সহিংসতায় জড়িতদের শনাক্ত না করায় হেফাজতের ক্ষোভ
গণমাধ্যমে প্রকাশিত ছবি ও ভিডিও ফুটেজ
দেখে গত ৫ মে রাজধানীতে সহিংসতার ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের শনাক্ত করতে
প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণার পরও তা শুরু না হওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছে হেফাজতে
ইসলাম।
একই সঙ্গে এ বিষয়ে সরকারের নীরবতা নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়।
গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর একটি মাদ্রাসায় হেফাজতে ইসলাম ঢাকা মহানগর কমিটির জরুরি সভায় ক্ষোভ প্রকাশ করে এ প্রশ্ন তোলা হয়। বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে তা গণমাধ্যমকে জানানো হয়।
সভায় বলা হয়, সরকারের তরফ থেকে হেফাজতের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে পল্টন-মতিঝিল এলাকায় ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ, গাড়ি পোড়ানো, দোকানপাটসহ আশপাশের বিভিন্ন ভবনে আগুন দেওয়া, কোরআন পোড়ানো, গাছ কাটাসহ অসংখ্য অভিযোগ আনা হয়েছিল। কিন্তু গণমাধ্যমে প্রকাশিত ছবি ও ভিডিও ফুটেজে হেফাজতের কর্মীদের অসহায় আর্তনাদ ও লাশের মিছিলের ছবির পাশাপাশি অস্ত্র হাতে যুবলীগ, ছাত্রলীগসহ সরকারদলীয় ক্যাডারদের ছবিও প্রকাশিত হয়েছে। কিন্তু সরকারি দলের এসব হামলাকারীকে আড়াল করা হয়েছে বলে দাবি করা হয়।
সভায় শাপলা চত্বরে ‘আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও দলীয় ক্যাডারদের গণহত্যার’ এক মাস পরও তদন্ত কমিটি গঠন না করায় বিস্ময় প্রকাশ এবং হেফাজতে ইসলামের মহাসচিব জুনায়েদ বাবুনগরীকে রিমান্ডে নির্যাতন চালানোর অভিযোগ তুলে এর প্রতিবাদ জানানো হয়।
হেফাজতে ইসলামের ঢাকা মহানগর কমিটির আহ্বায়ক নূর হোসাইন কাসেমীর সভাপতিত্বে সভায় অন্যদের মধ্যে ছিলেন তৈয়্যব হোসাইন, আবদুর রব ইউসুফী, জাফরুল্লাহ খান, মাহফুজুল হক, ফজলুর রহমান, আহলুল্লাহ ওয়াছেল প্রমুখ।
গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর একটি মাদ্রাসায় হেফাজতে ইসলাম ঢাকা মহানগর কমিটির জরুরি সভায় ক্ষোভ প্রকাশ করে এ প্রশ্ন তোলা হয়। বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে তা গণমাধ্যমকে জানানো হয়।
সভায় বলা হয়, সরকারের তরফ থেকে হেফাজতের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে পল্টন-মতিঝিল এলাকায় ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ, গাড়ি পোড়ানো, দোকানপাটসহ আশপাশের বিভিন্ন ভবনে আগুন দেওয়া, কোরআন পোড়ানো, গাছ কাটাসহ অসংখ্য অভিযোগ আনা হয়েছিল। কিন্তু গণমাধ্যমে প্রকাশিত ছবি ও ভিডিও ফুটেজে হেফাজতের কর্মীদের অসহায় আর্তনাদ ও লাশের মিছিলের ছবির পাশাপাশি অস্ত্র হাতে যুবলীগ, ছাত্রলীগসহ সরকারদলীয় ক্যাডারদের ছবিও প্রকাশিত হয়েছে। কিন্তু সরকারি দলের এসব হামলাকারীকে আড়াল করা হয়েছে বলে দাবি করা হয়।
সভায় শাপলা চত্বরে ‘আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও দলীয় ক্যাডারদের গণহত্যার’ এক মাস পরও তদন্ত কমিটি গঠন না করায় বিস্ময় প্রকাশ এবং হেফাজতে ইসলামের মহাসচিব জুনায়েদ বাবুনগরীকে রিমান্ডে নির্যাতন চালানোর অভিযোগ তুলে এর প্রতিবাদ জানানো হয়।
হেফাজতে ইসলামের ঢাকা মহানগর কমিটির আহ্বায়ক নূর হোসাইন কাসেমীর সভাপতিত্বে সভায় অন্যদের মধ্যে ছিলেন তৈয়্যব হোসাইন, আবদুর রব ইউসুফী, জাফরুল্লাহ খান, মাহফুজুল হক, ফজলুর রহমান, আহলুল্লাহ ওয়াছেল প্রমুখ।
No comments