শাহবাগে উগ্রবাদী সরকার সমর্থকেরা রাজনৈতিক হীন উদ্দেশ্য চরিতার্থ করতে চায়
বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে) সভাপতি রুহুল আমিন গাজী ও
মহাসচিব শওকত মাহমুদ, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে) সভাপতি আবদুস শহিদ ও
সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ বাকের হোসাইন,
জাতীয়
প্রেস কাব সভাপতি কামাল উদ্দিন সবুজ ও সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আবদাল আহমদ ও
ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) সাধারণ সম্পাদক ইলিয়াস খান গতকাল এক
যুক্ত বিবৃতিতে বলেছেন, কয়েক দিন ধরে যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি প্রদানের
দাবিতে শাহবাগে ব্লগার অ্যান্ড অনলাইন একটিভিস্টদের ডাকে অবস্থান কর্মসূচি
পালন করা হচ্ছে। এই কর্মসূচিতে যেমন মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত সমাবেশ ঘটছে,
তেমনি উগ্রবাদী সরকার সমর্থকেরা সেই মঞ্চ ব্যবহার করে রাজনৈতিক হীনউদ্দেশ্য
চরিতার্থ করার অপপ্রয়াসও চালাচ্ছে।
নেতৃবৃন্দ বলেন, আমরা গভীর উদ্বেগের সাথে লক্ষ করছি যে, সেখানে সাংবাদিকদের তথ্য সংগ্রহে প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হতে হচ্ছে। গত ৮ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার আমার দেশ, নয়া দিগন্ত, সংগ্রাম, ইসলামিক টিভি ও দিগন্ত টিভিসহ বিভিন্ন সংবাদপত্র ও টিভি চ্যানেলের নাম উল্লেখ করে তাদের বয়কটের আহবান জানানো হয়েছে। ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে আমার দেশ ও নয়া দিগন্ত পত্রিকা পোড়ানো হয়েছে। উল্লেখ্য, আমার দেশ পত্রিকাটি এই সরকারের আমলে প্রকাশনা বন্ধসহ নানা ধরনের নির্যাতন, নিপীড়নের শিকার। সম্পাদক মাহমুদুর রহমান অফিসে অবরুদ্ধ অবস্থায় রয়েছেন। যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবিতে চলমান আন্দোলন থেকে মিডিয়াবিরোধী এসব তৎপরতা গণতান্ত্রিক সংস্কৃতির সুষ্ঠু চর্চা ও বিকাশের অন্তরায়। সাংবাদিকেরা যখন স্বাধীন সাংবাদিকতা ও মুক্তগণমাধ্যম নিশ্চিত করার দাবিতে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন করছেন সেই প্রেক্ষাপটে এ ধরনের আহবান গণতন্ত্রকে বিপন্ন করে তুলতে পারে। আমরা মিডিয়ার প্রতি সহিষ্ণু মনোভাব প্রদর্শনের জন্য আন্দোলনকারীদের প্রতি আহ্বান জানাই।
নেতৃবৃন্দ বলেন, আমরা গভীর উদ্বেগের সাথে লক্ষ করছি যে, সেখানে সাংবাদিকদের তথ্য সংগ্রহে প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হতে হচ্ছে। গত ৮ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার আমার দেশ, নয়া দিগন্ত, সংগ্রাম, ইসলামিক টিভি ও দিগন্ত টিভিসহ বিভিন্ন সংবাদপত্র ও টিভি চ্যানেলের নাম উল্লেখ করে তাদের বয়কটের আহবান জানানো হয়েছে। ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে আমার দেশ ও নয়া দিগন্ত পত্রিকা পোড়ানো হয়েছে। উল্লেখ্য, আমার দেশ পত্রিকাটি এই সরকারের আমলে প্রকাশনা বন্ধসহ নানা ধরনের নির্যাতন, নিপীড়নের শিকার। সম্পাদক মাহমুদুর রহমান অফিসে অবরুদ্ধ অবস্থায় রয়েছেন। যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবিতে চলমান আন্দোলন থেকে মিডিয়াবিরোধী এসব তৎপরতা গণতান্ত্রিক সংস্কৃতির সুষ্ঠু চর্চা ও বিকাশের অন্তরায়। সাংবাদিকেরা যখন স্বাধীন সাংবাদিকতা ও মুক্তগণমাধ্যম নিশ্চিত করার দাবিতে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন করছেন সেই প্রেক্ষাপটে এ ধরনের আহবান গণতন্ত্রকে বিপন্ন করে তুলতে পারে। আমরা মিডিয়ার প্রতি সহিষ্ণু মনোভাব প্রদর্শনের জন্য আন্দোলনকারীদের প্রতি আহ্বান জানাই।
No comments