ মে থেকে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট টুর্নামেন্টের আয়োজন করেছিলাম। সংগঠনের সদস্যদের নিয়ে সাতটি দলে ভাগ করা হয়েছিল। দলগুলো হলো মাদকবিরোধী, ইভ টিজিং-বিরোধী, দুর্নীতিবিরোধী, অপসংস্কৃতিবিরোধী, বইপ্রেমী, প্রকৃতিপ্রেমী ও অসাম্প্রদায়িক মুক্তমনা একাদশ। প্রতিদিন সকাল ছয়টায় খেলা শুরুর আগে খেলোয়াড়দের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, দেশপ্রেম এবং টুর্নামেন্টের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য সম্পর্কে শপথবাক্য পাঠ করানো হতো। ৩ জুন খেলা শেষ হয়েছে।
আপনারা আর কী কী বিষয় নিয়ে এখন কাজ করছেন?
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার দেওয়া উপহার নিয়ে আমরা কাজ করছি। অ্যালুমিনিয়াম, তৈজসপত্র ও প্লাস্টিক সামগ্রী উপহারের পরিবর্তে শিক্ষার্থীদের বইয়ের প্রতি ঝোঁক বাড়াতে গত বছর থেকে বই দেওয়ার জন্য গোয়ালন্দ উপজেলার প্রতিটি স্কুল-কলেজের প্রধান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এমনকি শিক্ষামন্ত্রীর কাছেও লিখিতভাবে আবেদন জানিয়েছি। আবেদনের পর অনেক প্রতিষ্ঠান গত বছর থেকে উপহার হিসেবে শিক্ষার্থীদের হাতে বই তুলে দিতে শুরু করেছে।
আপনাদের সংগঠন চালাতে অর্থ জোগাড় হয় কীভাবে?
আমরা কখনো বাইরের কারও কাছ থেকে অর্থ আদায় বা চাঁদা তুলি না। সব অর্থই নিজেরা দিয়ে থাকি। এ ছাড়া কোনো অনুষ্ঠানেই কাউকে প্রধান বা বিশেষ অতিথি করা হয় না।
আপনাদের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী?
প্রথম আলোর সমাজ বদলের স্লোগানের মতো ‘বদলে যাও বদলে দাও’ স্লোগানকে ধারণ করে গোয়ালন্দকে ভালো পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া। এ ছাড়া দেশের প্রতিটি গ্রামে এ ধরনের একটি করে সংগঠন গড়ে তুলতে চাই।
No comments