আগৈলঝাড়ার পয়সা নদীতে চর নৌচলাচল বন্ধের উপক্রম by এস এম শামীম
বরিশালের আগৈলঝাড়া উপজেলার পয়সা নদীতে চর জেগে ওঠায় বন্দরের ব্যবসায়ী,
মালামাল পরিবহনকারী নৌযান ও ঢাকাগামী লঞ্চ চলাচল বন্ধ হওয়ার উপক্রম
হয়েছে।
এই নদীপথে পয়সারহাট থেকে ঢাকাগামী যাত্রীবাহী লঞ্চ নিয়মিত যাতায়াত করে।
এখানে বন্দর ব্যবসায়ীরা প্রতিদিন লাখ লাখ টাকার মালামাল ঢাকাসহ বিভিন্ন
স্থান থেকে আনা-নেয়া করে। মূলত পয়সারহাট বন্দরটি প্রাচীনকাল থেকেই
নদীবন্দর হিসেবে পরিচিতি। এ নৌপথে দণিাঞ্চলের ঝালকাঠী, বরিশাল, স্বরূপকাঠী,
বানারীপাড়া, ভোলাসহ বিভিন্ন অঞ্চল থেকে ব্যবসায়ীরা ট্রলারসহ বিভিন্ন
নৌযানে মালামাল আনা-নেয়া করেন।
পয়সারহাট নৌবন্দরসংলগ্ন এলাকাসহ নদীর বিভিন্ন স্থানে চর জেগে ওঠায় নদী দিয়ে নৌযান চলাচলে বাধার সম্মুখীন হয়ে আসছে। পয়সারহাট নদীর ওপর দণিাঞ্চলের দ্বিতীয় বৃহত্তম সেতু নির্মাণ হওয়ায় নদী নাব্যতা হারিয়ে চর জেগে উঠেছে বলে নদী স্থানীয়রা জানান। তারা আরো জানান, দুই-এক বছরের মধ্যে ড্রেজিং করা না হলে পয়সারহাট নদী তার নাব্যতা হারিয়ে ধুধু বালুচরে পরিণত হবে। বর্তমানে নদীর বিভিন্ন স্থানে চর জেগে ওঠায় যেকোনো সময় ঢাকাসহ দণিাঞ্চলের সাথে এই নদীপথে নৌচলাচল বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
এ অঞ্চলটি কৃষি প্রধান অঞ্চল হওয়ায় বর্তমান ইরি-বোরো মওসুমে পয়সারহাট নদী নাব্যতা হারানোয় উপজেলার ছোট-বড় খালগুলোতে সেচে বড় ধরনের সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে। ব্যবসায়ীরা তাদের দীর্ঘ দিনের ব্যবসায়-বাণিজ্য নিয়ে চরম উৎকণ্ঠার মধ্যে রয়েছেন।
ড্রেজিং না করা হলে ভবিষ্যতে এ নদীর মাধ্যমে উপজেলার পাঁচটি ইউনিয়নের প্রত্যন্ত অঞ্চলের ইরি- বোরো মওসুমে সেচকাজ, নৌচলাচল ও ব্যবসায় বাণিজ্যে দারুণ সমস্যার সৃষ্টি হবে। চাষি, ব্যবসায়ীসহ এলাকাবাসী শিগগিরই পয়সারহাট নদীটি ড্রেজিং করে পয়সারহাট বন্দরসহ দণিাঞ্চলের সাথে ব্যবসায় বাণিজ্যসহ নৌচলাচলের সমস্যা সমাধানের জন্য সরকারের সুদৃষ্টি কামনা করেছেন।
পয়সারহাট নৌবন্দরসংলগ্ন এলাকাসহ নদীর বিভিন্ন স্থানে চর জেগে ওঠায় নদী দিয়ে নৌযান চলাচলে বাধার সম্মুখীন হয়ে আসছে। পয়সারহাট নদীর ওপর দণিাঞ্চলের দ্বিতীয় বৃহত্তম সেতু নির্মাণ হওয়ায় নদী নাব্যতা হারিয়ে চর জেগে উঠেছে বলে নদী স্থানীয়রা জানান। তারা আরো জানান, দুই-এক বছরের মধ্যে ড্রেজিং করা না হলে পয়সারহাট নদী তার নাব্যতা হারিয়ে ধুধু বালুচরে পরিণত হবে। বর্তমানে নদীর বিভিন্ন স্থানে চর জেগে ওঠায় যেকোনো সময় ঢাকাসহ দণিাঞ্চলের সাথে এই নদীপথে নৌচলাচল বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
এ অঞ্চলটি কৃষি প্রধান অঞ্চল হওয়ায় বর্তমান ইরি-বোরো মওসুমে পয়সারহাট নদী নাব্যতা হারানোয় উপজেলার ছোট-বড় খালগুলোতে সেচে বড় ধরনের সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে। ব্যবসায়ীরা তাদের দীর্ঘ দিনের ব্যবসায়-বাণিজ্য নিয়ে চরম উৎকণ্ঠার মধ্যে রয়েছেন।
ড্রেজিং না করা হলে ভবিষ্যতে এ নদীর মাধ্যমে উপজেলার পাঁচটি ইউনিয়নের প্রত্যন্ত অঞ্চলের ইরি- বোরো মওসুমে সেচকাজ, নৌচলাচল ও ব্যবসায় বাণিজ্যে দারুণ সমস্যার সৃষ্টি হবে। চাষি, ব্যবসায়ীসহ এলাকাবাসী শিগগিরই পয়সারহাট নদীটি ড্রেজিং করে পয়সারহাট বন্দরসহ দণিাঞ্চলের সাথে ব্যবসায় বাণিজ্যসহ নৌচলাচলের সমস্যা সমাধানের জন্য সরকারের সুদৃষ্টি কামনা করেছেন।
No comments